পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম বন্দরকে ঘিরে যানজট কমাতে বিমানবন্দর সড়কের সিমেন্ট ক্রসিং থেকে আগ্রাবাদ পর্যন্ত অংশে আপাতত বন্ধ থাকবে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ কাজ।
গতকাল মঙ্গলবার এলিভেডেট এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের অ্যালাইনমেন্ট নির্ধারণ শীর্ষক সমন্বয় সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভা শেষে সিডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী ও এলিভেডেট এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প পরিচালক মো. মাহফুজুর রহমান দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর এবং ট্রাফিক পুলিশের অনুরোধে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। জানুয়ারি নাগাদ সৈকত এলাকায় সিটি আউটার রিং রোড প্রকল্পের নির্মাণ কাজ এবং আগ্রাবাদ এক্সেস রোড ও পোর্ট কানেকটিং রোডের সম্প্রসারণ কাজ শেষ হলে ওই অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
তবে সিমেন্ট ক্রসিং থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত অংশে নির্মাণ কাজ অব্যাহত থাকবে। যানজট কমাতে এ সময়ের মধ্যে আউটার রিং রোড থেকে চট্টগ্রাম ইপিজেড পর্যন্ত একটি বিকল্প সড়ক তৈরি করা হবে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, আউটার রিং রোড চালু এবং বন্দর এলাকার আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক সম্প্রসারণ কাজ শেষ না হওয়ায় তীব্র যানজট হচ্ছে। এ অবস্থায় ইপজেড ও সল্টগোলা ক্রসিং এলাকায় এলিভেটেডওয়ের কাজ শুরু হলে যানজট বাড়বে বলে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, সিমেন্ট ক্রসিং থেকে পতেঙ্গা সৈকত পর্যন্ত কাজ শেষ না করেই বিমানবন্দর সড়কের সিমেন্স হোস্টেল এলাকায় গত দুইদিন থেকে খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করে সিডিএ। এতে তীব্র যানজট শুরু হলে প্রকল্পের কাজ বন্ধ রাখার প্রস্তাব দেয়া হয়।
নগরীর লালখান বাজার থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত তিন হাজার ২৫০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে সিডিএ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।