নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
নেপাল সাউথ এশিয়ান (এসএ) গেমসের ক্যাম্প থেকে গত ১৭ সেপ্টেম্বর বাদ পড়ে দেশসেরা দুই টেবিল টেনিস (টিটি) খেলোয়াড় মানস চৌধুরী ও সালেহা পারভীন সেতু ফেডারেশনকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছিলেন গত ৩০ সেপ্টেম্বর। লিগ্যাল নোটিশে দু’জন জাতীয় দলের ক্যাম্প থেকে তাদের বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানালেও এর কোন প্রতিকার হয়নি। নোটিশের জবাবও দেয়নি টিটি ফেডারেশন। যে কারণে রিট আবেদন করতে বাধ্য হন মানস এবং সালেহার আইনজীবি। তবে রিট আবেদনের সময় সালেহা নিজেই সরে যান। তার জায়গায় রিট আবেদনে মানসের সঙ্গে যুক্ত হন ১ অক্টোবর ক্যাম্প থেকে বাদ পড়া মহিলা র্যাঙ্কিং এর শীর্ষে থাকা মৌমিতা আলম রুমি। যার প্রেক্ষিতে ১৯ নভেম্বর মহামান্য আদালত এক আদেশ জারি করেন। যার সার্টিফাই কপি মানস ও রুমীর আইনজীবি ড. কাজি জাহেদ ইকবালের হাতে আসার পর বৃহস্পতিবার তা জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে (এনএসসি) পাঠিয়ে দেন তিনি। এ প্রসঙ্গে জানতে জাহেদ ইকবালের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এসএ গেমসের ১৩তম আসরকে সামনে রেখে তার মক্কেল মানস চৌধুরি ও মৌমিতা আলম রুমীকে জাতীয় টেবিল টেনিস দল গঠনের প্রক্রিয়ায় রাখার আদেশ জারি করা হয়েছে। আদালত শুধু আদেশই জারি করেননি, এনএসসি ও বাংলাদেশ টেবিল টেনিস ফেডারেশনকে একটি রুলও জারি করেছেন। যেখানে বলা হয়েছে, কেন রুমী ও মানসকে জাতীয় দল গঠন প্রক্রিয়ায় রাখা হয়নি? তাই এই জারির পরবর্তী তিন কর্মদিবসের মধ্যে তা আদালতকে জানাতে বলেছেন।’ এ প্রসঙ্গে ফেডারেশনের সাধারন সম্পাদক শেখ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমি শুনেছি বিষয়টি। কিন্তু এখনো হাতে কাগজ পাইনি। আদালতের রায়কে আমরা সম্মান করি। তবে আমরা কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় বসে সিদ্ধান্ত নেবো।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।