পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, শুধু শিক্ষিত হলেই সমাজে শান্তি আসেনা, চরিত্রই সামাজিক শান্তির মানদন্ড। শিক্ষা ও জিডিপির সূচকে দেশ যতই অগ্রসর হচ্ছে, দুর্নীতিতে ততোই তলিয়ে যাচ্ছে। যেদেশের উচ্চ পর্যায়ের কর্তা-ব্যক্তিরা মাদক, নারী কেলেঙ্কারি, ঘুষ, দুর্নীতিতে জড়িত থাকে, সেদেশের নৈতিক মুক্তির আশা করা যায় না।
গতকাল বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ইসলামী যুব আন্দোলন ঢাকা মহানগরের উদ্যোগে মাদক সন্ত্রাস ও উগ্রবাদের সয়লাব থেকে যুবসমাজকে রক্ষায় আমাদের করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভায় মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম একথা বলেন।
মুফতি মানসুর আহমদ সাকীর সভাপতিত্বে ও নগর উত্তরের সভাপতি মুফতি আবু তালহার সঞ্চালনায় এতে আরো বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, ইসলামী যুব আন্দোলনের ভারপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার শরিফুল ইসলাম, উত্তরের সভাপতি প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ ও ইশা ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি শেখ ফজলুল করীম মারুফ।
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম আরো বলেন, মাদক সন্ত্রাস ও উগ্রবাদ থেকে সমাজকে মুক্তি দিতে হলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে নীতিবান হতে হবে। এছাড়াও তিনি চলমান রোহিঙ্গা ও কাশ্মীর সংকটকে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মন্তব্য করেন।
এদিকে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, রোহিঙ্গা মুসলমানদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এক শ্রেণির এনজিও বিভিন্ন ধর্মে দিক্ষিত করছে। যা চরম অমানবিক ও মানবতাবিরোধী। এধরণের এনজিওদের অপতৎপরতা বন্ধ করতে হবে। ইসলামবিরোধী এনজিওগুলো রোহিঙ্গাদের দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে ফায়দা লুফে নিচ্ছে।এ ধরণের গর্হিত কাজ বন্ধ করতে হবে। গতকাল পুরানা পল্টনস্থ কার্যালয়ে নেতা-কর্মীদের সাথে আলোচনাকালে তিনি একথা বলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।