পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মিশেল ওবামা ও সাশা-মালিয়ার জন্য মরক্কো রানীর ইফতার
ইনকিলাব ডেস্ক : পবিত্র রমজান মাসে মানুষের মধ্যে সহমর্মিতা, ভ্রাতৃত্ব ও মানবিক গুণাবলির বিচ্ছূরণ ঘটে। মানুষ দিনভর পানাহার ত্যাগ করে সংযমী হওয়ার মাধ্যমে নিজের কষ্ট যেরূপ অনুভব করে তেমনি অন্য মানুষও যে একই ধরনের কষ্ট ভোগ করছে তা অনুভব করে। মূলত সওম পালনের শিক্ষা সেটাই।
ইসলাম যে সত্যিকারই আল্লাহর মনোনীত সত্য শাশ্বত ধর্ম তা অমুসলিমদের কাছে প্রকাশের এক অনুপম সুযোগ সৃষ্টি হয় পবিত্র রমজান মাসে। ইফতার মাহফিল আয়োজনের মাধ্যমে অমুসলিমদের দাওয়াত করে এনে ইসলামের সৌন্দর্য তাদের কাছে তুলে ধরার সুযোগ সৃষ্টি হয়। অনেকেই একে কাজে লাগান।
মার্কিন ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা (৫২), তার দুই মেয়ে মালিয়া (১৭) ও শাশা (১৫) এবং হলিউডের চারবারের অস্কারজয়ী মেরিল স্ট্রিপস নারী শিক্ষার সবক দিতে মরক্কো সফর করেন। এই সুযোগকে কাজে লাগান বাদশাহ ষষ্ঠ আব্দুল্লাহ পতœী প্রিন্সেস লাল্লা সালমা। দিনব্যাপী নারী শিক্ষার প্রচারে ব্যস্ত দলটি মারাকেশে কিং প্যালেসে প্রিন্সেসের ইফতার দাওয়াতে শরিক হন। নানা ধরনের মরক্কোর ডিশে তাদের আপ্যায়িত করা হয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার ২০১৫ সালে ঘোষিত ‘লেটস গার্লস লার্ন’ কর্মসূচির আওতায় পৃথিবীর অনগ্রসর অঞ্চলে নারী শিক্ষায় প্রসারে ব্যাপক প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। এই কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মিশেল ওবামা বলেন, ‘আমাদের সেসব জাতির মাঝে পরিবর্তন আনতে হবে যারা নারীকে মূল্যায়ন করে শুধুমাত্র তাদের প্রজনন সক্ষমতা ও কায়িক পরিশ্রম বিবেচনায়’।
মার্কিন ফার্স্ট লেডি বলেন, যখন তার শিক্ষার বিষয়টি আসে তখন তার অনুপ্রেরণা ছিল তার ভাই বাস্কেটবল কোচ ক্রেইগ রবিনসন। সে পারলে তিনি কেন পারবেন না? তিনি পরিহাসের সুরে বলেন, আমি তো তার চেয়ে বেশি স্মার্ট। মিশেল ওবামা প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি থেকে গ্র্যাজুয়েশন সমাপ্ত করে হার্ভার্ড ল’ স্কুলে ভর্তি হন। সূত্র : ইউএস ম্যাগাজিন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।