নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
২০০৯ সালে টি-টোয়েন্টিতে দুদলের প্রথম দেখা। ২০১৮ সালে নিদহাস ট্রফি পর্যন্ত আরও সাতবারের দেখায় একবারও বাংলাদেশ হারাতে পারেনি ভারতকে। তবে ২০১৬ সাল থেকেই বারবারই শেষ মুহূর্তে ম্যাচ জমিয়ে হেরেছে বাংলাদেশ। নবম দেখায় বাংলাদেশকে কি হালকাভাবে নিয়েছিলেন? ভারতীয় সাংবাদিকের এমন প্রশ্ন শেষ করার আগেই চেহারার বিরক্তিভাব নিয়ে রোহিত শর্মা দিলেন কড়া জবাব। জানালেন, ওই আগের বাংলাদেশ থেকে এই দল স্কিল, সামর্থ্য সব দিক থেকেই এগিয়ে, আছে সেরাদের কাতারেই।
টি-টোয়েন্টিতে আগের ৮ দেখার সবগুলোতেই বাংলাদেশের বিপক্ষে জয় আছে ভারতের, এই তথ্য মনে করিয়ে দিতেই ভারত অধিনায়ক স্পষ্ট জানালেন, সেই আগের বাংলাদেশ তো আর এখন নেই। নতুন নতুন খেলোয়াড়ের সম্মিলনে এই বাংলাদেশ অন্যরকম, ‘৮ ম্যাচ, ঠিক? আপনি বলতে চাইছেন যখন টি-টোয়েন্টি খেলা শুরু করেছিলাম তখন থেকে? ওটা তো অনেক আগের কথা ভাই। তখন তো তারা আরেকরকম দল ছিল। এখন তারা অনেক ভিন্ন। অনেক নতুন খেলোয়াড় এসেছে। এমন দলকে হালকা ভাবে নেওয়ার প্রসঙ্গ আসে কোত্থেকে?’
দিল্লির ম্যাচটি শুরু হবার আগে থেকেই বাংলাদেশের লড়াকু মনোভাবের প্রসংশা শোনা গিয়েছিল রোহিতের কণ্ঠে। তারই প্রমাণ মিলেছে ম্যাচ শেষে। সেটিকেই গুরুত্ব দিচ্ছেন ভারত অধিনায়ক, ‘খেলায় বিশেষ করে ক্রিকেটের ক্লাসে সবাই আমরা একইরকম ছাত্র। প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, বাংলাদেশ আমাদের কাছে একইরকম। রেকর্ড রেকর্ডের মতো থাকে। আমরা যখন খেলতে নামি তখন এসব রেকর্ড কাজে আসে না। যখন একটা নতুন খেলায় নামি তখন নতুনভাবেই সব ভাবতে হয়।’
ম্যাচ হারার পর সিরিজে ভারতকে নেতৃত্ব দেওয়া বিস্ফোরক এই ওপেনার জানান, বাংলাদেশ সব দিক থেকেই এগিয়ে থেকেই ম্যাচ জিতেছে। কৃতিত্বটা তাদেরই পাওনা, ‘কোনভাবেই বাংলাদেশের কাছ থেকে এর কৃতিত্ব ছিনিয়ে নেয়া যাবে না। আমাদের ব্যাটিংয়ের শুরুতেই দুটো ব্রেক-থ্রু, যা আমাদের বড় স্কোর গড়তে দেয়নি। সেখান থেকেই আমাদের চেপে ধরা- সবকিছু তাদের ফেভারেই ছিল। জয়টি তাদেরই প্রাপ্য।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।