নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ব্যাটিং বিপর্যয় কাটিয়ে প্রতিরোধ করছে মুশফিক-মিরাজ জুটি। এই দুই ব্যাটসম্যান সপ্তম উইকেটে ৭৪ রান যোগ করেছেন। মুশফিক ৬৭ রানে ও মিরাজ ৩৬ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৪৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৯১ রান।
পথ দেখাচ্ছেন মুশফিক
ক্যারিয়ারের ১৫তম ওয়ানডে ফিফটি পূর্ণ করেছেন মুশফিক। ধুঁকতে থাকা বাংলাদেশকে একাই পথ দেখোচ্ছেন এই উইকেরক্ষক ব্যাটসম্যান। তিনি অপরাজিত আছেন ৫১ রানে। মিরাজ খেলছেন ১৩ রান নিয়ে।
দলীং সংগ্রহ ৩৭ ওভারে ৬ উইকেটে ১৪৪ রান।
একাই লড়ছেন মুশফিক
দুই ওপেনারের বিদায়ের পর ক্রিজে এসেছেন মুশফিক। তার সঙ্গে ব্যাট করতে আসা ব্যাটসম্যানরা একের পর এক ফিরে গেলেও লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। সাব্বিরের পর ব্যাটিংয়ে আসা মোসাদ্দেকও একা ফেলে গেলেন মুশফিককে। উদানার বলে উইকেটরক্ষক কুশলকে ক্যাচ দিয়ে ফেরারর আগে তিনি করেছেন ১৩ রান। মুশফিক অপরাজিত আছেন ৩৭ রানে।
দলীয় সংগ্রহ ৩২ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১১৭ রান।
সাব্বিরের বিদায়ে বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
টস জেতা বাংলাদেশ ইনিংসের ২৫ ওভারের মধ্যেই ৫টি উইকেট হারিয়েছে সফরকারিরা। ধনাঞ্জয়ার বলে রান নিতে গিয়ে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট হয়ে ফিরে য্ন সাব্বির। তিনি আউট হওয়ার আগে ১১ রান করেন। মুশফিক ২৫ ও মোসাদ্দেক ০ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ২৫ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ৮৮ রান।
টিকতে পারলেন না মাহমুদউল্লাহও
মাত্র ৬ রান করে ধনাঞ্জয়ার বলে বোল্ড হয়ে ফিরে যান মাহমুদউল্লাহ। মাত্র ১৯ ওভারেই বাংলাদশ হারায় ৪টি উইকেট। মুশফিকের সঙ্গ দিতে ক্রিজে এসেছেন সাব্বির। ম্যাচে ধনাঞ্জয়ার এটি দ্বিতীয় শিকার। মুশফিক ১৭ রানে ও সাব্বির ৪ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ৭৩ রান।
প্রথম ওভারেই মিঠুনকে ফেরালেন ধনাঞ্জয়া
ইনিংসের ১৫তম ওভারের তৃতীয় বলে ইনার সার্কেলের ভেতরে মেন্ডিসের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন মিঠুন। প্রথম ওভারে বল করতে এসেই উইকেট তুলে নিলেন ধনাঞ্জয়া। ১২ রানে মিঠুনের বিদায়ে বিপদে পড়ল বাংলাদেশ। মুশফিক ৮ রানে অপরাজিত আছেন। মাহমুদউল্লাহ খেলছেন ১ রান নিয়ে। এার আগে ইনিংসের ১৫তম ওভারে দলীয় পঞ্চাশ পূর্ণ করে সফরকারিরা।
১৫ ওভারে সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৫৩ রান।
ছয় হাজার রানে মুশফিক
তৃতীয় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান হিসেবে ওয়ানডে ক্রিকেটে ছয় হাজার রান পূর্ণ করলেন মুশফিক। এই ম্যাচে ব্যক্তিগত ৮ রানের মাথায়ই তিনি এই ক্লাবে প্রবেশ করেন। এর আগে তামিম ও সাকিব এই কীর্তি অর্জণ করেন।
সৌম্যর পর ফিরলেন তামিমও
প্রথমেই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান সৌম্যকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে চাপে ফেলেছেন প্রদিপ। এবার আরেক ওপেনার তামিমকে বোল্ড করে ফিরিয়ে দিয়ে চাপ আর একটু বাড়িয়ে দিলেন প্রদিপ। ইনসুইং ডেলিভারিতে ড্রাইভ করতে গিয়ে ইনসাইড এজ বোল্ড হয়ে ১৯ রানে ফিরে যান তিনি। তার বিদায়ে অনেকটা চাপে পড়ল সফরকারিরা। মুশফিক ০ রানে ও মিঠুন ১ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৯ ওভারে ২ উইকেটে ৩৩ রান।
সৌম্যকে ফিরিয়ে দিলেন প্রদিপ
শুরু তেকেই দুর্দান্ত বল করতে থাকা প্রদিপের বলে লেগভিারের ফাঁদে পড়েন সৌম্য। এই ওপেনার ১ চারের সাহায্যে ১৩ বলে ১১ রান করে ফেরেন। নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে তামিমকে সঙ্গ দিতে নেমেছেন মিছুন। তিনি ০ রানে খেলছেন। তামিম অপরাজিত আছেন ১৫ রানে।
দলীয় সংগ্রহ ৬ ওভারে ১ উইকেটে ২৭ রান।
রিভিউ হারাল শ্রীলঙ্কা
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে প্রদিপের বল প্যাডে লাগে তামিমের। তাতে আবেদন জানায় শ্রীলঙ্কা। কিন্তু আম্পায়ার আউট না দেয়ায় রিভিউ নেয় দলপতি করুনারত্নে। কিন্তু রিপ্লেতে দেখা যায় ইনসাইড এজ হয়েছে। তাতে রিভিউ হারায় স্বাগতিকরা।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টিকে থাকার ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম ইকবাল। আগের ম্যাচের একাদশ থেকে একটি বদল এনে একাদশ সাজিয়েছে বাংলাদেশ। পেসার রুবেল হোসেনের জায়গায় একাদশে এসেছেন তাইজুল ইসলাম। প্রায় তিন বছর পর ওয়ানডে খেলতে নামছেন বাংলাদেশের টেস্ট দলের নিয়মিত এই বাঁহাতি স্পিনার। লঙ্কানদের পরিবর্তন দুটি। অবসরে যাওয়া মালিঙ্গা এবং থিসারা এ ম্যাচে থাকছেন না। উদানা এবং আকিলা এ ম্যাচে সুযো্গ পেয়েছেন।
বাংলাদেশ একাদশ: তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ মিঠুন, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, সাব্বির রহমান, মোসাদ্দেক হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, শফিউল ইসলাম, তাইজুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান।
শ্রীলঙ্কা একাদশ: আভিস্কা ফার্নান্দো, দিমুথ করুণারত্নে (অধিনায়ক), কুমল পেরেরা (উইকেটরক্ষক), কুশল মেন্ডিস, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস, লাহিরু থিরিমান্নে, ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা, আকিলা ধনাঞ্জয়া, ইসুরু উদানা, নুয়ান প্রদিপ, লাহিরু কুমারা।
বাংলাদেশের টিকে থাকার ম্যাচ
প্রথম ওয়ানডে হারার পর সিরিজে টিকে থাকতে হলে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে জিততেই হবে বাংলাদেশকে। দলের মানসিক শক্তি ও স্কিলের আরেকটি বড় পরীক্ষা হবে এই ম্যাচে। এই ম্যাচ হেরে গেলে সিরিজ হার নিশ্চিত হবে বাংলাদেশের। তাই এই ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।