নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
মহেন্দ্র সিং ধোনির রানআউট নিয়ে বিতর্ক চলছেই। অনেক ভারতীয় বলছেন, সেই আউট ছিল অবৈধ। কারণ এ ক্ষেত্রে ফিল্ড প্লেসিংয়ের নিয়ম মানেনি নিউজিল্যান্ড। ওই সময় পাঁচজন ফিল্ডার প্রথম বৃত্তের মধ্যে থাকার কথা থাকলেও ছিলেন ছয়জন।
ম্যাচে ধোনির আউটটিই ছিল টার্নিং পয়েন্ট। তিনি বিদায় নেয়ায় হেরে গেছে ভারত। নিউজিল্যান্ডের কাছে ১৮ রানে হেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ঘণ্টা বেজেছে তাদের।
স্বভাবতই ভারতীয় সমর্থকদের মনে বিষাদের সুর। সবাই বেদনায় বুক মোচড়াচ্ছেন। তাদের ধারণা, তিনি টিকে থাকলে ম্যাচের ফল অন্যরকমও হতে পারত।
ভারতীয় ক্রিকেটভক্তদের কাটা ঘায়ে আবার নুনের ছিটা। আইসিসির একটি ভিডিও গোচরে আসতেই হতাশ হয়েছেন তারা।
নিউজিল্যান্ডের সেরা ফিল্ডার মার্টিন গাপটিলের অসাধারণ থ্রোতে উড়ে যায় ধোনির উইকেট। পরে ২৪০ রানের লক্ষ্য ছুঁতে পারেনি ভারত। ২২১ রানেই গুটিয়ে যায় তারা।
জয় প্রত্যাশার ম্যাচে পরাজয়ের জ্বালায় পুড়ছেন ভারতের শতকোটি ক্রিকেটপ্রেমী। উপরন্তু পরবর্তী সময়ে আইসিসির টুইট তাদের দহন আরও বাড়িয়েছে। এর ক্যাপশনে তারা লিখেছে- হাস্তা লা ভিস্তা, ধোনি।
তাতে ভিডিও সংযুক্তি দিয়েছে আইসিসি। নিতান্তই সেটি মিম। যাতে দেখা গেছে, টার্মিনেটর দৃশ্যে আবির্ভূত হন গাপটিল। যার ছোড়া গোলায় পুড়ে ছারখার হয় স্ট্যাম্প।
অনেক ভারতীয় বলছেন, আইসিসি এটি নিয়ে জঘন্য মজা করছে। পুন অব গড লিখেছেন, ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়া হোক। মুকাররম বলেন, আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল। সাকেব আরশাদ একে ভারত-আইসিসি লড়াই বলে অভিহিত করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।