Inqilab Logo

বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪, ১২ আষাঢ় ১৪৩১, ১৯ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের অভিষেকে সাংবাদিকদের পেশাদারিত্ব বজায় রাখার আহ্বান

যুক্তরাষ্ট্র সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২ জানুয়ারি, ২০২০, ৪:৫০ পিএম

নিউইয়র্কসহ আমেরিকার বিভিন্ন স্টেটে কর্মরত পেশাদার সাংবাদিকদের প্রথম সংগঠন নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের নব নির্বাচিত কর্মকর্তাদের বর্ণাঢ্য অভিষেক সম্পন্ন হয়েছে। কম্যুনিটিতে নেতৃত্বদারকারী বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং সকল শ্রেণী পেশার মানুষের উপস্থিতিতে গত ২৮ ডিসেম্বর শনিবার সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসের বেলাজিনো পার্টি হলে উপচেপড়া মানুষের স্বত:স্ফূর্ত অংশগ্রহণে এই অভিষেক সম্পন্ন হয়। তিন পর্বে বিভক্ত এই অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে ছিলো নব নির্বাচিত কমিটির পরিচিতি, সম্মাননা প্রদান, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
প্রেসক্লাবের বিদায়ী এবং নব নির্বাচিত সভাপতি সাপ্তাহিক বাংলাদেশ পত্রিকার সম্পাদক ডা. ওয়াজেদ এ খানের সভাপতিত্বে এবং বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক শিবলী চৌধুরী কায়েস, সাংবাদিক শেখ সিরাজুল ইসলাম ও সাদিয়া খন্দকারের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসাবে মঞ্চে আসন গ্রহণ করেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রবীন সাংবাদিক মনজুর আহমদ, নির্বাচন কমিশনের সদস্য ও বিশিষ্ট সাংবাদিক আনোয়ার হোসাইন মঞ্জু, বিশিষ্ট সাংবাদিক মঈনুদ্দীন নাসের, প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা নিনি ওয়াহেদ, সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান, ডা. চৌধুরী সরওয়ারুল হাসান, আবু তাহের, কুইন্স ডেমক্র্যাটিক পার্টির নেতা ডিস্ট্রিক্ট এট লার্জ এর্টনী মঈন চৌধুরী, নিউইয়র্ক বাংলাদেশ কন্স্যুলেটের ফার্স্ট সেক্রেটারি শামীম হোসেন, বিশিষ্ট শিল্পপতি জহিরুল ইসলাম।
নব নিবাচিত কর্মকর্তাদের পরিচয় করিয়ে দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার মনজুর আহমদ। নব নির্বাচিত কমিটির সদস্যরা হলেন- সভাপতি ডা. ওয়াজেদ এ খান, সহ সভাপতি হাবিব রহমান, সাধারণ সম্পাদক মনোয়ারুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলমগীর সরকার, অর্থ সম্পাদক মমিনুল ইসলাম মজুমদার, সাংগঠনিক সম্পাদক রশীদ আহমদ, প্রচার সম্পাদক সৈয়দ ইলিয়াস খসরু, কার্যকরি সদস্য শেখ সিরাজুল ইসলাম, এবিএম সালাউদ্দিন আহমেদ, শিবলী চৌধুরী কায়েস (পদাধিকার বলে), হাসানুজ্জামান সাকি, মোহাম্মদ সোলায়মান।


মনজুর আহমদ নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের চমৎকার দিক হলো এই সংগঠন প্রতিষ্ঠার পর থেকে গণতান্ত্রিক উপায়ে নির্বাচনের মাধ্যমে কমিটি গঠিত হচ্ছে এবং নির্বাচন অত্যন্ত প্রতিন্দ্বিতাপূর্ণ হয়। আশা করি নতুন কমিটি এই সংগঠনকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবেন।
নিনি ওয়াহেদ নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, আজকে এই অনুষ্ঠানে নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত এবং প্রচারিত সকল সংবাদ মাধ্যমের সাংবাদিকরা বক্তব্য রেখেছেন, এটা আমার খুব ভাল লেগেছে। তিনি বলেন, আজ সারা বিশ্বে যেভাবে মানবতার অবমূল্যায়ণ হচ্ছে, বাংলাদেশেও কমবেশি হচ্ছে। তবে আমার চেনতায় থাকবে ৭১ এবং মুক্তিযুদ্ধ। আনোয়ার হোসেন মঞ্জু নব নির্বাচিত কমিটিকে অভিনন্দন জানান।
ডা. চৌধুরী সরওয়ারুল হাসান নব নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, আশা করি কম্যুনিটির নেতৃবৃন্দ পত্রিকার সাথে থাকবেন এবং এই কম্যুনিটিকে এগিয়ে নিতে সহযোগিতা করবেন।
জহিরুল ইসলাম নব নির্বাচিত কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ। আসা করি তারা সেই কাজটি করে যাবেন।

এটর্নী মঈন চৌধুরী নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, আমাদের এখন সচতেন হবার সময় এসেছে, নিজেদের অধিকার নিয়ে কথা বলার সময় এসেছে। তিনি বলেন, সাংবাদিকদের জাতির বিবেক বলা হয়। বিশ্বের অনেক পেশায় লাইসেন্স লাগে কিন্তু সাংবাদিকতায় লাইসেন্স লাগে না। আমাদের নতুন প্রজন্ম মূলধারার মিডিয়ায় কাজ করছেন, তাদের আমাদের সম্পৃক্ত করতে হবে। মিডিয়ার কারণেই আমি আজকে এর্টনী। আমার সাফল্যও আপনাদের কারণে।
মঈনুদ্দীন নাসের বলেন, আমাদের বড় প্রাপ্তি হচ্ছে আজকের অনুষ্ঠানে সকল মত এবং দলের লোকজন উপস্থিত রয়েছেন। সবাই তাদের মতামত প্রকাশ করছেন। তিনি বলেন, আজকের নিউইয়র্ক টাইমস লিখেছে, সারা বিশ্বের মিডিয়া ভঙ্গুর। বাংলাদেশও তার বাইরে নয়। তিনি ক্ষোভের সাথে বলেনম আজকে সাংবাদিকদের মুখে তোষামোদী দেখে বিস্মিত হই, এটা কোনভাবে কাম্য নয়।
বিদায়ী সভাপতি ডা. ওয়াজেদ এ খান বলেন, আজকের অনুষ্ঠানে প্রবাস কম্যুনিটিতে যারা বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃত্ব দেন এবং কম্যুনিটির সকল শ্রেণী পেশা মানুষ উপস্থিত হয়েছেন। আমার সাংবাদিক সহকর্মীরা এসেছেন। তিনি বলেন, নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সদস্যরা সবাই পেশাধার সাংবাদিক। তিনি নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাব যারা প্রতিষ্ঠা করেছেন তাদের শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। বিশেষ করে ঢাকা জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংবাদিক প্রয়াত সাংবাদিক ফজলে রশিদকে। তিনি আরো বলেন, আজের প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকতার পাশাপাশি সামাজিক গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তিনি বলেন, আমরা নিজেদের পেশা পালনের পাশাপাশি কম্যুনিটির উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। আমরা যেভাবে কম্যুনিটির উন্নয়নের কাজ করছে, ঠিক তেমনিভাবে কম্যুনিটির নেতৃবৃন্দের উচিত সংবাদ মাধ্যমকে সহযোগিতা করা। তাদের সহযোগিতার কারণেই নিউইয়র্কে সংবাদপত্র শক্ত অবস্থানে দাঁড়িয়েছে। তিনি সাংবাদিকতায় পেশাধারিত্ব বজায় রাখার আহবান জানান।

বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক শিবলী চৌধুরী কায়েস নব নির্বাচিত কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, যারা এই ক্লাব প্রতিষ্ঠা এবং বিভিন্ন সময়ে দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের সকলের প্রচেষ্টায় এবং আপনাদের সহযোগিতায় আজকে এ পর্যায়ে পৌঁচেছে। তিনি আরো বলেন, আসলে আমরা সাংবাদিক সমাজ দ্বিধা বিভক্ত। কিন্তু আমাদের সংগঠনে সকল মতের সদস্য রয়েছে। আমি আশা করি নতুন কমিটি এই সংগঠনকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবেন।
নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মনোয়ারুল ইসলাম বলেন, নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের আরো তিনটি সংগঠন রয়েছে। আমি এই সংগঠনে যোগ দেবার কারণ হলো আমি ঢাকায় যাদের অধীনে কাজ করেছি তাদের অনেককেই পেয়েছি এই সংগঠনে তাই আমি এই সংগঠনে যোগ দিয়েছি। তাদের সাথেই থাকতে চাই।
সাংবাদিক হাসানুজ্জামান সাকির উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে ফজলে রশিদ সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয় সংগঠানের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি প্রবীন সাংবাদিক মাহবুবুর রহমানকে। পতিক্রিয়ায় মাহবুবুর রহমান বলেন, আমি অভিভূত। মানুষের জানার এবং শেখার শেষ নেই। এখনো আমি জানার চেষ্টা করছি। আমি সাংবাদিকতাকে পেশা হিসাবে নিয়েছি। এই পেশার মর্যাদা আমি রক্ষা করার চেষ্টা করেছি। কখনো সাংবাদিকতার নীতিমালার সাথে আপোষ করিনি, আগামীতেও করবো। এই পুরস্কার দেয়ার জন্য নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তিনি বলেন, আমি বাকি জীবনও সাংবাদিকতা পেশার সাথে থাকবো। সেই সাথে তিনি সব নির্বাচিত কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানান।
সাবেক সভাপতি আবু তাহের বলেন, নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাব নিউইয়র্কে একটি পেশাদার সাংবাদিকদের প্রতিষ্ঠান। এই সংগঠনের সাথে আমি শুরু থেকেই জড়িত। তিনি নব নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের অভিনন্দন জানিয়ে এই সংগঠনকে আরো এগিয়ে নেয়ার আহবান জানান।
ফার্স্ট সেক্রেটারি শামীম হোসেন নব নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের অভিনন্দন জানান এবং সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানান।
সাংবাদিক মুশফিক ফজল আনসারি নব নির্বাচিত কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, আমি ডা. ওয়াজেদ এ খানকে ধন্যবাদ জানাই, কারণ তিনি ডাক্তারী পেশা ছেড়ে সাংবাদিক হয়েছেন। তিনি বলেন, আমি তখনই খুশি হবো যখন বাংলাদেশে পেশাধার সাংবাদিকতা ফিরে আসবে এবং সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা ফিরে আসবে। তিনি সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলার আহবান জানান।


মেরি জুবায়েদা নব নির্বাচিত কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, আপনারা জানেন আমি এ্যাসেম্বলীম্যান হিসাবে নির্বাচন করছি। আমি আপনাদের সহযোগিতা চাই। আপনাদের সহযোগিতার কারণেই আমি নির্বাচনে দাঁড়াবার শক্তি এবং সাহস পেয়েছি।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সহ সভাপতি হাবিব রহমান, স্মরণিকা কমিটির পক্ষে এবিএম সালেহ আহমেদ, সাপ্তাহিক পরিচয় সম্পাদক নাজমুল আহসান, সাপ্তাহিক এখন সময়ের সম্পাদক কাজী শামসুল হক, প্রবাসের সম্পাদক মোহাম্মদ সাঈদ, সাপ্তাহিক জন্মভূমির সম্পাদক রতন তালুকদার, বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির সভাপতি ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার, সাপ্তাহিক জনতারকন্ঠের সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন সেলিম, প্রথম আলো উত্তর আমেরিকার আবাসন সম্পাদক ইব্রাহিম চৌধুরী খোকন, এনওয়াই ইন্স্যুরেন্সের প্রেসিডেন্ট শাহ নেওয়াজ, আমেরিকা বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাহাব উদ্দিন সাগর, সাপ্তাহিক রানার পত্রিকার সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সভাপতি নার্গিস আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মুকিত চৌধুরী, বাংলাদেশ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন সিদ্দিকী, মূলধারার রাজনীতিবিদ জয় চৌধুরী,বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচনে সভাপতি প্রার্থী আব্দুর রব মিয়া, বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচনে সভাপতি প্রার্থী কাজী আশরাফ হোসেন নয়ন, বিপার পক্ষে এ্যানি ফেরদৌস, জসীম উদ্দিন ভূইয়া, নাসির আলী খান পল, উৎসব ডট কমের ম্যানেজার সাঈদ এ আল আমিন, বাংলাদেশ সোসাইটির সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুর রহিম হাওলাদার প্রমুখ।


অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, লংআইল্যান্ডে ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ড. শওকত আলী, জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী, বিশিষ্ট রিয়েল এ্যাস্টেট ইনভেস্টর আনোয়ার হোসেন, গ্রেটার নোয়াখালি সোসাইটির সভাপতি নাজমুল হাসান মানিক, বাংলাদেশ সোসাইটির নির্বাচন কমিশনের সদস্য আনোয়ার হোসেন, দারুল উলূম মিরপুর-১৩ এর সিনিয়র মুহাদ্দিস মাওলানা ফয়সল আহমদ জালালী,বাংলাদেশ সোসাইটির কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলী, তারেক রহমান স্বদেশ প্রত্যাবর্তন সংগ্রাম পরিষদ যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতি পারভেজ সাজ্জাদ,কার্যকরি সদস্য আজাদ বাকের, শামসুল ইসলাম মজনু, আব্দুল বাসির, বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য কাজী আজহারুল হক মিলন, মূলধারার রাজনীতিবিদ তৈয়বুর রহমান হারুন, যুক্তরাষ্ট্র জাতীয় পার্টির সভাপতি হাজী আব্দুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আবু তালেব চৌধুরী চান্দু, কম্যুনিটি এক্টিভিস্ট নাসির আলী খান পল, মূলধারার রাজনীতিবি মুর্শেদ আলম, বাংলাদেশ সোসাইটির শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আহসান হাবিব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি তাজুল ইসলাম, কবি এবিএম সালেহ আহমেদ, কমিউনিটি এক্টিভিস্ট ফিরোজ আহমেদ, আল আমিন মসজিদের সভাপতি জয়নাল আবেদীন, এক্টিভিস্ট মীর মাসুম আলী,মসজিদ বেলাল এর খতীব মুফতি আব্দুল মালেক, আবু হুরায়রা মসজিদের ইমাম ও খতীব ফায়েক উদ্দিন,আসসাফা ইসলামিক সেন্টারের ইমাম ও খতীব মাওলানা রফিক আহমদ রেফায়ী,কমিউনিটি লিডার শামীম সাহেদ, মাকসুদুল হক চৌধুরী, রাইটার্স ফোরামের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল আরিফ, সোসাইটির সাবেক কর্মকর্তা মফিজুল ইসলাম ভুইয়া রুমি, কাজী তোফায়েল ইসলাম,এডভোকেট মজিবুর রহমান, কবি মাহবুব হাসান, কবি কাজী জহিরুল ইসলাম, কম্যুনিটি এক্টিভিস্ট আবু নাসের, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসীম ভূইয়া, নূরুল ইসলাম বর্ষণ, মূলধারার রাজনীতিবিদ জয় চৌধুরী, দৈনিক কাজিরবাজার পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক সুজাত আলী, আমেরিকান মুসলিম সেন্টারের ইমাম মাওলানা রফিকুল ইসলাম,আল নূর কালচারাল সেন্টারের প্রিন্সিপাল মুফতি মোহাম্মদ ইসমাইল, আই টিভির সিইও মাওলানা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, মাওলানা ওহীদ উদ্দিন, ইয়র্ক বাংলার নির্বাহী সম্পাদক জামিল আনসারি,বিএমএমসিসি ইসলামিক স্কুলের শিক্ষক হাফেজ মাওলানা কামিল আহমদ, হাফেজ আলী আকবর, কমিউনিটি এক্টিভিস্ট বেলাল উদ্দিন, খায়রুল ইসলাম খোকন, এন ইসলাম মামুন, শাহেদ আহমেদ, আব্দুল বাসির খান, মাহবুবুর রহমান, মোজাফ্ফর আহমেদ, সৈয়দ এম কবির, আবুল খায়ের আকন্দ, মতিন সরকার, শামীম আহমেদ, নাছির উদ্দিন, মাহবুবুর রহমান, কবি আবুল বাশার, কাজী শাখাওয়াত হোসেন আজম, স্বপন বড়ূয়া, নওশেদ চৌধুরী, আবুল বশার মিলন, মিজানুর রহমান, ওসমান গনি, শোটাইম মিউজিকের প্রেসিডেন্ট আলমগীর খান আলম, শাহাদত হোসেন রাজু, কুমিল্লা সোসাইটির উপদেষ্টা আবুল বশার মিলন, সভাপতি আবুল খায়ের আকন্দ, সহ সভাপতি মিয়া মোহাম্মদ দাউদ, মোজাম্মেল হোসেন, আবুল খায়ের, আব্দুল হাকিম, রফিক আহমেদ, আবুল কাসেম, আব্দুস সালাম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে সঙ্গীত পরিবেশন করেন প্রবাসের জনপ্রিয় শিল্পী শাহ মাহবুব, রোকসানা মির্জা এবং কবিতা আবৃত্তি করেন দিমানিফার তিথি। এ ছাড়াও অভিষেক উপলক্ষে ভয়েস নামে একটি স্মরণিকা প্রকাশ করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন ক্লাবের সদস্য যাকারিয়া ভূইয়া। এ ছাড়াও সম্মিলিত ভাবে বাংলাদেশ ও আমেরিকার জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়।

প্রবাস জীবন বিভাগে সংবাদ পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ