মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইনকিলাব ডেস্ক : যুক্তরাজ্যে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ দলের নেতৃত্বে যাওয়া এবং প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে এগিয়ে গেলেন বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী টেরেসা মে। কনজারভেটিভ দলের এই নেত্রী সম্প্রতি আরো দুই মন্ত্রীর সমর্থন পেয়েছেন। এ নিয়ে ৭০ এমপির সমর্থন পেলেন তিনি। এছাড়া ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলেরও সমর্থন পেয়েছেন টেরেসা মে। সর্বশেষ টেরেসা মেকে সমর্থন দিয়েছেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টের দুই মন্ত্রী মাইকেল ফ্যালন ও প্যাট্রিক লফলিন। এর আগেই অবশ্য তাকে সমর্থন দিয়েছেন অপর তিন ব্রিটিশ মন্ত্রী ক্রিস গ্রেলিং, জাস্টিন গ্রিনিং ও ডেভিড মানডেল।
এরই মধ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার প্রচারণায় নিজের প্রথম ভাষণ দিয়েছেন মাইকেল গোভ। সাবেক এই কলাম লেখক কনজারভেটিভ নেতা গতকাল বৃহস্পতিবার নিজের প্রার্থিতা ঘোষণা করেন। মাইকেল গোভের প্রার্থিতা ঘোষণা অনেকটাই আকস্মিক। জানা গেছে, ব্রেক্সিট আন্দোলনকারী বরিস জনসনের সমর্থন পাচ্ছেন এই কনজারভিটভ নেতা। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য এরইমধ্যে প্রার্থী হয়েছেন কনজারভেটিভ নেতা স্টিফেন ক্রাব, আন্ড্রিয়া লিডসম ও লিয়াম ফক্স। বিবিসি জানায়, আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত পাঁচ প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী পার্লামেন্টের ৩২৯ কনজারভেটিভ এমপির মধ্যে প্রচারণা চালাবেন। পরে প্রথম ধাপের ভোট হবে। প্রতি ধাপে সর্বনিম্ন ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থী বাদ পড়বেন। এভাবে সর্বশেষ দুজন প্রার্থী টিকবেন। এরপর বড় পরিসরে কনজারভেটিভ দলের মধ্যে ওই দুই প্রার্থীর ওপর ভোট অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর কনজারভেটিভ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) যুক্তরাজ্যের থাকা না-থাকার গণভোটে ব্রেক্সিটের (যুক্তরাজ্যের ইইউয়ে না থাকা) জয়ের পর, ইইউ থাকার পক্ষে আন্দোলনকারী ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন পদত্যাগের ঘোষণা দেন। এরপর থেকেই যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়। ব্রেক্সিট আন্দোলনে বড় ভূমিকা রাখা কনজারভেটিভ নেতা বরিস জনসনকেই পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ধারণা করা হয়েছিল। তবে গত বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় নিজের অনিচ্ছার কথা বলেন জনসন। বিবিসি, রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।