বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
‘মুজিব আমার স্বাধীনতার অমর কাব্যের কবি’ মর্মবার্তা নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার চত্বরে শুরু হয়েছে দু’দিন ব্যাপী ‘জাতীয় কবিতা উৎসব ২০২০’। গতকাল রোববার ঢাবি প্রো-ভিসি ও জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি প্রফেসর ড. মুহাম্মদ সামাদ-এর সভাপতিত্বে উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পরিষদের সাধারণ সম্পাদক তারিক সুজাতসহ দেশ-বিদেশের অনেক বরেণ্য কবি ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহন করেন।
এরআগে সকালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন, শিল্পী কামরুল হাসানের সমাধি এবং কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর জাতীয় সঙ্গীত, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, একুশের গান এবং উৎসব সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে এবারের উৎসব শুরু হয়।
জাতীয় কবিতা উৎসব ২০২০ এর আয়োজন সাজানো হয়েছে মুক্ত আলোচনা, কবিতা পাঠ, আবৃত্তিপর্ব, সেমিনার, ছড়াপাঠ, কবিতার গান ইত্যাদি নিয়ে। এবার উৎসবে সুইডেন, স্পেন, উজবেকিস্তান, মালয়েশিয়া, তুরস্ক, নেপাল, ভারতসহ দেশ-বিদেশের কবিরা অংশগ্রহণ করেন। রোববার সকাল থেকে শুরু হয়ে এই উৎসব চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত। আজ সোমবার সমাপণী অনুষ্ঠানে তিনজন ভাষাসংগ্রামী প্রবীণ কবিকে ‘জাতীয় কবিতা পরিষদ সম্মাননা’ প্রদান করা হবে। যাদেরকে সম্মাননা প্রদান করা হবে তাঁরা হলেন কবি আহমদ রফিক, গীতি-কবি আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ও কবি বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর।
সভাপতির বক্তব্যে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের পথে প্রধান পাথেয় ছিল গভীর দেশপ্রেম, মানুষের প্রতি অসীম ভালবাসা, অসাম্প্রদায়িক চেতনা আর আন্তরিক সাহিত্য প্রীতি; বিশেষ করে বাংলা ভাষা-সংস্কৃতি, কবিতা ও সংগীতের প্রতি ছিলো তাঁর অসামান্য অনুরাগ
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।