বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) ভোর থেকে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে অফিসগামী কর্মজীবী মানুষ ও স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা চরম বিপাকে পড়েছেন। যানজট নিরসনে পুলিশের কোনো পদক্ষেপই কাজে দিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন এ সড়কে যাতায়াতকারী যাত্রীরা। গাজীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যানজটের কারণে ঢাকা-বাইপাস ও ঢাকা-টাঙ্গাইল সড়কেরও যানজট লেগে থাকে।
সকালে চান্দনা চৌরাস্তা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত সড়কের উভয় দিকে যানজটের সৃষ্টি হয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এ যানজট আরও তীব্র হতে থাকে। চান্দনা চৌরাস্তা থেকে টঙ্গীগামী যাত্রী বেলায়েত হোসেন জানান, সকাল সাড়ে ৬টার দিকে তিনি বাসে উঠেছেন টঙ্গীতে অফিসে যাবেন বলে। সাড়ে ৭টায় এক ঘণ্টায় তিনি মাত্র দুই কিলোমিটার পর্যন্ত আসতে পেরেছেন। বাকি পথ যেতে কত সময় লাগবে তা অনিশ্চিত।
এদিকে টঙ্গী ব্রিজের পর থেকে, স্টেশন রোড, চেরাগআলী, গাজীপুরা, বোর্ড বাজার, ছয়দানা, বাসন সড়ক, ভোগড়া বাইপাস ও চান্দনা চৌরাস্তা মোড় পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে তীব্র যানজট লেগেই রয়েছে।
বলাকা বাসের চালক এমরান হোসেন জানান, ভোর ৬টার দিকে টঙ্গী থেকে রওয়ানা দিয়ে সাড়ে ৯টায় সাড়ে তিনি ঘণ্টায় চান্দনা চৌরাস্তায়। রাস্তায় খানাখন্দ, বৃষ্টি এবং যানবাহনের চাপ বেশি থাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সকালে মহাসড়কে পুলিশের সংখ্যা কম, সে কারণে যানজট বেশি।
এ ব্যাপারে টঙ্গী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন জানান, সকাল থেকেই মুসল্লিরা ইজতেমা ময়দানে আসতে থাকায় সড়কে মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এছাড়া হঠাৎ করে মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি পোয়েছে। যানজট নিরসনে ট্রাফিক পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ ও থানা পুলিশ কাজ করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।