পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, বিশ্বব্যাপী শিল্পায়ন ও নগরায়নের প্রভাবে দিন দিন পরিবেশ দূষণ বেড়ে চলছে। বায়ুমন্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় বৈশ্বিক উষ্ণতাও বৃদ্ধি পাচ্ছে- যা জলবায়ু পরিবর্তনকে ত্বরান্বিত করছে।
আন্তর্জাতিক ওজোন দিবস উপলক্ষে প্রদত্ত এক বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় এবছরও বাংলাদেশে ‘বিশ্ব ওজোন দিবস’ পালনের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এবারের বিশ্ব ওজোন দিবসের প্রতিপাদ্য ‘মন্ট্রিল প্রটোকল : ওজোনস্তর সুরক্ষার ৩২ বছর’ সময়োপযোগী বলে আমি মনে করি।’
তিনি বলেন, ওজোনস্তর রক্ষার পাশাপাশি বৈশ্বিক উষ্ণায়নজনিত জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলা এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ক্ষেত্রেও মন্ট্রিল প্রটোকল উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। মন্ট্রিল প্রটোকল সফলভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে পরিবেশদূষণ ও ওজোনস্তর ক্ষয়রোধের পাশাপাশি পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করতে তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।
মো. আবদুল হামিদ বলেন, সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে জীববৈচিত্র্যকে সুরক্ষা দিতে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে ওজনস্তর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রাণিজগতের অস্তিত্ব রক্ষায় অতি গুরুত্বপূর্ণ এই ওজনস্তর ধ্বংসের ক্ষেত্রে বিভিন্ন শিল্পে বিশেষ করে শীতলীকরণ শিল্পে ব্যবহৃত ক্লোরোফ্লুরো কার্বন বা সিএফসি গ্যাস বড় ভূমিকা রাখে।
এ প্রেক্ষাপটে ১৯৮৭ সালে ওজোনস্তর রক্ষায় গৃহীত জাতিসংঘের মন্ট্রিল প্রটোকল একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। মন্ট্রিল প্রটোকল বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিগত ৩২ বছরে ওজোনস্তর ক্ষয়কারী দ্রব্যের ব্যবহার উল্লেখযোগ্য পরিমাণে হ্রাস পেয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
আগামী ২০৬০ সালের মধ্যে ওজোনস্তর পূর্বাবস্থায় ফিরে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি ‘বিশ্ব ওজোন দিবস ২০১৯’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।