Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ইংল্যান্ডকে গুড়িয়ে সবার আগে সেমিতে অস্ট্রেলিয়া

আইসিসি বিশ্বকাপ ২০১৯

স্পোর্টস রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৫ জুন, ২০১৯, ১১:১৫ পিএম | আপডেট : ১১:৪১ পিএম, ২৫ জুন, ২০১৯

ব্যাট হাতে আজও ঝড় তুলল অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার। বিশ্বকাপে নিজের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিলেন অ্যারন ফিঞ্চ, ফিফটি নিয়ে তাকে যোগ্য সঙ্গ দিলেন আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ডেভিড ওয়ার্নার। মাঝে স্টিভেন স্মিথ ও অ্যালেক্স ক্যারির ছোট্ট ঝড়ে ২৮৫ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ে অস্ট্রেলিয়া।

জেসন বেহেনডর্ফ, মিচেল স্টার্কদের গতির তোপ দাগানো বোলিংয়ে সেই রান তাড়ায় শুরু থেকেই ঝুঝতে থাকা ইংল্যান্ড টেনেটুনে পেরুতে পারলো কেবল দু’শো। তাও আবার মিডল অর্ডারে বেন স্টোকসের ৮৯ রানের হার না মানা ইনিংসের কল্যানে। তাতে ব্যবধান কমলেও হার এড়াতে পারেনি স্বাগতিকরা।

শুরু থেকে ধুঁকতে থাকা ইংল্যান্ড ম্যাচে ফিরতে পারেনি একটি বারের জন্যও। আসরের অন্যতম ফেভারিটদের ৬৪ রানে হারিয়ে সবার আগে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে অস্ট্রেলিয়া।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

অস্ট্রেলিয়া: ৫০ ওভারে ২৮৫/৭ (ফিঞ্চ ১০০, ওয়ার্নার ৫৩, খাওয়াজা ২৩, স্মিথ ৩৮, ম্যাক্সওয়েল ১২, স্টয়নিস ৮, কেয়ারি ৩৮*, কামিন্স ১, স্টার্ক ৪*; ওকস ১০-০-৪৬-২, আর্চার ৯-০-৫৬-১, উড ৯-০-৫৯-১, স্টোকস ৬-০-২৯-১, মইন ৬-০-৪২-১, রশিদ ১০-০-৪৯-০)।

ইংল্যান্ড: ৪৪.৪ ওভারে ২২১ (ভিন্স ০, বেয়ারস্টো ২৭, রুট ৮, মর্গ্যান ৪, স্টোকস ৮৯, বাটলার ২৫, ওকস ২৬, মইন ৬, রশিদ ২৫, আর্চার ১, উড ১*; বেহরেনডর্ফ ১০-০-৪৪-৫, স্টার্ক ৮.৪-১-৪৩-৪, কামিন্স ৮-১-৪১-০, লায়ন ৯-০-৪৩-০, স্টয়নিস ৭-০-২৯-১, ম্যাক্সওয়েল ২-০১৫-০)।

ফল: অস্ট্রেলিয়া ৬৪ রানে জয়ী।

ম্যান অব দ্য ম্যাচ: অ্যারন ফিঞ্চ।

--------------------------------

আশা বাড়লো বাংলাদেশের

ঐতিহাসিক লর্ডসে খেলছে অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড, কিন্তু এ ম্যাচে গভীর মনোযোগ রেখেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ভক্ত-সমর্থকরা। কারণ ইংলিশদের প্রতিটি পরাজয় এখন আশা ও সম্ভাবনা বাড়াবে বাংলাদেশের সেমিফাইনালে খেলার।

ঠিক এ কাজটিই করে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। বিখ্যাত লর্ডসে এই জয়ে বাংলাদেশের সেমিতে যাওয়ার সমীকরণ আরেকটু উজ্জ্বল করেছেন ফিঞ্চ-বেহেনডর্ফ-স্টার্করা।

এ পরাজয়ের ফলে ৭ ম্যাচ শেষে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ৪ নম্বরেই রয়েছে ইংল্যান্ড। সমান ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে নিউজিল্যান্ডকে হঠিয়ে শীর্ষে উঠে গেছে অস্ট্রেলিয়া।

অন্যদিকে ৭ ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশ অবস্থান করছে ৫ নম্বরে। এখন টাইগারদের সামনে সমীকরণ হলো, যদি ইংল্যান্ড তাদের পরবর্তী দুই ম্যাচে হারে এবং বাংলাদেশ নিজেদের পরের দুই ম্যাচে জেতে- তাহলে চতুর্থ দল হিসেবে সেমির টিকিট পাবে বাংলাদেশই।

বেহানডর্ফ দ্যুতিতে জয় দেখছে অস্ট্রেলিয়া

শুরু থেকে যে ধ্বসের শিকার হয়েছিল ইংল্যান্ডের ব্যাটিং, তা চলছেই। মাঝে স্টোকস কিছুটা সামাল দেবার চেষ্টা করেছিলেন। তবে টেনে নিতে পারেন নি বেশিদূর। টানা উইকেট পতনে এবার যোগ হল মঈন আলী, ক্রিস ওকস আর জোফরা আর্চার।

এক ওভারের ব্যবধানে তিনজনকে তুলে নিয়েছেন জেসন বেহানডর্ফ, সেই সঙ্গে ৫ম ক্রিকেটার হিসেবে এবারের আসরের ৫ উইকেট শিকারি বনে গেলেন এই বাঁহাতি অজি পেসার। চারটি স্টার্কের।

৪৪ ওভার শেষে ৯ উইকেট হারানো ইংলিশদের সংগ্রহ ২১৩। জয় থেকে আর মাত্র এক উইকেট দূরে অস্ট্রেলিয়া।

স্টোকসের ১১ রানের আক্ষেপ

ধ্বস কাটিয়ে তার ব্যাটেই অসম্ভবের স্বপ্ন দেখছিল ইংল্যান্ড। ফিফটি তুলে নিজেও ছুটছিলেন ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরির দিকে। তবে ম্যাজিক্যাল ফিগার থেকে মাত্র ১১ রান আগেই মিচেল স্টার্কের সরাসরি বোল্ডে কাটা পড়লেন বেন স্টোকস।

৩৭ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারানো ইংলিশদের সংগ্রহ ১৯৭।

ভয়ঙ্কর বাটলারকে ফেরালেন স্টোইনিস

স্টোকসের সঙ্গে বাটলারের ৭১ রানের জুটি ভেঙে দিলেন স্টোইনিস। বাটলারকে ডিপ স্কয়ারে খাজার ক্যাচে পরিনত করে প্যাভিলিয়নের পথ ধরান এই পেসার। স্টোকস ৫৫ রানে ও ওকস ০ রানে অপরাজিত আছেন।

২৮ ওভারে সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১২৫ রান।

স্টোকস-বাটলারে একশ পেরুল ইংল্যান্ড

নিয়মিত বিরতিতে চার উইকেট পতনের পরে ইংলিশদের হাল ধরেছেন স্টোকস ও বাটলার। এই দুই ব্যাটসম্যান ইতিমধ্যে পঞ্চাশ রানের জুটি সম্পন্ন করেছেন। স্টোকস ৪৫ রানে ও বাটলার ১৬ রানে অপরাজিত আছেন।

দলীয় সংগহ ২৪ ওভারে ৪ উইকেটে ১০৫ রান।

টিকতে পারলেন না বেয়ারেস্টোও

ওপেনিংয়ে ব্যাটিংয়ে নেমে শুধু দেখেছেন আসা-যাওয়ার খেলা। স্রেতের বিপরীতে হেঁটে গেলেও তা দীর্ঘস্থায়ী করতে পারেননি বেয়ারেস্টো। ব্যক্তিগত ২৭ রানে বেহানড্রফের দ্বিতীয় শিকারে পরিনত হয়ে ফিরে গেলেন তিনি। স্টোকস ১২ রানে ও বাটলার ০ রানে অপরাজিত আছেন।

১৪ ওভারে সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৫৩ রান।

স্টার্কের দ্বিতীয় শিকার মরগান

শুরু থেকেই চাপ ধরে রেখেছে অস্ট্রেলিয়া। এবার ইংলিশ অধিনায়ক মরগানকে ক্যাচ আউট করে ফিরিয়ে দিয়ে আরও চাপ বাড়ালেন স্টার্ক। মরগান ফেরার আগে ৪ রান করেন। বেয়ারেস্টো ১২ রানে ও স্টোকস ০ রানে অপরাজিত আছেন।

দলীয় সংগ্রহ ৬ ওভারে ৩ উইকেটে ২৬ রান।

রুটকে হারিয়ে চাপে ইংল্যান্ড

নির্ভরযোগ্য ইংলিশ ব্যাটসম্যান রুটকে হারিয়ে চাপে ইংল্যান্ড। প্রথম ওভারে ভিন্স ফেরার পর স্টার্কের চতুর্থ ওভারের তৃতীয় বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন রুট (৯)। তার বিদায়ে ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠিত হলো। বেয়ারেস্টো ৭ রানে ও মরগান ০ রানে অপরাজিত আছেন।

৪ ওভারে সংগ্রহ ২ উইকেট হারিয়ে ১৫ রান।

অস্ট্রেলিয়ার দুর্দান্ত শুরু

বেহানড্রফের করা ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই ভিন্সকে বোল্ড করে ফিরিয়ে দিয়ে দুর্দান্ত শুরু করেছে অস্টেলিয়া। কোন রান না করেই ফিরে গেছেন এই ব্যাটসম্যান। রুট ৪ রানে ও বেয়ারেস্টো ০ রানে অপরাজিত আছেন।

১ ওভারে দলীয় সংগ্রহ ১ উইকেটে ৪ রান।

ইংল্যান্ডকে ২৮৬ রানের লক্ষ্য দিল অস্ট্রেলিয়া

ফিঞ্চের সেঞ্চুরি ও ওয়ার্নারের হাফ সেঞ্চুরির পর আর কোন অজি ব্যাটসম্যান বড় রান করতে না পারায় নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৮৫ রান তুলেতে পেরেছে অস্ট্রেলিয়া। জয়ের জন্য ইংল্যান্ডকে করতে হবে ২৮৬ রান।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

অস্ট্রেলিয়া: ২৮৫/৭ (৫০ ওভার)(ফিঞ্চ ১০০, ওয়ার্নার ৫৩, খাজা ২৩, স্মিথ ৩৮, ম্যাক্সওয়েল ১২, স্টোইনিস ৮, ক্যারি ৩৮*, কামিন্স ১, স্টার্ক ৪*; ওকস ৪৬/২, আর্চার ৫৬/১, উড ৫৯/১, স্টোকস ২৯/১, মঈন ৪২/১, রশিদ ৪৯/০)

ওকসের প্রথম শিকার স্মিথ

রান বাড়ানোর তাগিদে বড় শর্ট খেলতে গিয়ে ফিরলেন স্মিথ। আর্চারের ক্যাচে পরিনত হওয়ার আগে ৩৮ রান কেরন তিনি। ‍ক্যারি ১২ রানে ও কামিন্স ০ রান অপরাজিত আছেন।

৪৬ ওভারে সংগ্রহ ৬ উিইকেটে ১৫৩ রান।

রান আউটে ফিরলেন স্টোইনিস

ইনিংস বড় করার আগেই রান আউটে ফিরে গেলেন স্টোইনিস (৮)। রশিদের বলে স্মিথের শর্টে ১ রানকে দুইরা পরিনত করতে গিয়ে ফেরেন তিনি। স্মিথ ২৭ রানে ও ক্যারি ০ রানে খেলছেন।

৪২ ওভার শেষে সংগ্রহ ৫ উইকেটে ২২৮ রান।

উডের শিকার ম্যাক্সওয়েল

আক্রমণাত্বক ধাঁচে খেলতে থাকা ম্যাক্সওয়েলকে ফিরিয়ে দিলেন উড। ৮ বলে ১২ রান করা ম্যাক্সওয়েল বাটলারের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান। স্মিথ ২০ রানে ও স্টোইনিস ০ রানে অপরাজিত আছেন।

৩৯ ওভারে সংগ্রহ ৪ উইকেটে ২১৩ রান।

দুইশ পেরুল অস্ট্রেলিয়া

ফিঞ্চ ফেরার পরও অজিদের রানের চাকা ধরে রেখেছেন স্মিথ। মাত্র ১৩ বলে ১৮ রানে অপরাজিত আছেন তিনি। ম্যাক্সওয়েল খেলছেন ১ রানে।

৩৭ ওভারে সংগ্রহ ৩ উইকেটে ২০০ রান।

সেঞ্চুরি করেই ফিরলেন ফিঞ্চ

অধিনায়ক ফিঞ্চের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। উদ্বোধনী এই ব্যাটসম্যান এবারের আসরের দ্বিতীয় শতরান পূর্ণ করলেন এই অজি ব্যাটসম্যান। ‍ওয়ার্নারের সঙ্গে ১২৩ রানের জুটির পর খাজাকে নিয়ে করেছেন ৫০ রানের জুটি। সেঞ্চুরি পূর্ণ করার পরের বলেই আর্চারের শিকারে পরিনত হন ফিঞ্চ (১০০)। স্মিথ ৯ রানে ও ম্যাক্সওয়েল ০ রানে অপরাজিত আছেন।

৩৬ ওভারে সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১৯০ রান।

খাজাকে ফেরালেন স্টোকস

১৩ রানে রশিদের বলে খাজার সহজ স্ট্যাম্পিংয়ের সুযোগ হাতছাড়া করেন উইকেররক্ষক বাটলার। কিন্তু জীবন পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি এই বাহাতি। ২৩ রান করে স্টোকসের বলে সরাসরি বোল্ড হয়ে ফিরে যান তিনি। ফিঞ্চ ৯৩ রানে ও স্মিথ ১ রানে অপরাজিত আছেন।

৩৩ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ২ উইকেটে ১৭৫ রান।

পাঁচশ করে ফিরলেন ওয়ার্নার

এবারের বিশ্বকাপে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে পাঁচশ রান করেছেন ওয়ার্নার। বিশ্বকাপে ব্যক্তিগত সপ্তম ম্যাচে এই অর্জণ করলেন তিনি। এই রেকর্ড ছুঁতে তিনি পেছনে ফেলেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানকে। মঈনের বলে রুটের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। আউট হওয়ার আগে ৫৩ রান করেন এই অজি ব্যাটসম্যান। ফিঞ্চ ৬৬ রানে ও খাজা ১ রানে অপরাজিত আছেন।

দলীয় সংগ্রহ ২৩ ওভারে ১ উইকেটে ১২৫ রান।

একশ পেরুল ফিঞ্চ-ওয়ার্নারের উদ্বোধনী জুটি

দলীয় ১৮ ওভারেই ফিঞ্চ-ওয়ার্নারের ব্যাটে একশ রান পেরিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। উদ্বোধনী জুটিতে প্রথম থেকেই দুর্দান্ত খেলেছেন এই দুই ব্যাটসম্যান। ফিঞ্চ ৫৪ রানে ও ওয়ার্নার ৫১ রানে অপরাজিত আছেন।

২০ ওভার শেষে সংগ্রহ বিনা উইকেটে ১১০ রান।

অস্ট্রেলিয়ার দুর্দান্ত শুরু

ইংল্যান্ড টসে জিতে বোলিং নেয়ার পর দুর্দান্ত শুরু করেছে অস্ট্রেলিয়া। প্রথম থেকে চাপে ব্যাটিং করতে থাকা অজিরা এখন অবধি ভালো অবস্থানে আছে। ফিঞ্চ ব্যক্তিগত ১৫ রানে আর্চারের বলে ভিন্সের হাতে ক্যাচ তুলেও বেঁচে যান। ব্যক্তিগত ১৮ রানে ওকসের বলে করা রিভিউ থেকেও বেঁচে যান ফিঞ্চ। ওয়ার্নার ২২ রানে ও ফিঞ্চ ৩৩ রানে অপরাজিত আছেন। দুই ওপেনারের ব্যাটে ভালোভাবেই এগুচ্ছে অজিরা।

উল্লেখ্য, এবারের বিশ্বকাপে এই ম্যাচেই প্রথম দশ ওভারে সর্বনিম্ন রান তুলেছে অস্ট্রেলিয়া। প্রথম দশ ওভারে ৪১ রান তুলেছে ফিঞ্চের দল।

দলীয় সংগ্রহ ১৩ ওভারে বিনা উইকেটে ৫৯ রান।

টস হেরে ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়া

টসে হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়া। নিজেদের সপ্তম ম্যাচে টসে জিতে ইংল্যান্ড অধিনায়ক এউইন মরগান প্রথমে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন। টসে জিতলে অজি অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চও প্রথমে বোলিং বেঁছে নিতেন বলে জানান। অস্টেলিয়া দল দুটি পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামছে। অন্যদিকে ইংল্যান্ড দল আগের একাদশ নিয়েই মাঠে নামবে।

অস্ট্রেলিয়া একাদশ: অ্যারন ফিঞ্চ (অধিনায়ক), ডেভিড ওয়ার্নার, উসমান খাজা, স্টিভেন স্মিথ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মার্কাস স্টোইসনস, অ্যালেক্স ক্যারি (উইকেটরক্ষক), জেসন বেহানড্রফ, প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, নাথান লায়ন।

ইংল্যান্ড একাদশ: জনি বেয়ারেস্টো, জেমস ভিন্স, জো রুট, এউইন মরগান (অধিনায়ক), বেন স্টোকস, জস বাটলার (উইকেটরক্ষক), মঈন আলী, ক্রিস ওকস, আদিল রশিদ, জোফরা আর্চার, মার্ক উড।

শীর্ষে যাওয়ার লড়াইয়ে অস্ট্রেলিয়ার সামনে ইংল্যান্ড

বিশ্বকাপের ৩২তম ম্যাচে ইংল্যান্ডের মুখোমুখি অস্ট্রেলিয়া। লর্ডসে এ ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ সময় দুপুর সাড়ে তিনটায়। ছয় ম্যাচে ৫ জয় ও ১ হারে ১০ পয়েন্টে থাকা অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্য এই লড়াইয়ে জয়ী হয়ে শীর্ষে পৌছে যাওয়া। অন্যদিকে শেষচারের কঠিন সমীকরন এড়াতে জয় চায় ইংল্যান্ডও। তবে টেবিলের পাঁচে থাকা বাংলাদেশ, ছয়ে থাকা শ্রীলঙ্কা ও সাতে অবস্থান করা পাকিস্তানের সমর্থন থাকবে অজিদের পক্ষে। সেমির আশা টিকিয়ে রাখতে হলে ইংল্যান্ডের হারিএশিয়ার এই তিন দলকেই এগিয়ে নেবে।

পরিসংখ্যান:

মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে আছে অস্ট্রেলিয়া। পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নরা এগিয়ে বিশ্বকাপের হেড টু হেডেও। কিন্তু কন্ডিশনে এগিয়ে থাকবে ইংল্যান্ড।

ওয়ানডেতে:

ম্যাচ: ১৪৭

অস্ট্রেলিয়া জয়ী: ৮১

ইংল্যান্ড জয়ী: ৬১

টাই: ২

পরিত্যক্ত: ৩

বিশ্বকাপে:

অস্ট্রেলিয়া জয়ী: ৫

ইংল্যান্ড জয়ী: ২



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৯

১৫ জুলাই, ২০১৯

আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ