পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অবৈধ ভিওআইপি ঠেকাতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) আন্তর্জাতিক কল টার্মিনেশন রেট ব্যাপকভাবে কমিয়েছে। এখন থেকে সর্বনিম্ন কল টার্মিনেশন রেট হবে ৫১ পয়সা প্রতি মিনিট (ডলারের ম‚ল্য ৮৫ টাকা ধরে), যা আগে দেড় টাকার মতো ছিল। বিটিআরসির এ সিদ্ধান্তের ফলে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে ভয়েস কল করার খরচ কমানোর সুযোগ তৈরি হলো। অবশ্য গ্রাহকের খরচ কমবে কি না, তা নির্ভর করবে ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে (আইজিডবিøউ) অপারেটরদের ওপর। তারা সর্বনিম্ন রেট অনুযায়ী কল আনলেই গ্রাহক সুবিধা পাবেন।
বিটিআরসি গত বৃহস্পতিবার ইনকামিং কল টার্মিনেশন রেট পুননির্ধারণ করে আইজিডবিøউ অপারেটরস ফোরাম (আইওএফ)সহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে চিঠি দেয়। বিটিআরসির উপপরিচালক (সিস্টেমস অ্যান্ড সার্ভিসেস বিভাগ) সাবিনা ইসলামের সই করা চিঠিতে বলা হয়, এখন থেকে ফ্লোর রেটের (যে দরে কল আনা হয়) ভিত্তিতে রাজস্ব ভাগাভাগি হবে।
বৈধ পথে বিদেশ থেকে যেসব কল আসে, তার আয় বিটিআরসি, আইজিডবিøউ অপারেটর, ইন্টারকানেকশন এক্সচেঞ্জ (আইসিএক্স) এবং গ্রাহকের অপারেটর, তথা মোবাইল ফোন ও টেলিফোন অপারেটরদের মধ্যে ভাগাভাগি হয়। বৈধ পথে কল করার খরচ যখন বেশি হয়, তখন অবৈধ ভিওআইপি (ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল) উৎসাহিত হয়।
দেশে বৈধ পথে কল আসার পরিমাণ কমছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে দেশে বৈধ পথে ৩ হাজার ৫৫০ কোটি মিনিট কল এসেছিল। সর্বশেষ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে তা ১ হাজার ২১৩ কোটি মিনিটে নেমেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বৈধ পথে কল কমার কারণ দুটি। প্রথমত, অবৈধ ভিওআইপি এবং হোয়াটসঅ্যাপ, ইমোর মতো ওভার দ্য টপ সেবা। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।