পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক জুয়েনা আজিজ বলেছেন, ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের কথা সাধারণ মানুষ সবচেয়ে বেশি বিশ্বাস করেন। মানুষ হিসেবে যে কাজগুলো আমাদের করণীয় ও বর্জনীয় ধর্ম তা শিক্ষা দেয়। তিনি সোমবার বিকেলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আগারগাঁওস্থ সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ট এর ভলান্টিয়ারি ন্যাশনাল রিভিউ দলিল প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় মসজিদের ইমাম ও ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের ভূমিকা শীর্ষক সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ইসলাম ধর্মে সামর্থবান ব্যক্তি কর্জে হাসানা প্রদান করে। দারিদ্র বিমোচনে কর্জে হাসানা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। ইসলাম হলো পরিপূর্ণ জীবন বিধান। জীবন চলার পথে যা কিছু প্রয়োজন ইসলাম তা শিক্ষা দেয়। তিনি এসডিজি বাস্তবায়নে সকল ধর্মীয় নতৃবৃন্দের সহযোগিতা কামনা করেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ধর্মসচিব মো.নূরুল ইসলাম বলেন, ভালোর সাথে কোনো ধর্মের বিরোধ নেই। মানুষের কল্যাণে ও মানুষের উন্নয়নে এসডিজি বাস্তবায়নে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের ভূমিকা পালনের সুযোগ রয়েছে। সভাপতির বক্তব্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইসলামের সুশীতল বাণী প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। এ প্রষ্ঠিানের মাধ্যমে ইমামদের উন্নয়নে, কল্যাণে ও ক্ষমতায়নে কাজ করা হচ্ছে।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) ড. মোয়াজ্জেম হোসেন, অতিরিক্ত সচিব (সংস্থা) মু: আ: হামিদ জমাদ্দার, অতিরিক্ত সচিব (হজ) এবিএম আমিন উল্লাহ নূরী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উপসচিব মো. মনিরুল ইসলাম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মিজানুর রহমান ও পেশ ইমাম মুফতি মুহিব্বুল্লাহিল বাকী নদভী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।