পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ রেল একসঙ্গে ১০৫০টি কোচ নামাতে চাইছে। আর এতে বড় ভূমিকা রাখতে চাইছে ইন্দোনেশিয়া। ২০০৫ সালে বিএনপি সরকার প্রথম এই দেশটিকে বাংলাদেশের রেলখাতে যুক্ত করেছিল। তারা এখন শিগগিরই ১০৫০টি ট্রেনের কোচ রপ্তানির জন্য দরপত্রে অংশ নেবে। দি জাকার্তা পোস্ট জানায়, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এন্টারপ্রাইজ (এসওই) মন্ত্রী এরিক থোহির গত বৃহস্পতিবার জাকার্তা সফররত বাংলাদেশের রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজনের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর পরিচালকম-লীর সভাপতিও ওই বৈঠকে অংশ নেন। তিনি বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম নির্মাতা পিটি লেন ইন্ডাস্ট্রি, ট্রেন নির্মাতা পিটি ইন্ডাস্ট্রি কেরেতা এপি (ইনকা) এবং রেলওয়ে অপারেটর পিটি কেরেতা এপি ইন্দোনেশিয়া (কেএআই)-র প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
জাকার্তায় বৈঠকের পর এরিক সাংবাদিকদের বলেন, আমরা কেবলই ব্যবসা-বাণিজ্য ভিত্তিক অংশীদারিত্ব চাইছি না। আমরা এই অংশীদারিত্বের সমর্থনে বাংলাদেশি রেল শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ দিতে চাই।
এই পদক্ষেপ স্থানীয় রেলের কোচ নির্মাতাদের বিশ্ববাজারে ঠেলে দেয়ার আরো একটি প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছে। গত বছর ইনকা বাংলাদেশে ১৫টি কোচ পাঠিয়েছে।
২০০৬ সাল এবং ২০১৬ সালের মধ্যে সংস্থাটি ২০০টি বিলাসবহুল কোচ রপ্তানি করে বাংলাদেশে। এই চুক্তির আওতায় আরো ৩৫টি কোচ বাংলাদেশ পাবে।
ইন্দোনেশীয় মন্ত্রী বলেন, অবশ্যই, এটি কেবলমাত্র দেশের অভ্যন্তরেই নয়, বাংলাদেশের মতো অন্য দেশগুলোতে সরবরাহ করার জন্য ট্রেন শিল্পের ব্যাপক বিকাশে আমাদের প্রচেষ্টারই অংশ।
এরিক ইঙ্গিত দেন যে, ২০০৫ সাল থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে চালু হওয়া রেলওয়ের অংশীদারিত্বের কারণে তার দেশ ১৮১ দশমিক ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের রাজস্ব পেয়েছে। বাংলাদেশের রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়া ‘ভালো বন্ধু’ এবং উভয় দেশই মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।