পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ-এর মহাসচিব আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী বলেছেন, শিক্ষা-সংস্কৃতিতে নাস্তিক্যবাদি ফিতনা থেকে আমাদের শিশুদেরকে সুরক্ষা দিতে হবে। এ বিষয়ে যে সকল উলামায়ে কেরাম মসজিদের খতীব ইমাম মুয়াজ্জিন তাদের দায়িত্ব সর্বাধিক। এলাকার একজন শিশুও যাতে ইসলামের মৌলিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত না থাকে, সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরী ভাটারা থানা শাখার উদ্যোগে গতকাল শনিবার বারিধারা মাদ্রাসা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত উলামা মাশায়েখ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী এসব কথা বলেন। জমিয়ত মহাসচিব ফোরকানীয়া মক্তব শিক্ষা চালু করার উদ্যাগী হওয়ার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, গত দুই যুগ আগেও বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রাম ও মহল্লায় ফোরকানিয়া মক্তব শিক্ষা চালু ছিল। এতে প্রায় সকল মুসলমানের ছেলে-মেয়ে সন্তানরা পবিত্র কুরআন ও ইসলামের মৌলিক শিক্ষাটা শিশুকালেই গ্রহণের সুযোগ পেতো। এসব শিশুরা বড় হয়ে কখনো ইসলাম ও আল্লাহ-রাসূলের বিরুদ্ধে কথা বলতো না। এদেরকে নাস্তিক্যবাদিরা সহজে খপ্পরে ফেলতে পারতো না।
মহানগর জমিয়তের সহসভাপতি ও ভাটারা থানা জমিয়তের সভাপতি মুফতি মকবুল হোসাইন কাসেমীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উলামা-মাশায়েখ সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন- জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সহ-সভাপতি আল্লামা আব্দুর রব ইউসূফী, আল্লামা উবায়দুল্লাহ ফারুক, আল্লামা জুনায়েদ আল-হাবীব, মাওলানা মুতিউর রহমান গাজীপুরী, হাফেজ মাওলানা নাজমুল হাসান, মুফতি জাকির হোসাইন কাসেমী, মাওলানা জয়নুল আবেদীন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।