মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে (জেএনইউ) হামলার ঘটনায় বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি দিয়েছেন এবিভিপি নেতা। একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের স্টিং অপারেশনে হামলা চালানোর কথা স্বীকার করেছেন এবিভিপি নেতা অক্ষত অবস্তি।
জেএনইউয়ের ওই শিক্ষার্থী দাবি করছেন, তিনি এবিভিপির সমর্থক এবং তার নেতৃত্বেই জেএনইউতে গুন্ডাগিরি করেছে এবিভিপি সমর্থকরা। উল্লেখ্য, গত ৫ জানুয়ারি জেএনইউয়ের সবরমতী হস্টেলে দুষ্কৃতীদের হামলায় আহত হয়েছেন ৩৪ শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য খোদ জেএনইউয়ের ছাত্র সংসদের সভানেত্রী ঐশী ঘোষ। তাকে দিল্লির এইমসে ভরতি করতে হয়েছিল। সেই ঘটনার তদন্তে নেমে এখনও কোনো কিনারা করতে পারেনি দিল্লি পুলিশ। এমনকি এই ঘটনায় একজন অভিযুক্তকেও শনাক্ত করা যায়নি। উলটে, পাঁচ জানুয়ারির আগে দু’দিন পরপর হিংসা ছড়ানোর অভিযোগে ঐশী ঘোষকেই কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে।
এসব বিতর্কের মধ্যেই বিস্ফোরক স্টিং অপারেশনের ভিডিও প্রকাশ করেছে সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে ইন্ডিয়া টুডে। তাদের স্টিং অপারেশনে দেখা গেছে, এবিভিপির সমর্থক অক্ষত অবস্তি সব ঘটনার দায় নিজেদের ঘাড়ে তুলে নিচ্ছেন। স্টিং অপারেশনে ওই শিক্ষার্থী যা বলছেন তার সারমর্ম হল, সেদিন ক্যাম্পাসে হামলা চালিয়েছিল এবিভিপিই। যারা হামলা চালিয়েছিল তাদের অর্ধেক বহিরাগত। বাকিরা জেএনইউয়েরই ছাত্র। হামলার নেতৃত্বে সে নিজেই ছিল। মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই হামলার সব বন্দোবস্ত করা হয়েছে। সে বলছে, ‘পেরিয়ার হস্টেল থেকে আমি একটি লাঠি তুলে নিয়েছিলাম। আমি এলাকায় অনেক গুন্ডাগিরি দেখেছি, তাই আমাকেই নেতৃত্ব দিতে হয়েছে। আমরা যখন হামলা করি, তখন শিক্ষক-ছাত্র যারা ছিল, তারা সবাই পালায়’।
ওই ছাত্রনেতা ফলাও করে বলছেন, ‘আমি আপনাকে নিশ্চিত করছি, আমিই হামলার নেতৃত্ব দিয়েছি। বাকিদের এত বুদ্ধি নেই। কোথায়, কীভাবে হামলা চালাতে হবে সবকিছুতেই আমি ওদের নেতৃত্ব দিয়েছি। আমি দলের কোনও পদে নেই। তবু, সবাই আমার কথা শুনেই কাজ করেছে’। সূত্র : সংবাদপ্রতিদিন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।