পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বহুদিন পর রাজধানী ঢাকায় দুই সিটি করপোরেশনের নির্বাচন উপলক্ষে জমে উঠেছে নির্বাচনী প্রচারণা। নৌকা, ধানের শীষসহ অন্যান্য দলের মেয়র প্রার্থী ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা ভোটারদের মন জয় করতে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
বর্তমান ইসির প্রতি মানুষের আস্থাহীনতার মধ্যেই প্রার্থীরা পোস্টারিং করে এবং নিত্যদিন গণসংযোগের মাধ্যমে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেয়ার জন্য উৎসাহিত করছেন। মিডিয়ার মাধ্যমে সে খবর ফলাও করে প্রচার হওয়ায় নৌকা আর ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থীদের প্রচারণা হয়ে ওঠে ছন্দময়। সেই ছন্দময় প্রচারণায় ছেদ ফেলেছে ধানের শীষের দুই মেয়র প্রার্থীর প্রচারণার সময় হামলা। গতকাল ডিএসসিসি’র গোপীবাগে বিএনপির মেয়রপ্রার্থী ইশরাক হোসেনের নির্বাচনী প্রচারণায় হামলাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এর আগে গত ২১ জানুয়ারি মিরপুরের গাবতলী বাজারে ডিএনসিসির বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের ওপর হামলা করা হয়। এমনকি কয়েকদিন আগে ডিএসসিসির কেরানীগঞ্জের কামরাঙ্গীরচরের বড়গ্রাম এলাকায় ৫৬নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর অফিসে হামলার ঘটনা ঘটে।
হামলার খবর পেয়েই ঢাকায় কর্মরত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন গোপীবাগে ইশরাক হোসেনের বাসায় ছুটে যান। তিনি বলেছেন, সংঘর্ষের ঘটনা প্রত্যাশিত নয়, আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। তবে ডিএনসিসির আওয়ামী লীগ প্রার্থী আতিকুল ইসলাম, বিএনপি প্রার্থী তাবিথ আউয়াল ও ঢাকা দক্ষিণের আওয়ামী লীগ প্রার্থী ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস গতকালও নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ডিএসসিসির নির্বাচনী প্রচারণায় বিএনপি›র মনোনীত মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন মতিঝিল শাপলা চত্বর থেকে গণসংযোগ শুরু করে টিকাটুলির উইমেন্স সেন্ট্রাল কলেজের সামনে এলে হঠাৎ প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হন। এ সময় প্রতিরোধ গড়ে তুলতেই দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। প্রায় ২০ থেকে ২৫ মিনিট সময় ধরে সংঘর্ষ চলে। এ সময় ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও বেশ কয়েকটি গুলির শব্দ শোনা যায়। উভয় দলের কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
বিএনপির নেতাকর্মীদের অভিযোগ, আওয়ামী লীগের মেয়রপ্রার্থী ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপসের সমর্থকরা এ হামলা চালায়। ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপসের নৌকা প্রতীকের কর্মীরা দাবি করেন তাদের ওপর ইশরাকের নেতৃত্বে হামলা হয়েছে। তবে প্রত্যক্ষদর্শীদের অভিমত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী প্রচারণায় সময় প্রতিপক্ষের আক্রমনের শিকার হন। তবে ওয়ারি ডিভিশনের ডিসি ইফতেখার আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের জন্য বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী ইশরাকসহ দলের নেতাকর্মীরা নির্বাচনী প্রচারণায় বের হন।
সেন্ট্রাল উইমেন্স কলেজের সামনে আসার পর মিছিল থেকে আওয়ামী লীগ বিরোধী স্লোগান দেয়া হয়। আর সেখানেই ছিল এই সিটিতে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের নির্বাচনী ক্যাম্প। আওয়ামী লীগ বিরোধী স্লোগান শোনার পর ক্যাম্প থেকে নেতাকর্মীরা বের হয়ে এ ধরনের স্লোগান দেয়া থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানান। এ নিয়ে দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে তর্কাতর্কি সংঘর্ষে রূপ নেয়। এসময় ইশরাকের সমর্থকরা তাপসের ক্যাম্প ভাঙচুর করে। সিসিটিভির ফুটেজ দেখে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বাসা থেকে কয়েকশ গজ দূরে টিকাটুলিতে প্রচারণায় হামলা পর গোপীবাগের নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেন, আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমাদের এতগুলো মানুষ আহত হয়েছে গণমাধ্যমের ভাইয়েরা আহত হয়েছে। অবশ্যই আমি মামলা করব। আমি আগেও বলেছি রক্ত ঝরাতে প্রস্তুত। কারণ আমরা জনগণের অধিকারের লড়াইয়ে আছি। এই গুলির শব্দে আমি ভয় পাই না। কোনো হামলা ভয় পাইনা আমি থাকব। মরতে হলে আমি মরবো। নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা শান্ত থাকবেন, বিচলিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। শুধু নির্বাচনকে বানচাল করার, ভয়ভীতি দেখানোর, ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শনের একটা অপচেষ্টা। এতে জনগণ বিভ্রান্ত হবে না।
এদিকে ধানের শীষ ও নৌকা প্রতীকের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনাকে ‘হামলা’ আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের শান্ত থাকতে আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, গোপীবাগে নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থীর প্রচারণা চলাকালীন সময় বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা নৌকা প্রতীকের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের ওপরে অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। শান্তিপূর্ণ এমন প্রচারণায় এহেন হামলার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং এই বিষয়ে আমি নির্বাচন কমিশন বরাবর অভিযোগ করব।
আতিকুল ইসলাম : ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনে মেয়র পদপ্রার্থী আতিকুল ইসলাম নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। ইশতেহারে নির্বাচনে জয়লাভ করলে সচল, সুস্থ ও মানবিক ঢাকা গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে ৩৮ প্রতিশ্রুতি দেন। গতকাল রবিবার লেক শোর হোটেলে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করে তিনি বলেন, সুস্থ, সচল ও আধুনিক ঢাকা এই তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিয়েছি।
ইশতেহারে বলা হয়, এলাকাভিত্তিক পথচারীবান্ধব ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষের জন্যে ফুটপাথ, যানজট নিরসনে ডিএমপি, ডিটিসিএ, বিআরটিএ, ডিএসসিসি, পরিবহন মালিক সমিতিসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে সাথে নিয়ে সমন্বিত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন, পারাপারে জেব্রা ক্রসিংয়ে ডিজিটাল পুশ বাটন সিগনাল স্থাপন, আধুনিক নগর পরিবহন ব্যবস্থার জন্য ডিজিটাল ই-টিকিটিং সেবাপ্রদান, শিক্ষার্থীদের জন্য পরিবহন ব্যবস্থা, বিশেষ নাগরিকদের জন্য গণস্থাপনা ও গণ পরিবহন নিশ্চিতকরণ, বহুতল ও আন্ডারগ্রাউন্ড পার্কিং কমপ্লেক্স নির্মাণ, হকারদের পুনর্বাসন, ঢাকা বাস রুট ন্যাশনালাইজেশন, এক্সেলেটরসহ নতুন ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ, সাইকেলের জন্যে আলাদা লেন, পরিকল্পিত স্মার্ট বাস স্টপ ও বাস-ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণ, নর্দমা দখলমুক্ত ও পরিচ্ছন্ন করা, আধুনিক পশু জবাইকেন্দ্র স্থাপন, প্রতিটি স্থাপনায় মাতৃদুগ্ধ কক্ষ নির্মাণ, ডিজিটাল পদ্ধতিতে অনলাইনে হোল্ডিং, ট্যাক্স, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, ট্রেড লাইসেন্সসহ অন্যান্য নাগরিক সুবিধা প্রদান, বায়ুদূষণ রোধে ইলেক্ট্রিক বাস সার্ভিস চালুসহ ৩৮ দফা তুলে ধরেন।
তাবিথ আউয়াল : ডিএনসিসির কড়াইল বস্তির মোশাররফ বাজার গেট থেকে গতকাল গণসংগোগ শুরু করেন তাবিথ আউয়াল। অতপর তিনি বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ভোটারদের ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দেয়ার আহ্বান জানান। এ সময় তিনি নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, সময় এসেছে রুখে দাঁড়ানোর। অনেক ভয়ভীতি আসবে। ভয়কে জয় করে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ব্যালটের মাধ্যমে জবাব দেবেন। নিজেদের উন্নয়নে ১ ফেব্রুয়ারি ধানের শীষে ভোট দেবেন।
এ সময় মেয়র হলে তার কিছু পরিকল্পনার কথা জানান তাবিথ। তিনি বলেন, পুনর্বাসন ছাড়া বস্তিবাসীকে উচ্ছেদ করা হবে না। গুলশান-বনানীতে সবচেয়ে ধনীরা বসবাস করে তার পাশে কড়াইল বস্তিতে সবচেয়ে হতদরিদ্র মানুষের বসবাস। ধনী দরিদ্রের এমন বৈষম্য থাকতে পারে না। তাই তাদের জন্য আগে দীর্ঘমেয়াদি পুনর্বাসন ব্যবস্থা করতে হবে। দুর্নীতি, দুঃশাসনের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে হবে। পরিবর্তনের সময় এসেছে। পয়লা ফেব্রæয়ারি ভোটের মাধ্যমে পরিবর্তন আনতে হবে, খালেদা জিয়া মুক্তি পাবেন।
গণসংযোগে তাবিথের সঙ্গে আরো অংশ নেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, বিএনপি নেতা মোহাম্মদ শাহজাহান, খন্দকার আবু আশফাক, আহসান উল্লাহ হাসান, সাবেক এমপি শাম্মি আক্তার, যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নিরব প্রমূখ।
ইশরাক হোসেন : রাজধানীর টিকাটুলীর হাটখোলা মোড়ে সংঘর্ষের সময় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাই বিএনপি নেতাকর্মীদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছে বলে দাবি করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে বিএনপির মেয়রপ্রার্থী ইশরাক হোসেন। বিনা উস্কানিতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালিয়ে এখন উল্টো বিএনপির ওপর দোষ চাপাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। ইশরাক হোসেন বলেন, গণসংযোগ থেকে বাসায় ফেরার পথে তার ওপর হামলা হয়। তার একজন কর্মীকে প্রতিপক্ষ আটকে রাখার অভিযোগ পেলে তিনি এগিয়ে গেলে হামলার মুখে পড়েন। তিনি আরও অভিযোগ করেন, কেবল ইটপাটকেল না, তাদের দিকে গুলিও ছোড়া হয়েছে।
সংঘর্ষের সময় ইশরাকের লোকজন গুলি করেছে বলে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে যে অভিযোগ করা হচ্ছে প্রশ্ন করা হলে ইশরাক বলেন, আমাদের পক্ষ থেকে কে গুলি করবে? আমাদের তো অস্ত্র থাকতে হবে। এই আমলে কি মনে হয় আমাদের হাতে অস্ত্র আছে? আমাদের জনপ্রিয়তায় ভিতু হয়ে তারা (আওয়ামী লীগ) বিনা উস্কানিতে আমাদের ওপর হামলা করেছে। কেন এটা করা হলো? আমরা তো গণসংযোগ করে ফিরছিলাম। আমাদের ওপর ইট নিক্ষেপ করা হলো, চেয়ার মারা হলো, গুলি করা হলো? কেন এসব করা হলো।
ফজলে নূর তাপস : গতকাল রোববার সবুজবাগ থানার মায়াকানন এলাকা থেকে নির্বাচনি গণসংযোগ শুরু করেন ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস। অতপর আশপাশের এলাকায় গণসংগযোগ করেন। ভোটাদের উদ্দেশ্যে ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস বলেন, আমরা সচল ঢাকার যে রূপরেখা দিয়েছি সেই রূপরেখার আওতায় গণপরিবহন ঢেলে সাজানো হবে। ‘মেয়র নির্বাচিত হলে গণপরিবহন নিয়ে কি পরিকল্পনা রয়েছে’- জানতে চাইলে তাপস বলেন, সচল ঢাকার রূপরেখায় গণপরিবহন ঢেলে সাজানো হবে। প্রতিটি সড়ক বিন্যাস করা হবে। সড়কে দ্রুতগতির, ধীরগতির ও ঘোড়ার গাড়িসহ বিভিন্ন যানবাহনের জন্য আলাদা লেন করা হবে। এক কথায় সড়ক ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন আসবে।
কথা প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে মেয়র নির্বাচিত হলে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা চালু করে মাদক প্রতিরোধ করব। কেননা মাদক তরুণ সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। মাদকের ছোবল থেকে রক্ষা করতে নানা উদ্যোগ নেয়া হবে। তিনি আরো বলেন, আসন্ন নির্বাচনে ঢাকাবাসী উন্নত ও আধুনিক ঢাকা গড়ার পক্ষে নৌকায় রায় দেবে। আমরা পুরো ঢাকায় চষে বেড়াচ্ছি। বিপুল গণজোয়ার দেখছি। ঢাকাবাসীর মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ত ভাব লক্ষ্য করছি। জনগণ উন্নত ঢাকার পক্ষে রায় দিয়ে নবসূচনা সৃষ্টি করবে।
ইভিএম নিয়ে বিএনপির প্রার্থীর অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইভিএম ভোট দেয়ার আধুনিক পদ্ধতি। এটি নিয়ে ঢাকাবাসীর কোনো শঙ্কার কথা শুনিনি। তারা সাদরে এটি গ্রহণ করেছে। সেইসঙ্গে আমার প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী প্রভাব বিস্তার করার কথা বললেও সেটি ভুল। ইশরাকের অভিযোগ সম্পূর্ণ অমূলক। প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী হিসেবে তিনি যে সুবিধা পাচ্ছেন আমিও সেই সুবিধা পাচ্ছি।
গণসংযোগের সময় যুব মহিলা লীগের সভাপতি অপু উকিলসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।