নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বাংলাদেশ জাতীয় হকি দল ও ঢাকা আবাহনীর সাবেক তারকা খেলোয়াড় এবং জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারপ্রাপ্ত ক্রীড়াবিদ মরহুম ইব্রাহিম সাবেরকে শেষ বিদায় জানালো বাংলাদেশ হকি ফেডারেশন (বাহফে)। শুক্রবার বেলা ৩ টায় মওলানা ভাসানী জাতীয় হকি স্টেডিয়ামের অ্যাস্ট্রোটার্ফে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে বাহফে’র সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের পক্ষ থেকে জাতীয় দলের সাবেক এই তারকাকে ফুলেল শ্রদ্ধা জানানো হয়। এছাড়া আরো শ্রদ্ধা জানান বাহফে’র সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুর রশিদ শিকদার সহ নির্বাহী কমিটির অন্য কর্মকর্তারা। এ সময় বক্তব্যে ইব্রাহিম সাবের সম্পর্কে স্মৃতিচারণ করেন তার সাবেক স্বতীর্থ এবং বাহফে’র সাবেক কর্মকর্তারা। শেষ বিদায়ে তাকে গার্ড অব অনার দেন তরুণ হকি খেলোয়াড়রা। এদিন পুরনো ঢাকার সাত রওজা জামে মসজিদে শেষ নামাজে জানাজার পর সেখানেই দাফন করা হয় নন্দিত লেফট হাফ ইব্রাহিম সাবেরের লাশ।
১৯ জুন বুধবার বিকেল ৫টা ৩৫ মিনিটে ধানমন্ডিস্থ নিজ বাস ভবনে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ইন্তেকাল করেন ইব্রাহিম সাবের (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৭৫ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে এবং এক মেয়ে সহ অসংখ্য গুনগ্রাহী ও আতœীয়-স্বজন রেখে যান।
নিজ হকি ক্যারিয়ারে স্বাধীনতা পুর্ববর্তী সময়ে ৭০ দশকে পাকিস্তান জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন ইব্রাহিম সাবের। ১৯৭১ বার্সেলোনা বিশ্বকাপে পাকিস্তান জাতীয় দলের সদস্য ছিলেন তিনি। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে হকির ত্রিরতœ খ্যাত সাদেক-মহসিন-সাবের জুটির অন্যতম আকর্ষন ছিলেন এই কুশলী লেফট হাফ। শুধুমাত্র হকি নয়, ক্রিকেট ও বাস্কেটবলেও সমান পারদর্শী ছিলেন মরহুম ইব্রাহিম সাবের। স্বীকৃতিস্বরূপ পান জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।