পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জজকোর্টের আইনজীবী মো. শহিদুল হককে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ফাতেমা খাতুন রাজধানীর খিলগাঁও থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। নিখোঁজ শাহিদুল হক সাতক্ষীরা জেলা সমিতি ঢাকার সাধারণ সম্পাদক, সাতক্ষীরা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও খুলনা বিভাগীয় সমিতির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি।
খিলগাঁও থানার ওসি মশিউর রহমান দৈনিক ইনকিলাবকে জানান, এ ঘটনায় থানায় ডিজি করা হয়েছে এবং আমরা প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে তাকে উদ্ধারের চেষ্টা করছি। খিলগাঁও থানার সাধারণ ডায়েরি নম্বর-৯৯১।
সাধারণ ডায়েরির তদন্ত করছেন এসআই খোরশেদ আলম। সাধারণ ডায়েরিতে ফাতেমা খাতুন বলেছেন, গত মঙ্গলবার দুপুর আনুমানিক সোয়া একটার সময়ে ঘর থেকে বের হন মো. শহিদুল হক। পরে তিনি রামপুরা বনশ্রী পূর্বালী ব্যাংক থেকে টাকা তুলে জজকোর্টের উদ্দেশে রওনা হন। এরপর তিনি আর বাসায় ফেরেননি। ভুলবশত শহিদুল হক তার ব্যবহৃত মোবাইল েেফানও চাবি বাসায় রেখে যান। তার উচ্চতা আনুমানিক ৫ ফিট ৫ ইঞ্চি। মুখে সাদা চাপ দাড়ি। গায়ের রং শ্যামলা। তার পরনে কালো প্যান্ট, সাদা শার্ট ও কালো রংয়ের কোর্ট ছিল। শহিদুল হকের বাবার নাম আয়নাল হক। তার বাড়ি সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার সরুলিয়া গ্রামে। শহিদুল হকের দুই মেয়ে এক ছেলে। বড় মেয়ে শায়লা শারমিন এমবিবিএস চিকিৎসক ছোট সুমাইয়া জান্নাত শিক্ষানবিশ চিকিৎসক এবং ছেলে রাফে সাঈদ ট্রিপল-ই ইঞ্জিনিয়ারিং প্রথম বর্ষের ছাত্র।
এসআই খোরশেদ আলম বলেন, তাদের বাসা খিলগাঁও থানা এলাকায় হওয়ায় আমরা খিলগাঁও থানায় প্রথমে সাধারণ ডায়েরি নেই। সেই ডায়েরির তদন্ত করতে আমি রামপুরা পূর্বালী ব্যাংকেও গিয়েছিলাম। সেখান থেকে তিনি ৫০ হাজার টাকা উঠিয়েছেন। যেহেতু রামপুরা থেকেই তিনি নিখোঁজ হয়েছেন, তাই ঘটনাস্থল রামপুরা থানা এলাকায়। আমরা তাকে বের করতে চেষ্টা করছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।