নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
আরেকবার নড়েচড়ে বসেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড, বিসিসিআই। এবার অবশ্য ক্রিকেট জুয়াড়িদের নজরে ভারতের নারী ক্রিকেট দল। ভারতের এক নারী ক্রিকেটারকে নাকি জুয়াড়িরা ম্যাচ গড়াপেটার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। যে অভিযোগের ভিত্তিতে দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের দুর্নীতি দমন শাখা (এসিইউ)। এছাড়া, ভারতীয় গণমাধ্যমের বরাতে জানা যায়, ম্যাচ গড়াপেটার কালো ছায়া পড়েছে তামিলনাড়– ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন পরিচালিত তামিলনাড়– প্রিমিয়ার লিগে (টিএনপিএল)। যে টি-টোয়েন্টি লিগের কর্ণধার ভারতীয় বোর্ডের সাবেক সভাপতি শ্রীনিবাসন।
বিসিসিআইয়ের দুর্নীতি দমন শাখা জানায়, গত ফেব্রুয়ারিতে ঘরের মাঠে ইংল্যান্ড সিরিজের আগে ম্যাচ গড়াপেটার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল জাতীয় দলের এক নারী ক্রিকেটারকে। অবশ্য তিনি প্রস্তাব পাওয়ার পর বোর্ডের দুর্নীতি দমন শাখার কাছে জানান। দুর্নীতি দমন শাখার প্রধান অজিত সিংহ শেখাওয়াত জানান, ‘সংশ্লিষ্ট ক্রিকেটার যেহেতু ভারতীয় ক্রিকেট দলের সদস্য এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলেছে, তাই আইসিসি এটা নিয়ে তদন্ত করেছে। যারা ওই প্রস্তাব দিয়েছিল, তাদের সতর্কও করেছে আইসিসি। আমরা আইসিসির করা তদন্ত খতিয়ে দেখেছি। পরে পুলিশের কাছে গিয়েছি। অভিযোগের ভিত্তিতে দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছি। এখন বাকি কাজটা পুলিশই করবে।’
ওদিকে, তামিলনাড়–র লিগে অংশগ্রহণকারী কয়েক জন ক্রিকেটার এবং দু’জন কোচের বিরুদ্ধে ম্যাচ গড়াপেটায় যুক্ত থাকার অভিযোগ উঠেছে। অজিত সিংহ এ ব্যাপারে জানান, ‘টিএনপিএলে খেলা কয়েক জন ক্রিকেটার আমাদের জানিয়েছেন, তারা অচেনা কয়েক জন ব্যক্তির কাছ থেকে ম্যাচ গড়াপেটার বার্তা পেয়েছেন। অবশ্য তারা আন্তর্জাতিক কোনো ক্রিকেটার নন। তারপরও আমরা জুয়াড়িদের খোঁজার চেষ্টা করছি। এই লিগের ফ্র্যাঞ্চাইজি দলের একাধিক কোচ জুয়াড়িদের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ আছে। এমন একজন কোচের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে যিনি একটি বিতর্কিত আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। পরে একটি রঞ্জি দলের কোচ হন। আমরা তাকে নজড়বন্দি রেখেছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।