মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
লস অ্যাঞ্জেলেসে একটি বাড়ি কিনতে কিনতে ১৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার ব্যয় করলেন অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জেফ বেজোস বলে জানা গেছে। এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে দ্য ওয়াল স্ট্রিট।
বিশ্বের শীর্ষধনী বেজোস লস অ্যাঞ্জেলেসের বেভারলি হিলসে অবস্থিত ওয়ার্নার এস্টেট কিনেছেন। ঐতিহ্যবাহী এই বাড়িটি ঘিরে অসংখ্য ইতিহাস রয়েছে। ১৭৯৬ সালের জানুয়ারি মাসে এই এস্টেটেরই একটি কাঠের ফ্লোরে হাঁটু গেড়ে বসে প্রেমিকা রোজকে ‘প্রোপোজ’ করেছিলেন তৎকালীন মালিক স্বয়ং নেপোলিয়ান বোনাপার্ট। পরবর্তীকালে সেই এস্টেটের আধুনিক রূপকার ও মালিক ওয়ার্নার ব্রাদার্সের প্রেসিডেন্ট জ্যাক ওয়ার্নারের আমন্ত্রণে সেখানে মাঝেমাঝেই বেড়াতে এসে গেস্টহাউসে থাকতেন হলিউডের তৎকালীন হার্টথ্রব মেরিলিন মনরো।
২২৪ বছর বাদে, প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি ডলার খরচ করে সেই ওয়ার্নার এস্টেট কিনলেন অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা এবং বিশ্বের সবথেকে ধনী ব্যক্তি জেফ বেজোস। লস অ্যাঞ্জেলেসে সম্পত্তি কেনার বিচারে এর আগে এত দামে কোনও লেনদেনের নজির নেই। এর আগে ১ কোটি ৫০ লাখ ডলারে বেল-এয়ারের চার্টওয়েল ম্যানসন কিনে নজির গড়েছিলেন মিডিয়া ব্যারণ রুপার্ট মার্ডকের ছেলে লাছান মার্ডক। আর এক মিডিয়া ব্যারণ ও মার্কিন ধনকুবের ডেভিড গেফেনের থেকেই নয়া সম্পত্তি কিনে রেকর্ড গড়লেন বেজোস।
৯.৪ হেক্টরের উপর ৯-হোল গলফ কোর্স, একাধিক বাগান ও পুল, পুরোদস্তুর একটি টেনিস কোর্ট, গ্যারাজ-সহ মোটর কোর্ট, গ্যাস পাম্প নিয়ে তৈরি এস্টেটটিই বান্ধবী লরেনকে নিয়ে থাকার জন্য বেজোস ব্যবহার করবেন কি না, তা নিয়ে অবশ্য কিছু জানানো হয়নি অ্যামাজনের পক্ষ থেকে। কারণ চলতি বছরেই নিউইয়র্কে বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৬৫০ কোটি টাকা দিয়ে ৩টি বিলাসবহুল ফ্ল্যাটও কিনেছেন বেজোস। সূত্র: টিওআই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।