পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘রোহিঙ্গাদের সহায়তায় তুরস্ক কার্যকর ভূমিকা পালন করেছে। মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত মানুষদের নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনের জন্যও তুরস্ক সোচ্চার ছিলো। আমি বিশ্বাস করি ভবিষ্যতেও এ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে তুরস্ক।’- প্রেসিডেন্ট মো: আব্দুল হামিদ এসব কথখা বলেছেন।
আজ মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বঙ্গভবনে বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত দেভরিম ওজতুর্ক প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আহ্বান জানান।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে প্রেসিডেন্টের প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এ তথ্য জানান।
এ সময় প্রেসিডেন্ট বলেন, বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে অত্যন্ত চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক রয়েছে। ভবিষ্যতে এ সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে।
আবদুল হামিদ রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশে তার মেয়াদ সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য অভিনন্দন জানান।
দুদেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে রাষ্ট্রদূতের ভূমিকার প্রশংসা করে প্রেসিডেন্ট আশা প্রকাশ করেন, তারা আগামী দিনে বিদ্যমান বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক সম্প্রসারণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।
আন্তরিক সহযোগিতার জন্য প্রেসিডেন্ট ও বাংলাদেশ সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বিদায়ী রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের সাথে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে সবসময় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয় তুরস্ক।
এ সময় দেভরিম ওজতুর্ক বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন, বিশেষ করে নারীর ক্ষমতায়ন এবং তাদের শিক্ষার প্রশংসা করেন।
ভবিষ্যতে দুদেশের সম্পর্ক বিভিন্ন ক্ষেত্রে আরো জোরদার হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বৈঠকে প্রেসিডেন্টের সংশ্লিষ্ট সচিব এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও তুর্কি দূতাবাসের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।