গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
রাজধানীর প্রধান তিন সড়কে রিকশাচালক ও মালিকদের দিনভর অবরোধে মঙ্গলবার স্থবির হয়ে পড়ে ঢাকার একাংশ। তবে ওই আন্দোলন স্থগিত হওয়ায় আজ বুধবার রাজধানীর সড়কে আবারও শুরু হয়েছে যান চলাচল। স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছে রাজধানীর কুড়িল বিশ্বরোড-নতুনবাজার-বাড্ডা-রামপুরাসহ সব সড়ক।
সকাল থেকে পুরোদমে গণপরিবহন চলতে শুরু করেছে। একদিনের ভোগান্তি শেষে যানবাহন চলাচল শুরু হওয়ায় স্বস্তি ফিরেছে মানুষের মনে। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কুড়িল, নতুন বাজার ও বাড্ডাসহ বিভিন্ন সড়ক ঘুরে দেখা যায়, কোথাও অবরোধ নেই। নির্বিঘ্নে চলাচল করছে সব ধরনের যানবাহন। তবে সড়কে রিকশা দেখা না গেলেও মাঝেমধ্যে কিছু ভ্যান চলাচল করতে দেখা গেছে।
এর আগে রিকশাচালকদের অবরোধ চলাকালে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন রিকশা মালিক ও চালকদের নগর ভবনে চায়ের নিমন্ত্রণ দেন। আর মঙ্গলবার বিকেলে রিকশার জন্য আলাদা লেন করার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর বিকেল থেকেই যান চলাচল স্বাভাবিক হতে থাকে।
সম্প্রতি কুড়িল থেকে রামপুরা-খিলগাঁও হয়ে সায়েদাবাদ, গাবতলী থেকে আসাদগেট হয়ে আজিমপুর ও সায়েন্স ল্যাবরেটরি থেকে শাহবাগ মোড়-এ তিনটি সড়কে রিকশা চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। গত রবিবার থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করার পর থেকে রিকশা মালিক ও শ্রমিকদের বিভিন্ন সংগঠন এর বিরোধিতা করে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।