Inqilab Logo

শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

স্যারের সঙ্গে বিয়ে সম্ভব নয়, সাধনার মা

জামালপুর জেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২৮ আগস্ট, ২০১৯, ৩:৪৮ পিএম

অফিস সহকারী সানজিদা ইয়াসমিন সাধনার সঙ্গে আপত্তিকর দুইটি ভিডিও (চার মিনিট ৫৭ সেকেন্ড ও ২৪ মিনিট ৫৯ সেকেন্ড) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর সমালোচনার মুখে পড়া জামালপুরের সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) আহমেদ কবীর সেই নারীকে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে যে সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে তাকে ভুয়া বলে দাবি করেছে সাধনার পরিবার।

মঙ্গলবার দেশের একাধিক সংবাদমাধ্যমে আহমেদ কবীর ও সাধনার বিয়ে সংক্রান্ত খবর ছড়িয়ে পড়ার পর তার পরিবার এটিকে ভিত্তিহীন দাবি করে।কয়েকদিন ধরে চলমান সমালোচনার মধ্যে অনেকটা লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে যান সাধনা। এর মধ্যে মঙ্গলবার বিকেলে নতুন গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে চাকরি বাঁচাতে সাধনাকেই বিয়ে করতে যাচ্ছেন আহমেদ কবীর।

গুঞ্জনের সত্যতা জানতে সাধনার গ্রামের বাড়ি জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার শুকনগরী গ্রামে গিয়ে তাকে পাওয়া না যাওয়ায় সাধনার মা নাসিমা আক্তারের সঙ্গে কথা হয় সংবাদকর্মীদের।

তিনি জানান, এ ঘটনার পর আমার মেয়ে মানসিকভাবে খুব ভেঙে পড়েছে। ও মিডিয়ার লোকজন থেকে একটু দূরে থাকতে চাচ্ছে। আপনারা তাকে ডিস্টার্ব করবেন না, প্লিজ।সাধনার মাকে আহমেদ কবীরের সঙ্গে মেয়ের বিয়ের নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ ধরনের কোনো প্রস্তাব ডিসি কিংবা তার পরিবারের পক্ষ থেকে আমাদের দেওয়া হয়নি। আর দেওয়া হলেও আমরা তা মেনে নেব না। স্যারের সঙ্গে আমার মেয়ের বিয়ে কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তার নিজের একটা পরিবার আছে, অন্যদিকে আমার মেয়েরও সন্তান আছে। তাই এ ধরনের কিছুই সম্ভব নয়।



 

Show all comments
  • Abul Mia ২৮ আগস্ট, ২০১৯, ৮:০৩ পিএম says : 1
    স্যার তো ভালো খেলোয়াড় না I ২৪ মিনিটের ভিডিওটা দেখলে বুঝবেন স্যার খালি ধ্যানে বইসা ছিল কোনো নড়াচড়া করে নাই .........
    Total Reply(0) Reply
  • OmarFaruq ২৯ আগস্ট, ২০১৯, ২:১২ পিএম says : 0
    তোমার মেয়ে কে পাথর মেরে হত্যা করলেও কম স্বাশ্তি হবে
    Total Reply(0) Reply
  • HAMIM HASAN ২৯ আগস্ট, ২০১৯, ৭:২৪ পিএম says : 0
    Ai meye ke amon Shasti dewa howk jate onno kew ai sob korte vay pay
    Total Reply(0) Reply
  • Md Azadul Islam ৩১ আগস্ট, ২০১৯, ৯:১১ এএম says : 0
    এই কারণেই ইসলামে পর্দা করা ফরজ। যদি কর্মকর্তা ও কর্মচারি উভয়ে ইসলামপন্থী হত, (অর্থাৎ মুত্তাকী) তবে এটি ঘটত না বা ঘটতে পারে না। এটা কি প্রগতির ছোয়া না অন্য কিছু? যদি প্রগতির ছোয়া হয় তবে আমারাা এই প্রগতিপ চাই না। আল্লাহ আমাদের সকলকে ইসলামের অনুসারী হওয়ার তাওফিক দিন।
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Humyun Kabir ৩১ আগস্ট, ২০১৯, ১০:১৯ এএম says : 0
    How it possible in the office? They should hard pushined.
    Total Reply(0) Reply
  • liakat ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ২:২৪ এএম says : 0
    dc sp ra koti koti gus nay,faltu bepare barabari
    Total Reply(0) Reply
  • sharifuzzaman ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ২:৪৭ পিএম says : 0
    সাধনা এবং ডিসি সাহেবকে আল্লাহ সঠিক পথের সন্ধান দান করুন। আমিন
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ নূরুজ্জামান ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১০:৪৩ এএম says : 0
    যিনা করার পর ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক তাদের শাস্তি দেওয়ার পর তার জন্য হেদায়তের দোয়া করতে পারেন, তার আগে নয়।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ