মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
প্রায় ৩০০ কিলোমিটার পাল্লার গজনভি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে সফল প্রশিক্ষণ শেষ করেছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর স্ট্র্যাটেজিক ফোর্স।
দেশটির আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে এমন তথ্য জানিয়েছে।
এমন এক সময় এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শেষ হয়েছে, যখন কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসেনর বিশেষ সাংবিধানিক মর্যাদা বাতিলকে কেন্দ্র করে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা চলছে।
এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের খবরে বলা হয়েছে, এর আগে ভারত সাবমেরিন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য কে-৪ দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। এ ঘটনার কয়েকদিন পরেই সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে পাকিস্তান।
পরমাণু ও প্রচলিত ওয়ারহেড বহনে সক্ষম নতুন পাক ক্ষেপণাস্ত্র। রাত ও দিনে অভিযানের প্রস্তুতি অনুশীলন করতেই এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালানো হয়েছে।
অস্ত্র ব্যবস্থার মোকাবেলায় ও পরিচালনায় উচ্চ দক্ষতা প্রদর্শন করায় সেনাবাহিনীর স্ট্র্যাটেজিক ফোর্সেস কমান্ডের অভিযানের প্রস্তুতির প্রশংসা করেছেন দেশটির কৌশলগত পরিকল্পনা বিভাগের মহাপরিচালক।
জ্যেষ্ঠ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি প্রত্যক্ষ করেছেন। গত বছর গজনভি ভূমি থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরিচালনায় নৈশ প্রশিক্ষণ শেষ করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী।
এদিকে কাশ্মীর সংকটে মুখোমুখি দক্ষিণ এশিয়ার পরমাণু অস্ত্রে সমৃদ্ধ দুই প্রতিবেশী ভারত-পাকিস্তানের মধ্যস্থতায় সহায়তায় জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান।
সুইজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সম্মেলনে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, এটা সহিংসতার সম্ভাব্য উৎসভূমি। আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এটাই সময় সংঘাত বন্ধে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেয়া।
গত বছরের আগস্টে কাশ্মীরের স্বায়ত্বশাসনের সাংবিধানিক অধিকার হরণ করে ভারতের হিন্দুত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার।
মুসলমানদের লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের কীভাবে ভারত জবাব দেয়, তা নিয়ে আতঙ্কের কথাও জানিয়েছেন ইমরান খান।
তিনি বলেন, আমরা এখন সংঘাতের খুবই কাছে অবস্থান করছি। যদি ভারতে এই বিক্ষোভের অবনতি ঘটে, এবং তা থেকে মনোযোগ অন্যত্র চলে যায়, তাহলে কী ঘটবে?
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।