মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতে ক্রমবর্ধমান ধর্ষণ এবং নারী নির্যাতনের জন্যও নেহেরুকে দায়ী করেছেন হিন্দুত্ববাদী বিজেপি নেত্রী সাধ্বী প্রাচী। তিনি নেহেরুকে বললেন, ‘সবচেয়ে বড় ধর্ষক’। হায়দরাবাদ থেকে শুরু করে উন্নাও, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিনই ধর্ষণ, শ্লীলতাহানি, যৌন হেনস্তার মতো ঘটনার খবর প্রকাশ্যে আসছে। সে অর্থে বলতে গেলে, এসব নিয়ে নীরব সরকার। নারী সুরক্ষা নিয়ে সরকারের উদাসীনতার বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছে বিরোধীরাও। এ প্রসঙ্গে শনিবারও কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী বলেন, “বিশ্বের কাছে এখন ভারতের পরিচয় ধর্ষণের রাজধানী হিসেবে। বিদেশিরা প্রশ্ন তুলছেন, কেন ভারত নিজের মেয়ে ও বোনেদের নিরাপত্তা দিতে পারে না। উত্তরপ্রদেশের একজন বিজেপি বিধায়ক ধর্ষণের অভিযুক্ত। কিন্তু, এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী এখনো একটা শব্দও বললেন না। আসলে আমরা এমন একজন প্রধানমন্ত্রী পেয়েছি, যিনি নিজেই ঘৃণা ও হিংসার আদর্শে বিশ্বাসী।”
রাহুল গান্ধীর সেই মন্তব্যের পালটা দিতে গিয়েই রোববার তার পূর্বসূরি জওহরলাল নেহেরুকে কাঠগড়ায় তুলেছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ নেত্রী সাধ্বী প্রাচী। তিনি বলছেন, “সন্ত্রাস, নকশালবাদ, দুর্নীতি এবং ধর্ষণ, নেহেরুরই দেয়া উপহার। রাহুল গান্ধী আর কী বলবেন। আমাদের দেশটা হলো রাম আর কৃষ্ণের দেশ। আর এই দেশের সবচেয়ে বড় ধর্ষক ছিলেন নেহেরু। ও আমাদের রাম এবং কৃষ্ণের সংস্কৃতিকে ধ্বংস করে দিয়েছে।”
বিজেপি তথা উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলোর নেহেরু বিদ্বেষ অবশ্য এই প্রথম নয়। এর আগেও একাধিকবার একাধিক ইস্যুতে নেহেরুকে দোষারোপ করেছেন গেরুয়া শিবিরের নেতানেত্রীরা। কিন্তু, এতটা মাত্রা বোধ হয় আর কেউ ছাড়াননি।
সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।