পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্লাস্টিকের ফুল আমদানি বন্ধের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার সোসাইটির নেতৃবৃন্দ। গতকাল দুপুরে প্রেসক্লাব যশোরে এক সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ এ দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার সোসাইটির সভাপতি আব্দুর রহিম।
জানানো হয়, বাণিজ্যিকভাবে ফুল উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের সম্ভাবনাময় সেক্টর হিসেবে বর্তমানে দেশের ২৫ জেলার ৬ হাজার হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের ফুল উৎপাদন করা হচ্ছে। প্রায় ৩০ লাখ মানুষ ফুল উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে উৎপাদিত ফুলের আকার ও আকৃতি দিয়ে তৈরি প্লাস্টিকের ফুল দেশে আমদানি করছেন কিছু ইভেন্ট ব্যবসায়ী। এই প্লাস্টিকের ফুলের কারণে দেশের এই সেক্টরটি ধ্বংসের চক্রান্ত করা হচ্ছে। তাদের কথা, গত ২০১০ সালে দেশে ফুলের বার্ষিক বাজারমূল্য ছিল ৫৫০ কোটি টাকা। ২০১৯ যা দাঁড়ায় ১৫০০ কোটি টাকা। একসময় বিদেশ থেকে কোটি টাকার কাঁচা ফুল আমদানি হতো। কিন্তু এখন সেই আমদানিনির্ভরতা কমে গেছে। এখন দেশের এই সম্ভাবনাময় শিল্পকে ধ্বংস করতে প্লাস্টিকের ফুল আমদানির চক্রান্ত করা হচ্ছে। নেতৃবৃন্দ বলেন, প্লাস্টিকের ফুল পরিবেশের জন্যে ক্ষতিকর, স্বল্পসংখ্যক মানুষের স্বার্থ সংরক্ষণ, বেকারত্ব বৃদ্ধি ও দেশের অর্থনীতিতে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে বিদায় অবিলম্বে সরকারকে এটি রোধে উদ্যোগ নিতে হবে।
নেতৃবৃন্দ প্লাস্টিকের ফুল আমদানি বন্ধ, গণসচেতনতা বৃদ্ধি, আমদানি ফুলের উপর ৫০০ শতাংশ ট্যাক্স ও ভ্যাট বৃদ্ধি, সরকারি সব অনুষ্ঠানে প্লাস্টিকের ফুল ব্যবহার বন্ধ এবং সব অনুষ্ঠানে কাঁচাফুলের ব্যবহার সুনিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি আহবান জানান। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সদস্য মীর বাবরজান বরুণ, মাহবুব হাসান, রনি আহমেদ, জমির আহমেদ, গিয়াসউদ্দিন, ফজলুর রহমান, জামির হোসেন প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।