মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইনকিলাব ডেস্ক : পশ্চিমের আদরে বখে যাচ্ছে ভারত! এরকমই মনে করছে চীন। পরমাণু সরবরাহগোষ্ঠী (এনএসজি)তে ভারতের অন্তর্ভুক্তি আটকে দিয়েই ক্ষান্ত হলো না চীন, এবার দুটো কটু কথাও শোনাল। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির ইংরাজি কাগজ গ্লোবাল টাইমস। সরকারি মতামতই এখানে প্রতিফলিত হয় বলে ধরা হয়। গত মঙ্গলবার কাগজের সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছে, ভারতের জাতীয়তাবাদীদের শেখা উচিত আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আচরণ কীরকম হওয়া উচিত। এনএসজির নীতিই নাকি ভারতকে সদস্যপদ পেতে দেয়নি। অহেতুক এই নিয়ে চীনকে দোষারোপ করা হচ্ছে, বলছে গ্লোবাল টাইমস। এনএসজিতে ভারতকে ঢোকানোর ব্যাপারে আগ্রহী ছিল আমেরিকা। আমেরিকা বা পশ্চিমের দেশগুলো ভারতকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে, এই নিয়ে চীনের জ্বলুনি প্রকট হয়ে উঠেছে সম্পাদকীয়তে। পশ্চিমের আদরেই নাকি আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের আচরণে একটা আত্মগর্বী ভাব এসে গেছে। পশ্চিমের বখেযাওয়া সন্তান ভারত, এরকম মন্তব্যও করা হয়েছে। মনে করিয়ে দেয়া হয়েছে, ভারতের জিডিপি চীনের জিডিপির তুলনায় মাত্র ২০ শতাংশ। পশ্চিমি দেশগুলোর কাছে চীন কিন্তু এখনও সোনার হাঁস। সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, ১৯৭৫ সালে গঠিত এনএসজির প্রত্যেক সদস্য দেশই পরমাণু অস্ত্র প্রসার রোধ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। এটাই সংগঠনের প্রাথমিক নীতি। এখন ভারত প্রথম দেশ হিসেবে এই নিয়মে ছাড় চাইছে। নীতিগত দিক দিয়েই চীন এবং অন্য দেশগুলোকে হতাশ করেছে ভারত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনা করে বলা হয়েছে, তারাই সমগ্র পৃথিবী নয়। চীনের গুরুত্ব হ্রাস করতেই ভারতকে তোল্লাই দেয়া হচ্ছে। এত কথার পরও মোদি সরকারের পিঠ চাপড়ে দিয়েছে গ্লোবাল টাইমস। বলেছে, কিছু ভারতীয় খুব আত্মকেন্দ্রিক, এরা কেবল নিজেদের উন্নতির কথা ভাবে। কিন্তু ভারত সরকার ভদ্র আচরণ করেছে। মতামত বিনিময়ের ইচ্ছা দেখিয়েছে। এর বিকল্প হিসেবে দিল্লি যেন বদ মেজাজ না দেখায়। ওয়েবসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।