পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সরকারের উন্নয়নবান্ধব নীতির আওতায় এবার সারাদেশের ৩৩টি সরকারি হাঁস মুরগী খামার উন্নয়ন করা হচ্ছে। এর জন্য সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৭শ’ কোটি টাকা। উন্নয়ন প্রকল্পের আওতাধীন খামার গুলো ৬০’ থেকে ৮’ দশকের নির্মাণ করা হয়েছিল। সঙ্গত কারণেই এগুলো অনেকটাই জরাজীর্ণ হয়ে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বেসরকারি খাতের খামারগুলো আধুনিক হওয়ায় উৎপাদন প্রযুক্তি ও প্রতিযোগিতায় বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সাথে পেরে উঠছেনা সরকারি খামারগুলো ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সরকারি হাঁস মুরগী খামার বগুড়ার ব্যবস্থাপক জানান, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার আলোকে তিনি বগুড়া খামারের বিস্তারিত তথ্য উপাত্ত পাঠিয়ে দিয়েছেন। বগুড়া ছাড়াও আরো যে ৩২টি খামার এ প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত থাকছে, সেগুলো হল কেন্দ্রীয় মুরগী খামার মিরপুর ঢাকা, আঞ্চলিক হাঁস-মুরগী খামার পাহাড়তলী চট্টগ্রাম ও রাজাবাড়ীহাট রাজশাহী, সরকারি হাঁসমুরগী খামার, যশোর, সাভার ঢাকা, বরিশাল, সীতাকুন্ডু চট্রগ্রাম, কুমিল্লা, সিলেট, জামালগঞ্জ জয়পুরহাট ও রংপুর। কেন্দ্রীয় হাঁস প্রজনন খামার নারায়ণগঞ্জ, দৌলতপুর খুলনা, সুনামগঞ্জ, রাঙামাটি, কাশিপুর বরিশাল, নওগাঁ, ফেনি, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, রাজবাড়ি, রাঙামাটি, ঠাকুরগাঁ, নোয়াখালি ও দিনাজপুর ।
এ ব্যাপারে প্রাণীসম্পদ অধিদফতরের মহাপরিচালক ডা. আব্দুল জাব্বার শিকদার স্বাক্ষরিত একটি পত্র গত ২৮ জানুয়ারি প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ৩৩ জন খামার উপ পরিচালক, সহকারি পরিচালক ও আঞ্চলিক ব্যবস্থাপকদের কাছে পত্র পাঠানো হয়েছে। পত্রের প্রেক্ষিতে উল্লেখিত ৩৩ জন খামার উপ পরিচালক, সহকারি পরিচালক ও আঞ্চলিক ব্যবস্থাপকদের প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর কথা ।
প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের পরিচালক মো. আজাহারুল ইসলাম জানান, প্রায় সব তথ্যই মন্ত্রণালয়ের হাতে চলে এসেছে। জরাজীর্ণ ৩৩ টি হাঁস-মুরগী খামার সংষ্কার/ আধুনিকায়ন প্রকল্প ’ এখন সময় ও বাস্তবতার দাবি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।