নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
দেশের ফুটবলের যখন স্বর্ণালী দিন ছিল তখন হাজারো দলের অংশগ্রহণে মাঠে গড়াতো জাতীয় স্কুল ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ। কিন্তু তা এখন অতীত। দেশের ফুটবল উন্নয়নের জন্য যতই গলাবাজি করুক না কেন, তৃর্ণমূল পর্যায়ে কাজ করতে যেন পুরোটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। যার প্রমাণ এবারের স্কুল ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ। আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এই টুর্নামেন্টে খেলছে মাত্র ৫২টি স্কুল! দেশের আটটি ভেন্যুতে ৫২ জেলার একটি করে স্কুলকে নিয়ে শুরু হবে এই টুর্নামেন্ট। শুক্রবার বাফুফে ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন তথ্য জানান টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান বিজন বড়–য়া। সংবাদ সম্মেলনে বাফুফে সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন ক্ষুদে খেলোয়াড়দের এই ফুটবলযজ্ঞে এবার স্কুলের সংখ্যা কম হওয়ার একটি ব্যাখ্যা দেন, ‘হাজার হাজার স্কুলকে নিয়ে টুর্নামেন্ট করার মতো এতবড় বাজেট অবশ্য আমাদের কাছে নেই। তাই প্রতি জেলা থেকে একটি করে মোট ৫২টি স্কুলকে নিয়ে আমরা আয়োজন করছি এই টুর্নামেন্ট। তিনি যোগ করেন, ‘বাচ্চাদের স্কিল বাড়াতে ফুটবর খুবই প্রয়োজন। তাই আমাদের এই টুর্নামেন্ট করা।’
২০ জানুয়ারি ছয়টি ভেন্যুতে এবং ২১ ও ২৩ জানুয়ারি বাকিগুলোতে খেলা শুরু হবে। ভেন্যুগুলো হলো- নড়াইলের বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ স্টেডিয়াম, দিনাজপুরের দিনাজপুর স্টেডিয়াম, বগুড়ার বীর মুক্তিযোদ্ধা মন্তাজ উদ্দীন স্টেডিয়াম, পটুয়াখালীর অ্যাডভোকেট কাজী আবুল কাশেম পটুয়াখালী স্টেডিয়াম, ফরিদপুরের বাখুন্দা উপজেলা স্টেডিয়াম, হবিগঞ্জের জালাল স্টেডিয়াম, ফেনীর শহীদ সালাম স্টেডিয়াম ও মানিকগঞ্জের গরপাড়া সদর শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম। আট ভেন্যুর সেরা দল নিয়ে আগামী মাসে অনুষ্ঠিত হবে চূড়ান্ত পর্বের খেলা। প্রত্যেকটি স্কুল অংশগ্রহণ ফি পাবে ১০ হাজার টাকা করে। প্রত্যেক ম্যাচের জয়ী দল তিন হাজার টাকা করে প্রাইজমানি পাবে। এছাড়া চূড়ান্ত পর্বের চ্যাম্পিয়ন দল এক লাখ এবং রানার্সআপ দল পাবে ৫০ হাজার টাকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।