পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গত প্রায় এক বছর থেকে টি-টোয়েন্টি খেলার মধ্যে নেই জিম্বাবুয়ে। ক্রিকেট বোর্ডে সরকারের হস্তক্ষেপের পর থেকে আইসিসির টুর্নামেন্টেও নিষিদ্ধ হয়ে আছে দেশটি। খেলোয়াড়রা আছেন বেতন-ভাতা নিয়ে সংকটে। দলের শক্তি, সা¤প্রতিক ফর্ম কোন কিছুই পক্ষে নেই হ্যামিল্টন মাসাকাদজাদের। কিন্তু ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ, আফগানিস্তানকে শক্ত প্রতিপক্ষ মানলেও নিজেদের একদম পিছিয়ে রাখতে রাজী নয় তারা।
আজ সন্ধ্যায় স্বাগতিক বাংলাদেশের বিপক্ষে টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে মাঠে নামবে জিম্বাবুয়ে। অনেকদিন থেকে খেলার মধ্যে না থাকার প্রভাব র্যাঙ্কিংয়েও পড়েছে। টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়ে আছে ১৪ নম্বরে। তাদের ৭ ধাপ উপরে আফগানিস্তানের অবস্থান সাতে। আর বাংলাদেশ আছে ১০ নম্বরে। কিন্তু জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক এসব হিসেব মাথায় আনছেন না, নিজেদের একটু পিছিয়েও রাখতে রাজি নন তিনি, ‘দুটি দলই খুবই শক্তিশালী। আফগানিস্তান দারুণ টি টোয়েন্টি খেলছে। আর বাংলাদেশ খেলবে ঘরের মাটিতে। আমি বলব দুটো দলই শক্তিশালী। টি টোয়েন্টি ক্রিকেটে আমাদেরও সাফল্য আছে। আমার মনে হয় বাংলাদেশে আমরা বেশ ভাল টি টোয়েন্টি খেলেছি। অতএব আমার মনে হয় না যে আমরা অনেক পিছিয়ে থেকে টুর্নামেন্ট শুরু করবো।’
ঘন ঘন সফর করতে আসায় বাংলাদেশের কন্ডিশন ভীষণ চেনা জিম্বাবুয়ের। ম্যাচের আগের দিনই যেমন মিলেছে তার প্রমাণ। বাংলাদেশে এসে একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন মাসাকাদজারা। তাতে মুশফিকুর রহিম, সাব্বির রহমানদের নিয়ে গড়া বিসিবি একাদশকে অনায়াসে হারিয়েছে তারা। তা থেকেও আত্মবিশ্বাস নিতে চাইছে জিম্বাবুইয়ানরা, ‘আমরা এখানে বেশ কয়েকটি টি টোয়েন্টি খেলেছি। আমরা কন্ডিশন সম্পর্কেও জানি। অতএব আমরা পিছিয়ে থেকে শুরু করছি না। প্রস্তুতি ম্যাচটা ভালই গিয়েছে। সব ঠিকভাবে এগুচ্ছে। যদিও মূল ম্যাচটি হবে ভিন্ন।’
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে বেশ ভালো রেকর্ড জিম্বাবুয়ের। দুই দলের ৯ দেখায় বাংলাদেশ জিতেছে পাঁচবার, জিম্বাবুয়ে চারবার। সর্বশেষ বাংলাদেশে চার টি-টোয়েন্টির সিরিজ ড্র করে ফিরেছিল তারা। তবে আফগানদের বিপক্ষে মারকাটারি ক্রিকেটে এখনো সুবিধা করতে পারেনি নানান পালাবদলে বিপর্যস্ত মাসকাদজারা। রশিদ খানদের সঙ্গে সাতবারের দেখায় প্রতিটিতেই হেরেছে জিম্বাবুয়ে। ক্রিকেট বোর্ডের সংকট, প্রশাসনিক নানান জটিলতায় আছে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট। তবে মাসাকাদজা আপাতত এসব দিকে নজর দিতে চান না, ‘অবশ্যই অনেক ঘটনা ঘটে গেছে। এটা পর্দার আড়ালের ঘটনা। কিন্তু দেখেন ক্রিকেটটাই আমাদের পেশা। মাঠে সেরা খেলাটিই আমাদের কাজ। আমার জেনে দরকার নেই ওখানে কি হয়েছে। আমাদের প্রধান কাজ ক্রিকেট খেলা। এবং সেটা ভেবেই আগামী কাল থেকে দেশের জন্য আমাদের কাজটি শুরু করতে চাইছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।