পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডিম স্বাস্থ্যের জন্য যে কতটা উপকারি সে কথা সবাই জানেন। আর চিকিৎসকরা সব সময় বলেন ছোট-বড় সবারই প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়া দরকার। ডিম খেতে চায় না এমন মানুষও খুব কম দেখা যায়।
কিন্তু ডিম আমিষ নাকি নিরামিষ? এই বিষয় নিয়ে অনেকের মধ্যেই দ্ব›দ্ব রয়েছে। অনেকে নিরামিষাশী হওয়া সত্তে¡ও ডিম খান। আবার অনেকে বলেন ডিম আমিষ তাই নিরামিষ খাওয়ার দিনে ডিম খাওয়া যায় না। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে এই দ্ব›দ্ব।
এবার সব সমস্যার সমাধানের উত্তর দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষণা করে তারা জানিয়ে দিলেন ডিম আসলে নিরামিষ নাকি আমিষ। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ডিমের ৩টি অংশ থাকে। ডিমের খোসা, কুসুম ও সাদা অংশ।
কুসুমে রয়েছে প্রোটিন আর কোলেস্টেরল। আর ডিমের সাদা অংশে আছে শুধু প্রোটিন। ডিমে ভ্রুণ (এমব্রায়ো) থাকে না। মুরগি থেকে ডিম আসে। তাই এটা কোনো ভাবে মনে করা উচিৎ নয় যে, ডিম খাওয়া মানেই কোনও প্রাণী খাওয়া হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ডিম আসলে নিরামিষ। কারণ, ডিমে ভ্রুণ (এমব্রায়ো) থাকে না। এতে কোনো গোশত বা জীবন নেই। তাই ডিম আসলে নিরামিষ।
অপরদিকে পুষ্টিবিদদের মতে, আমিষ বা নিরামিষ না ভেবে প্রত্যেকের নিয়মিত একটি করে ডিম খাওয়া প্রয়োজন। এতে শরীর সুস্থ থাকার পাশাপাশি অনেকটা রোগমুক্ত থাকা যায়। সূত্র : জি২৪ঘণ্টা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।