নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
আবারো একই পথে হাঁটলো সিজেকেএস নির্বাচন। সমঝোতার মাধ্যমে গঠিত হলো আগামী চারবারের জন্য নতুন কমিটি। আবারো সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন। কিন্তু নতুন এ কমিটিতে জনপ্রিয় দল চট্টগ্রাম আবাহনীর কাউকে রাখা হয়নি। অথচ গত আট বছরে দেশের ক্রীড়াঙ্গণে সিজেকেএস ছিল একটি মডেল। এ সংস্থা পরিচালনার জন্য আবাহনী দল থেকে কোন প্রতিনিধিত্ব না থাকায় মডেল মানুষগুলো কোথায় তেমন প্রশ্ন করেছেন অনেকেই। তা নিয়ে ক্রীড়মোদীদের বেশ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই তা সহজভাবে মেনে নিতে পারছে না।
আবাহনী নামের সাথে মিশে আছে বঙ্গবন্ধুর বড় পুত্র শেখ কামালের। তিনি নিজেই একজন ক্রীড়াবিদ ও দক্ষ সংগঠক হওয়ার সুবাদে ঢাকা আবাহনী প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এরপর আবাহনী নামটি সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন স্থানে এ নামে ক্লাবও প্রতিষ্ঠিত হয়। সেই চট্টগ্রাম আবাহনীর সভাপতি এম এ লতিফ এমপিসহ তিনজন কাউন্সিলর আছেন সিজেকেএসে। সেখান থেকে আবাহনী জুনিয়র দলের কাউন্সিলর ও সাবেক মাঠ কাঁপানো তারকা ফুটবলার তাহেরুল আলম স্বপন নির্বাচন করার জন্য কিনেছিলেন ফরম। কিন্তু সমঝোতা প্যানেলে তাকে বাদ দেয়া হয়েছে। চট্টগ্রাম আবাহনী একমাত্র দল যে দলটি ঢাকা বি-লিগ খেলছে, সফলতার সাথে চট্টগ্রামে তৃতীয়বারের মত শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্লাব কাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট শেষও করেছে। এ সুবাদে দেশে এবং বিদেশের মাটিতে এ দলটি সুনাম অর্জন করেছেন। অথচ এবারের কমিটিতে যারা স্থান পেয়েছেন তাদের মধ্যে কেউ কেউ ঠিকমত স্টেডিয়ামেও আসেন না এমনকি ক্রীড়াঙ্গণে সময়ও দেন না। আবার কারো কারো ক্লাব নিজের দিকে নামতে থাকলেও তাদের পদ-পদবি ঠিকই উপরের দিকে এসেছে। আবার কেউ কেউ শুধু তেলেসমাতির কারণেও স্থান পেয়েছে। চট্টগ্রামের ক্রীড়ামোদীরা মনে করছেন, কারো কারো বিদ্বেষের কারণে আবাহনীর কোন কাউন্সিলর সিজেকেএসএর নতুন এ কমিটিতে স্থান পায়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।