পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক কামদা প্রসাদ সাহা রোববার সকালে তার রুমে রুদ্ধধার বৈঠক করেন হাসপাতালের কর্মচারিদের নিয়ে । ওই বৈঠকে মূল আলোচনা হয় দৈনিক ইনকিলাব শনিবারের সংখ্যায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৪১ কোটি টাকার দুর্নীতি ও অনিয়ম নিয়ে। সাংবাদিকরা এ দুর্নীতির তথ্য কিভাবে পেলেন এবং হাসপাতালের কারা এ তথ্য দিল, এ নিয়ে হাসপাতালের প্রধান সহকারি শামসুর রহমানসহ একাধিক করমচারির ওপর ক্ষুব্ধ হন।
এ বিষয়ে বর্তমান পরিচালকও বিভিন্ন অনিয়মের সাথে জড়িত হয়ে পরেছেন বলে জানা গেছে। গত ডিসেম্বর মাসে সাবেক পরিচালক আবুল কালাম আজাদ ৫ গ্রæপের ৭৬ কোটি টাকার একটি টেন্ডার করেন। কার্য্যাদেশ পায় বহুল আলোচিত স্বাস্থ্য বিভাগের দুর্নীতির দায়ে পলাতক আবজাল হোসেন। ওই টেন্ডারে রাজশাহীর বেনামি প্রতিষ্ঠানের নামে ৪ গ্রæপে কাজ নেয় আফজাল হোসেন, বাকি ১ গ্রæপ কাজ পায় ফরিদপুরের এক ঠিকাদার। ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কিছু বিল পরিশোধ করে যান সাবেক পরিচালক আবুল কালাম আজাদ। পরবর্তীতে বিলের বাকি অংশের টাকা পরিশোধ করেন বর্তমান কামদা প্রসাদ সাহা । এ কাজেও ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে বলে একটি সূত্রে জানা যায়। এ অনিয়মের সার্বিক সহযোগিতা করেন হাসপাতালের প্রধান সহকারি শামসুর রহমান ও সহকারি হিসাবরক্ষক প্রকাশ। ফরিদপুরবাসির দাবি শুরু থেকে এ পর্যন্ত বিভিন্ন হাসপাতালে যত টেন্ডার হয়েছে এর সবগুলিতেই অনিয়ম হয়েছে।
মানবধিকার কর্মি এম এ আজিজ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে এ বিষয়গুলি তদন্তসাপেক্ষে দোষি ব্যাক্তিদের শাস্তির দাবিও উঠেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে হাসপাতালের একাধিক কর্মচারি জানায়, প্রধান সহকারি শামসুর রহমান ও সহকারি হিসাবরক্ষক প্রকাশকে অন্যত্র বদলি করে তাদের অনিয়মের তদন্ত করলেই সব সত্য বেরিয়ে যাবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।