নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
আশা জাগানিয়া ব্যাটিং করে শেষ অবধি বুমরাহের স্লোয়ার বুঝতে না পেরে বোল্ড হয়ে ফিরে যান সাব্বির। ফেরার আগে তিনি ৫ চারে ৩৬ রান করেন। তার বিদায়ে আশা নেকটা নিভে গেল বাংলাদেশের। সাইফউদ্দিন ৩৩ রানে ও মাশরাফি ২ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৪৪ ওভারে ৭ উইকেটে ২৫১ রান।
আশা দেখাচ্ছে সাব্বির-সাইফউদ্দিন জুটি
সাকিবের উইকেট পতনের পর আশা দেখোচ্ছে সাব্বির-সাইফউদ্দিন জুটি। এই দুই ব্যাটসম্যান এখন অবধি ৫০ রান যোগ করেছেন। সাব্বির ৩২ রানে ও সাইফউদ্দিন ২৯ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৪১ ওভারে ৬ উইকেটে ২২৯ রান।
উইকেট বিলিয়ে এলেন সাকিবও
ভারতীয় বোলাররা উইকেট তুলে নিয়েছেন নাকি বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানরা উইকেট বিলিয়ে এসেছেন? সরাসরি খেলা দেখলে টাইগার ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতাই চোখে পড়বে। প্রথম সারির সব ব্যাটসম্যানের দলে এবার যোগ দিলেন সাকিবও। ৬৬ রান করে পান্ডিয়ার বলে কার্তিকের গাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন সাকিব। সাব্বির ৭ রানে ও সাইফউদ্দিন ১ রানে খেলছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৩৫ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮২ রান।
মোসাদ্দেককে ফিরিয়ে দিলেন বুমরাহ
দ্বিতীয় স্পেলে এসেই ১১৯ কি.মি. বেগের একটি স্লোয়ার বলে খোঁচা দিতে গিয়ে ইনসাইড এজে বোল্ড হয়ে ফিরে যান মোসাদ্দেক। তার বিদায়ে বিশাল চাপে পড়েছে বাংলাদেশ। ফেরার আগে মাত্র ৩ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। সাকিব ৬৫ রানে ও সাব্বির ৪ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৩৩ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭৭ রান। জয়ের জন্য আরও প্রয়োজন ১৩৮ রান।
ভুল শর্টে ফিরলেন লিটনও
ইনিংসের ত্রিশতম ওভারে পান্ডিয়ার দ্বিতীয় বলে একটি অসাধারন ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন লিটন। ব্যাটে-বলে খুব সুন্দর আসছিলো তার। কিন্তু তার দুই বল পরেই পান্ডিয়ার একটি স্লো বাউন্সারে উড়িয়ে মারতে গিয়ে কার্তিকের ক্যাচে পরিনত হয়ে ফিরে যান তিনি। আউট হওয়ার আগে ২২ রান আসে তার ব্যাট থেকে। সাকিব ৫৭ রানে ও মোসাদ্দেক ১ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৩০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৬৩ রান। জয়ের জন্য আরও প্রয়োজন ১৫২ রান।
সাকিবের ফিফটিতে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে ধারাবাহিক খেলা সাকিব আজও অর্ধশত রান তুলে নিয়েছেন। ৫৮ বলে ব্যক্তিগত পঞ্চাশ তুলে নিয়ে খেলছেন এই বাহাতি। সাকিব ৫৭ রানে ও লিটন ১৬ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ২৯ ওভারে ৩ উইকেটে ১৫৬ রান।
মুশফিককে ফিরিয়ে জুটি ভাঙলেন চাহাল
২৩তম ওভারে চাহালের চতুর্থ বলে মেরেছিলেন একটি বাউন্ডারি। অপরিপক্কতার পরিচয় দিয়ে শেষ বলে স্লগ সুইপ খেলতে গিয়ে শামির হাতে ক্যাচ দিয়ে ২৪ রান করেই ফেরেন তিনি। সাকিব ৩৯ রানে অপরাজিত আছেন।
২৩ ওভার শেষে সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১২১ রান।
দলকে বিপদে ফেললেন সৌম্য
স্বভাবসুলভ খেলার বিপরীতে থেকে থিতু হওয়ার চেষ্টায় সফল হলেও তা কাজে লাগাতে পারেন নি সৌম্য। ৩৮ বলে ৩৩ রান করে পান্ডিয়ার প্রথম বলেই বৃত্তের ভেতর কোহলির হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন এই ওপেনার। তার বিদায়ে রান তাড়ায় বিপদে পড়ল বাংলাদেশ। সাকিব ১৬ রানে ও মুশফিক ১ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ১৬ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৭৫ রান। জয়ের জন্য আরও প্রয়োজন ২৪০ রান।
পারলেন না তামিম, চাপে বাংলাদেশ
ক্যারিয়ারের ২০০তম ওয়ানডে ম্যাচটা স্মরণীয় করে রাখতে পারলেন না তামিম। ম্যাচের শুরুতে ক্যাচ মিস। আর ব্যাটিংয়ে এসে ভালো ইঙ্গিত দিয়েও দ্রুত ফিরে যাওয়া। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে স্টার্কের বলে ইনসাইড এজে আউট হওয়ার রিপ্লেটা দেখালেন শামির বলে। তামিমের ২২ রানে ফেরায় উদ্বোধনী জুটি ভেঙে গেল ৩৯ রানে। সৌম্য ১৬ রানে ও সাকিব ১ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ১০ ওভারে ১ উইকেটে ৪০ রান।
বাংলাদেশের সতর্ক শুরু
স্বপ্ন টিকিয়ে রাখার ম্যাচে রান তাড়ায় সতর্ক শুরু করেছে বাংলাদেশী দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান তামিম ও সৌম্য। তিন চারে ২০ রানে অপরাজিত আছেন তামিম। অন্যদিকে ক্রিজে থিতু হওয়ার চেষ্টায় ৭ রানে খেলছেন সৌম্য।
৭ ওভারে দলীয় সংগ্রহ বিনা উইকেটে ২৮ রান।
ভারতকে ‘অল্পতেই’ আটকালেন মুস্তাফিজ
রোহিতের সেঞ্চুরি ও বাংলাদেশের ছন্নছাড়া ফিল্ডিংয়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩১৪ রান তুলেছে ভারত। বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টিকে থাকতে হলে বড় রান তাড়া করেই জিততে হবে বাংলাদেশকে। আশা জাগাচ্ছে একটি তথ্য, এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশই একমাত্র দল যারা তিনশ রান তাড়া করে জিতেছে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
ভারত: ৩১৪/৯ (৫০ ওভার)(রাহুল ৭৭, রোহিত ১০৪, কোহলি ২৬, পান্ত ৪৮, পান্ডিয়া ০, ধোনি ৩৫*, কার্তিক ৮, ভুবেনেশ্বর ২, শামি ১, বুমরাহ ০*; মাশরাফি ৩৬/০, সাইফউদ্দিন ৫৯/০, মুস্তাফিজ ৫৯/৫, সাকিব ৪১/১, মোসাদ্দেক ৩২/০, রুবেল ৪৮/০, সৌম্য ৩৩/১)
ম্যাচে পাঁচ উইকেট মুস্তাফিজের
শেষ ওভারে ধোনিকে ৩৫ রানে সাকিবের ক্যাচে পরিনত করে ফেরান মুস্তাফিজ। প্রথম দুই বলে কোন রানই পাননি তিনি। পরের বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন ধোনি। শেষ বলে শামিকে বোল্ড করলে ম্যাচে পাঁচ উইকেট শিকার করলেন মুস্তাফিজ। ক্যারিয়ারে এটি তার চতুর্থ পাঁচ উইকেট শিকার।
মুস্তাফিজের তৃতীয় শিকার কার্তিক
ম্যাচের ৪৮তম ওভারে ব্যক্তিগত তৃতীয় উইকেট তুলে নিলেন মুস্তাফিজ। কাটার মাস্টারের শর্ট বল খেলতে গিয়ে মোসাদ্দেকের তালুবন্দী হয়ে ফেরেন তিনি। আউট হওয়ার আগে ৯ বলে ৮ রান করেন তিনি।
সাকিবের প্রথম শিকার পান্ত
অসাধারন খেলতে থাকা পান্তকে নিজের শেষ ওভারের প্রথম বলেই ফেরালেন সাকিব। ৪১ বলে ৪৮ রান করা পান্তকে মোসাদ্দেকের ক্যাচে পরিনত করে ফিরিয়ে ম্যাচে নিজের প্রথম উইকেট তুলে নিলেন সাকিব। ধোনি ১১ রানে ও কার্তিক ১ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৪৫ ওবারে ৫ উইকেট হারিয়ে ২৭৯ রান।
এক ওভারে কোহলি, পান্ডিয়াকে ফেরালেন মুস্তাফিজ
নিজরে প্রথম ওভারেই উইকেট পেতে পারতেন, কিন্তু তামিমের ক্যাচ মিসে তা হয়নি। এবার ব্যাক্তিগত ৬ষ্ঠ ওভারের ২য় বলে মিড উইকেটে রুবেলের ক্যাচে পরিনত হয়ে মাঠ ছাড়েন কোহলি। টানা ৫ ইনিংসে পঞ্চাশোর্ধ রান করা কোহলিকে এবার আর তা করতে দিলেন না মুস্তাফিজ। কোহলি ফেরেন ২৬ রানে। অধিনায়ককে ফেরানোর দুই বল পরেই পান্ডিয়াকেও (০) প্রথম স্লিপে সৌম্যর হাতে তুলে দেন কাটার মাস্টার। পান্ত ২৩ রানে ও ধোনি ০ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৩৯ ওভারে ৪ উইকেটে ২৩৭ রান।
রাহুলকে ফেরালেন রুবেল
ব্যক্তিগত ৭৭ রানে রাহুলকে ফিরিয়ে দিলেন রুবেল। ৩৩তম ওভারের চতুর্থ বলে একটি স্লোযার বলে রাহুলকে মুশফিকের তালুবন্দী করেন এই পেসার। রোহিতের সঙ্গে বড় জুটি করলেও কোহলির সঙ্গে তা করতে দেননি রুবেল। কোহলি ৯ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৩২.৪ ওভারে ২ উইকেটে ১৯৬ রান।
সেঞ্চুরির পর রোহিতকে ফিরিয়ে দিলেন সৌম্য
এবারের বিশ্বকাপে নিজের চতুর্থ সেঞ্চুরি তুলে নিলেন ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা। এছাড়া এই ম্যাচে ব্যাক্তিগত ৭৭ রান পেরিয়ে যাওয়ার মুহু্র্তে তিনি আরেকটি অর্জণে প্রবেশ করেন। এবারের আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ওয়ার্নারকে (৫১৬) ছাড়িয়ে এখন সেরার মুকুট রোহিতের মাথায়। হেইডেন, মার্ক ওয়াহ ও গাঙ্গুলির বিশ্বকপের এক আসরের তিনটি সেঞ্চুরি ছাড়িয়ে এখন সাঙ্গাকার রেকর্ডে ভাগ বসালেন এই ডানহাতি। পার্টটাইম বোলার সৌম্য এসে তার ব্যক্তিগত তৃতীয় ওভারে ফিরিয়ে দিয়েছেন ৯২ বলে ১০৪ রান করা রোহিতকে। রাহুল ৭২ রানে ও কোহলি ০ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৩০ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ১৮১ রান।
ভুলের মাশুল দিচ্ছে বাংলাদেশ
বাজে ফিল্ডিংয়ে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের সুযোগ করে দিয়ে সেই ভুলের মাশুল দিচ্ছে বাংলাদেশ। রাহুল ছয় চারে ও এক ছয়ে ৫৮ রানে খেলছেন। অন্য অপরাজিত ব্যাটসম্যান রোহিত চারটি চার ও তিনটি ছয়ের সাহায্যে ৬৪ রানে খেলছেন।
২১ ওভারে সংগ্রহ বিনা উইকেটে ১২৬ রান।
বাজে ফিল্ডিংয়ে ভারতের দাপুটে শুরু
ইনিংসের শুরুতেই রোহিতকে জীবন দেয়া ও বাজে ফিল্ডিংয়ে দাপুটে শুরু করেছে ভারত। ৯ রানে জীবন পওয়া রোহিত ৩৯ রানে অপরাজিত আছেন। সাকিবের মিস ফিল্ডিংয়ে বাউন্ডারি উপহার পাওয়া রাহুল ব্যাট করছেন ২৮ রান নিয়ে।
১১ ওভারে ভারতের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৭১ রান।
রোহিতকে জীবন দিলেন তামিম
ইনিংসের পঞ্চম ওভারে মুস্তাফিজের চতুর্থ বলে ডিপ স্কয়ার লেগে রোহিতের সহজ ক্যাচ ফেলে দেন তামিম। রোহিত তখন ব্যাক্তিগত ৯ রানে ব্যাট করছিলেন। ব্যক্তিগত প্রথম ওভারেই উইকেট পাওয়া তেকে বঞ্চিত হলেন মুস্তাফিজ। ভারতের এই ব্যাটসম্যান সম্পর্কে কমবেশি সবারই জানা। ওয়ানডেতে সর্বাধিক তিনটি ডাবল সেঞ্চুরির মালিক এই ব্যাটসম্যানকে জীবন দেয়া বাংলাদেশের জন্য কতটা মাশুল গুণতে হয় তা সময়েই বলে দেবে। এর আগে সাকিবও একটি সহজ ফিল্ডিং মিস করে চাররান উপহার দেন রাহুলকে। দিনের শুরুটা বাংরাদেশের জন্য অবশ্যই খারাপ গেলো। রোহিত ১১ রানে ও রাহুল ৮ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৫ ওভারে বিনা উইকেটে ২১ রান।
টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
টসে জিতে ভারতীয় অধিনায়ক বিরাট কোহলি প্রথমে বাংলাদেশকে বোলিংয়ে পাঠিয়েছেন। বিপক্ষে শুরুতে বোলিং করাটা খারাপ মনে করছেন না মাশরাফি। বাঁচা-মরার লড়াইয়ে আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা দিয়েই চেষ্টা করবো বলেছেন মাশরাফি।
দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামছে বাংলাদেশ। রুবেল হোসেন ও সাব্বির রহমান দলে ফিরেছেন। বাদ পড়েছেন মেহেদি মিরাজ ও চোটাক্রান্ত মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। অন্যদিকে ভারত দলেও রয়েছে দুটি পরিবর্তন। ভুবেনেশ্বর কুমার ও দিনেশ কার্তিক দলে ফিরেছেন। বাদ পড়েছেন কুলদিপ যাদব ও কেদার যাদব।
ভারতীয় স্কোয়াড: লোকেশ রাহুল, রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি (অধিনায়ক), ঋশভ পান্ত, দিনেশ কার্তিক, মহেন্দ্র ধোনি (উইকেটরক্ষক), হার্দিক পান্ডিয়া, ভুবেনেশ্বর কুমার, মোহাম্মদ শামি, যুগবেন্দ্র চাহাল, জসপ্রিত বুমরাহ।
বাংলাদেশ স্কোয়াড: তামিম ইকবাল, লিটন দাস, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম (উইকেটরক্ষক), সৌম্য সরকার, মোসাদ্দেক হোসেন, সাব্বির রহমান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মাশরাফি মুর্তজা (অধিনায়ক), রুবেল হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান।
স্বপ্নপূরণের ম্যাচে বাংলাদেশের সামনে ভারত
বিশ্বকাপের প্রথম ছয় ম্যাচে ভারত ছিল ‘অপরাজিত’ দল। কিন্তু তারা যে ‘অজেয়’ নয় তা বুঝিয়ে দিয়েছে ইংল্যান্ড। ভারতের দুর্বলতাকে বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরেছিলো স্বাগতিকরা। আজ বিশ্বকাপের ৪০তম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে সে কাজটিই করতে হবে বাংলাদেশকে। বার্মিংহামে বাংলাদেশ সময় দুপুর সাড়ে তিনটায় স্বপ্নপূরণ করার লড়াইয়ে মাঠে নামবে মাশরাফি বাহিনী।
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে শক্তিশালী ভারতের বিরুদ্ধে আত্মবিশ্বাস নিয়েই মাঠে নামবে টাইগাররা। সেই আত্মবিশ্বাসের সুরই টাইগার দলপতির কন্ঠে, ‘ভারতের বিপক্ষে আমরা আত্মবিশ্বাসী। তারা অনেক শক্তিশালী দল। এধরনের বিগ ম্যাচে জিততে হলে তিন বিভাগেই ভালো করতে হবে। আমরা যে ম্যাচগুলো হেরেছি সেসব ম্যাচে সব বিভাগে ভালো করতে পারিনি। তবে আমরা আমাদের সেরাটা দিয়েই চেষ্টা করবো।’
পরিসংখ্যান:
আইসিসি ওয়ানডে র্যাংঙ্কিংয়ের শীর্ষ দল ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান আশানরূপ নয়। মুখোমুখি লড়াই কিংবা বিশ্বকাপ আসরের ম্যাচ-এগিয়ে আছে ভারত।
আইসিসি র্যাঙ্কিং:
ভারতের অবস্থান: ১
বাংলাদেশের অবস্থান: ৭
বিশ্বকাপের পয়েন্ট টেবিলে অবস্থান:
ভারত: ২ (পয়েন্ট ১১, ম্যাচ ৭)
বাংলাদেশ: ৭ (পয়েন্ট ৭, ম্যাচ ৭)
মুখোমুখি ওয়ানডে লড়াই:
ম্যাচ: ৩৫
ভারত জয়ী: ২৯
বাংলাদেশ জয়ী: ৫
পরিত্যক্ত: ১
বিশ্বকাপ লড়াইয়ে:
ম্যাচ: ৩
ভারত জয়ী: ২
বাংলাদেশ জয়ী: ১
পরিসংখ্যানও কথা বলছে ভারতের পক্ষে। দুই দলের মোট ৩৫ বারের দেখায় ভারত জয় পেয়েছে ২৯টিতে। অন্যদিকে বাংলাদেশের জয় ৫টিতে। একটি ম্যাচ হয় পরিত্যক্ত। তবে সব পরিসংখ্যান ভুলে মাঠের পারফর্ম্যান্সের দিকে চোখ থাকবে সবার।
২০০৭ বিশ্বকাপের পুণরাবৃত্তি চান মাশরাফি
১২ বছর আগে পোর্ট অব স্পেনে রাহুল দ্রাবিড়দের ৫ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে রূপকথার গল্প লিখে বাংলাদেশ। ২০০৭ সালের সেই বিশ্বকাপের ম্যাচে ৩৮ রানে ৪ উইকেট নেন মাশরাফি। আজ আবার সেই ইতিহাস পুণরাবৃত্তি করতে চান চান টাইগার অধিনায়ক।
আইসিসি র্যাংঙ্কিংয়ের শীর্ষ দলের মুখোমুখি হওয়ার আগে মাশরাফি বলেন, ‘আমাদের হাতে দুই ম্যাচ আছে (ভারত ম্যাচ সহ) এবং সেই ম্যাচগুলোতে ভাল খেলতে হবে। যদি আমরা জিতি তবে চমৎকার হবে কিন্তু দু’দলই (ভারত এবং পাকিস্তান) খুব শক্ত।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।