পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘শহরে, গ্রামে পাড়া-মহল্লায় বাংলাদেশের কোথাও ভোট চোরের মাথা উঁচু করে কথা বলার কোনো অধিকার নেই। এই সরকার রাষ্ট্রদ্রোহিতার কাজ করেছে জনগণের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। আমাদের ভোটের অধিকার পুনরুদ্ধার করতে হবে। যেখানেই যাই জনগণ বলে আমাদের ভোট দেয়ার ব্যবস্থা করে দেন, আমরা এদেরকে বিদায় করব। জনগণের সরকার কায়েম করে ডাকাতদের রাষ্ট্র ক্ষমতা থেকে বিদায় করতে হবে। স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকার কোনো অধিকার এই সরকারের নেই।’-জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব এসব কথা বলেছেন।
৩০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট ডাকাতির প্রতিবাদে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে তিনি এসব কথা বলেন।
আ স ম আবদুর রব বলেন, সরকার কি নির্লজ্জ বেহায়া ভোট ডাকাতি করে বলেন আমরা ভোট ডাকাতি করিনি। চোরে চুরি করে মাথা নত করে পালিয়ে থাকে। এরা চুরি করে মাথা উঁচু করে দাঁড়ায় এদের মাথা থামায় দিতে হবে।
রব বলেন, আজকেও ডাকসু ভবনের পেছনে কয়েকটি ককটেল ফাটানো হয়েছে, কারা ফাটিয়েছে? প্রক্টর সাহেব জানেন না? ভাইস-চ্যান্সেলর জানেন না? রেজিস্টার জানেন না? সারা বাংলাদেশের চুরি গুন্ডামি লুটপাট করতেছে কারা?
তিনি বলেন, একমাত্র বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর কোনো দেশে স্বাধীনতার পূর্বে স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন করা হয়নি। জাতীয় সংগীত হয়নি, দেশের সীমানা নির্ধারণ হয়নি, সরকার প্রধান নির্ধারিত হয়নি, সেনাবাহিনী প্রধান নির্বাচিত হয়নি কিন্তু স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন হয়েছে। সেটা ডাকসুতেই হয়েছে।
আ স ম আবদুর রব বলেন, ভোট ডাকাতি সংবিধানবিরোধী কাজ এবং যারা ডাকাতি করেছেন তাদেরকে সবাই চিনেন। রাস্তাঘাটে পথে-প্রান্তরে যেখানে পারেন তাদেরকে চিহ্নিত করে জনগনকে বলুন চোর যায় ডাকাত যায়, চোর! চোর!! ধর! ধর!! ডাকাত! ডাকাত!! ধর! ধর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।