পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ফেলে যাওয়া নবজাতকের মা-বাবার এখনও খোঁজ মেলেনি। নবজাতককে কৌটার দুধ খাওয়ানো হচ্ছে। নবজাতকের নাম রাখা হয়েছে সারা।
সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া নবজাতককে শুক্রবার ভোর ৫টার দিকে ফেলে পালিয়েছে মা-বাবা। পরে শনিবার সন্ধ্যা থেকে নবজাতকটি হাসপাতালে ১০৬ নাম্বার ওয়ার্ডে রাখা হয়।
গতকাল রোববার দুপুর ২টার দিকে ঢামেক হাসপাতালের নবজাতক বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. মনিষা ব্যানার্জী জানান, নবজাতকটি এখন এন আইসিইউতে রাখা হয়েছে। মোটামুটি ভালো আছে।
হাসপাতাল কর্তৃৃপক্ষের দেয়া কৌটার দুধ খাওয়ানো হচ্ছে শিশুটিকে। প্রশাসনিক বøকের ওয়ার্ড মাস্টার আব্দুল গফুর দৈনিক ইনকিলাবকে জানান, নবজাতকের বাবা-মাকে এখনো খুঁঁজে পাওয়া যায়নি, বা তারা ফিরে আসেনি। তাই শাহবাগ থানায় রোববার দুপুরে একটি সাধারণ ডায়েরি ( জিডি) করা হয়েছে। শাহবাগ থানার ওসি আবুল হাসান জানান, এ ব্যাপারে থানায় জিডি করেছে হাসপাতাল কর্তৃৃপক্ষ। হাসপাতালে নথিতে নবজাতকের মা বাবার নাম ও মিরপুর এলাকায় ঠিকানা লেখা আছে। এছাড়া একটি মোবাইল নম্বর আছে সেটিও বন্ধ। সবরকম চেষ্টা প্রয়োগ করে নবজাতকের বাবা-মাকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিন জানান, ওই নবজাতক মোটামুটি ভালো আছে। সে সুস্থ আছে, তার প্রতি আলাদা দৃষ্টি আছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। যতো রকম সহযোগিতা দরকার শিশুটির জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ করছে। এছাড়া পুলিশকে অবগত করা হয়েছে দেখি দু-একদিনের মধ্যে নবজাতকের বাবাকে খুঁঁজে পাওয়া যায় কি-না।
তিনি আরও জানান, ওই নবজাতকের নাম রেখেছি আমরা। কয়েকজনের সিদ্ধান্তে আমারও মতামত ছিল এ নামটির প্রতি। এখন থেকে ওই ফেলে যাওয়া নবজাতকের নাম সারা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে সিজারের মাধ্যমে ভূমিষ্ঠ হয় এই মেয়ে নবজাতকটি। নথিতে দেখা যায়, নবজাতকটির মায়ের নাম নাহার ও বাবার নাম রাসেল। ঠিকানায় দেখা যায়, রাজধানীর মিরপুর ১ নম্বর এলাকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।