নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ইনিংসের শুরু থেকে ভারত যখন একের পর এক উইকেট হারাচ্ছিল, তখনও মাঠে দেখা যাচ্ছিল না মহেন্দ্র সিং ধোনিকে।
পাঁচ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর ২৪ রানে ৪ উইকেট হারায় ভারত। সেমিফাইনালের মতো ম্যাচে প্রথমে ৩ উইকেট হারিয়ে ভারত যখন বিপদে, তখনও ধোনি কেন ব্যাটিংয়ে নেই?
এমন প্রশ্ন উঠেছিল কমেন্ট্রি বক্স থেকেও।
তবে খেলায় শুভ সমাপ্তি টানতে রিজার্ভ ডেতে সম্পূর্ণ দায়িত্বও এসে পড়ে ধোনির কাঁধে। উইকেটের একপ্রান্ত সামলে নিচ্ছিলেন এই সাবেক ভারতীয় অধিনায়ক।
যদিও ম্যাচ ফিনিশ করতে পারেননি মি. ফিনিশার। গাপটিলের অসাধারণ থ্রোতে রান আউট হয়ে টেল-এন্ডারদের হাতে ম্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি।
কিউই বোলিং তোপে ১৮ রানে হেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেন ২০১১ সালের চ্যাম্পিয়নরা।
রানআউটের আগে ৭২ বলে ৫০ রান করেন তিনি। তবে এই অর্ধশতক যে মোটেই সুখকর ছিল না ধোনির জন্য তা বেশ বোঝা যাচ্ছিল সাজঘরে যখন ফিরছিলেন তিনি।
কাঁদতে কাঁদতে মাঠ ছাড়েন ধোনি। আর ধোনির সেই কান্না সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে রীতিমতো ভাইরাল।
এ নিয়ে চলছে আলোচনার ঝড়।
ধোনি যখন কাঁদতে কাঁদতে মাঠ ছাড়ছিলেন, সেই ছবি টিভি স্ক্রিনে ফুটে ওঠে। আর তা দেখে গ্যালারির ভারতীয় সমর্থকরাও আপ্লুত হয়ে ওঠেন।
অনেকেই কান্নারত ধোনির আবেগের সঙ্গে যুক্ত হন। ছোট্ট শিশুও বাদ যায়নি তখন। ধোনির আউটের পর ম্যাচ ছিটকে যাওয়ার বিষয়টি বুঝতে পারে ওই খুদে সমর্থকও। অভিভাবককে জড়িয়ে ধরে সেও কান্নায় ভেঙে পড়েন। স্ক্রিনে তা দেখে গোটা বিশ্ব।
ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে দুদিনে গড়ানো প্রথম সেমিফাইনালে ভারতের সামনে ছোড়া মাত্র ২৪০ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমেই বিপর্যয়ে পড়ে ভারতীয় দল।
বালির বাঁধের মতো উড়ে যেতে থাকেন বিরাট কোহলিরা। ৯২ রানে ভারতের ৬ উইকেট পড়ে যায়। তবু ম্যাচ হাতছাড়া হয়নি তখনও ক্রিজে মহেন্দ্র সিং ধোনি যে রয়েছেন। জাদেজাকে সঙ্গে নিয়ে ম্যাচ প্রায় বের করে নিয়েছিলেন তিনি। তবে ওই রানআউটে শেষ রক্ষা হয়নি ভারতের।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।