নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
মাত্র ২৯ ওভারেই দলীয় ২০০ রান পেরিয়েছে বাংলাদেশ। সাকিব ৮৭ রান করে সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। আরেক অপরাজিত ব্যাটসম্যান লিট ১৮ রানে খেলছেন।
দলীয় সংগ্রহ ২৯ ওভারে ৩ উইকেটে ২০০ রান। জয়ের জন্য আরও প্রয়োজন ১২২ রান।
সাকিব-লিটন জুটিতে আশা দেখছে টাইগাররা
দ্রুত তামিম ও মুশফিককে হারানো বাংলাদেশকে আশা দেখাচ্ছে সাকিব-লিটন জুটি। এই দুই ব্যাটসম্যান এখন পর্যন্ত ৫০ রান যোগ করেছেন। সাকিব ৮১ রানে ও লিটন ১৬ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ২৮ ওভারে ৩ উইকেটে ১৯২ রান। জয়ের জন্য আরও প্রয়োজন ১৩১ রান।
সাকিবের অর্ধশতকে এগুচ্ছে বাংলাদেশ
ধারাবাহিক সাকিবের অর্ধশতকে এগেয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ক্যারিয়ারের ৪৫তম হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করে দলকে এগিয়ে নিচ্ছেন তিনি। সাকিব ৫৪ রানে ও লিটন ৩ রানে অপরাজিত আছেন।
২২ ওভারে দলীয় সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১৪৪ রান।
তামিমের পর ফিরে গেলেন মুশফিকও
তামিমের পর টিকতে পারলেন না মুশফিকও। থমাসের লেগ স্ট্যাম্পের বাইরের বল খোঁচা দিতে গিয়ে উইকেটরক্ষকের তালুবন্দী হন তিনি। ফেরার আগে মাত্র ১ রান করেন এই ব্যাটসম্যান। সাকিব ৪৪ রানে ও লিটন ০ রানে অপরাজিত আছেন।
১৯ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১৩৩ রান।
অর্ধশতক হলোনা তামিমের
বিশ্বকাপে আগের ম্যাচগুলোতে হাসেনি তামিমের ব্যাট। তবে আজ ঠিকই জ্বলে উঠেছিলেন। কিন্তু রান আউট হয়ে ৪৮ রানে ফিরে গেলেন তিনি। এই ড্যাশিং ওপেনার। সাকিব ৩০ ও মুশফিক ০ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ১৮ ওভার শেষে ২ উইকেটে ১২১ রান।
ছয় হাজার রান পূর্ণ করলেন সাকিব
দ্বিতীয় বাংলাদেশী হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ছয় হাজার আন্তর্জাতিক রান করলেন সাকিব। বাংলাদেশের জার্সি গায়ে ২০২ ম্যাচে আটটি সেঞ্চুরি ও ৪৪টি হাফসেঞ্চুরিতে এ রান করেন তিনি। আজ ক্যারিবিয়দের বিপক্ষে ২৩ রান করার সময় এ রেকর্ড স্পর্শ করেন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে মাত্র ১৩ ওভারেই দলীয় শতক পূর্ণ করে টাইগাররা। তামিম ৪৬ রানে ও সাকিব ২৪ রানে অপরাজিত আছেন।
১৫ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১ উইকেটে ১০৮ রান।
আত্মবিশ্বাসী সৌম্যর বিদায়
আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ইনিংস শুরু করেছেন সৌম্য সরকার। কিন্তু রাসেলের প্রথম বলে ছয় মারার পর দ্বিতীয় বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। তামিম ১৭ রানে ও সাকিব ৩ রানে অপরাজিত আছেন।
৯ ওভার শেষে সংগ্রহ ১ উইকেটে ৫৬ রান।
রেকর্ড রান তাড়া করে জিততে হবে বাংলাদেশকে
শাই হোপ, ইভিন লুইস ও শিমরন হেটমায়ারের অর্ধশত রানে ভর করে বড় সংগ্রহ দাঁড় করিয়েছে উইন্ডিজ। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ক্যারিবিয়দের সংগ্রহ ৩২১ রান। এ রান তাড়া করতে হলে বিশ্বকাপে নিজেদের রেকর্ড ভাঙতে হবে। গত বিশ্বকাপে ৩১৯ রান তাড়া করে জিতেছিলো টাইগাররা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
উইন্ডিজ: ৩২১/৮ (৫০ ওভার) (গেইল ০, লুইস ৭০, হোপ ৯৬, পুরান ২৫, হেটমায়ার ৫০, রাসেল ০, হোল্ডার ৩৩, ব্রাভো ১৯, থমাস ৬*; মাশরাফি ৩৭/০, সাইফউদ্দিন ৭২/৩, মুস্তাফিজ ৫৯/৩, মিরাজ ৫৭/০, মোসাদ্দেক ৩৬, সাকিব ৫৪/২)
সেঞ্চুরির আগেই হোপকে ফেরালেন মুস্তাফিজ
৯৬ রানে হোপকে ফিরিয়ে দিলেন মুস্তাফিজ। সেঞ্চুরি থেকে চার রান দূরে থেকেই ক্যাচ আউট হয়ে ফেরেন তিনি। ব্রাভো ৬ রানে ও থমাস ০ রানে অপরাজিত আছেন।
৪৭ ওভার শেষে সংগ্রহ ৭ উইকেটে ২৯৭ রান।
সাইফের দ্বিতীয় শিকার হোল্ডার
৪টি চার ও ২টি ছয়ে মাত্র ১৫ বলে ৩৩ রান করা হোল্ডারকে ফেরালেন সাইফউদ্দিন। ম্যাচে এটি তার দ্বিতীয় শিকার। হোপ ৮৮ রানে ও ব্রাভো ০ রানে অপরাজিত আছেন।
৪৪ ওভার শেষে সংগ্রহ ৬ উইকেটে ২৮৩ রান।
ভয়ঙ্কর হেটমায়ার ও রাসেলকে ফেরালেন মুস্তাফিজ
মাত্র ২৫ বল খেলেই করেছেন হেটমায়ার। ৩টি ছয় ও চারটি চারে তার এই বিধ্বংসী ইনিংসটি সাজানো। কিন্তু হাফ সেঞ্চুরির পর আর এগুতে দেননি মুস্তাফিজ। ব্যক্তিগত ৫০ রান করে ফিরে যান এই বাহাতি। একই ওভারে আরেক মারকুটে ব্যাটসম্যান রাসেলকেও (০) ফিরিয়ে দেন কাটার মাস্টার। হোপ ৮২ রানে ও হোল্ডার ০ রানে অপরাজিত আছেন।
৪০ ওভার শেষে সংগ্রহ ৫ উইকেটে ২৪৩ রান।
সাকিবের দ্বিতীয় শিকার পুরান
লুইসকে ফেরানোর পর পুরানকেও সৌম্যর ক্যাচে পরিনত করলেন সাকিব। ফেরার আগে ৩০ বল থেকে ২৫ রান করেন। হোপ ৫৫ রানে ও হেটমায়ার ০ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ৩২.২ ওভারে ৩ উইকেটে ১৫৯ রান।
বিধ্বংসী লুইসকে ফেরালেন সাকিব
বাংলাদেশের দুশ্চিন্তার কারন হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন লুইস। মাত্র ৬ রানে গেইলকে হারানোর পর দলকে ভালো অবস্থানে নিয়ে গেছেন এই টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান। ২৩তম ওভারে দলীয় শতক পূর্ণ হয়। এরপর লুইস-হোপ জুটিতে শতরান পূর্ণ করার পর সাকিবের বলে ক্যাচ আউট হয়ে ফেরেন লুইস (৭০)। হোপ ৪৪ রানে ও পুরান ০ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ২৫ ওভার শেষে ২ উইকেট হারিয়ে ১২২ রান।
লুইস-হোপের পঞ্চাশ রানের জুটি
শুরুতেই গেইলকে হারানোর পর লুইস-হোপে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে উইন্ডিজ। এই দুই ব্যাটসম্যানে ১৩ ওভারে দলীয় পঞ্চাশ পেরিয়েছে ক্যারিবিয়রা। লুইস-হোপ জুটিরও পেরিয়েছে ৫০ রান। লুইস ৩৩ রানে ও হোপ ১৭ রানে অপরাজিত আছেন।
দলীয় সংগ্রহ ১৪ ওভারে ১ উইকেটে ৫৬ রান।
গেইলকে ফিরিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উইন্ডিজের বিধ্বংসী ওপেনার ক্রিস গেইলকে ফিরিয়ে ম্যাচের শুভসূচনা করল বাংলাদেশ। সাইফউদ্দিনের বলে মুশফিকের ক্যাচে পরিণত হওয়ার আগে ১৩ বল খেলে কোন রান করতে পারেননি তিনি। লুইস ৫ রানে ও হোপ ০ রানে অপরাজিত আছেন।
৪ ওভার শেষে দলীয় সংগ্রহ ১ উইকেটে ৬ রান।
টস জিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
টসে জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মাশরাফি মুর্তজা। প্রথমে ব্যাট করাকে অবশ্য খারাপ মনে করছেন না উইন্ডিজ অধিনায়ক জেসন হোল্ডার। বাংলাদেশ দলে মিথুনের পরিবর্তে এসেছেন লিটন দাস। উইন্ডিজ দলে ব্রাথওয়েটের পরিবর্তে খেলছেন ড্যারেন ব্রাভো।
উইন্ডিজ একাদশ: ক্রিস গেইল, ইভিন লুইস, শাই হোপ (উইকেটরক্ষক), ড্যারেন ব্রাভো, নিকোলাস পুরান, শিমরন হেটমায়ার, আন্দ্রে রাসেল, জেসন হোল্বডার (অধিনায়ক), শেলড্রন কটরেল, ওশানে থমাস, শ্যানন গ্যাব্রিয়েল।
বাংলাদেশ একাদশ: তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম (উইকেটরক্ষক), মাহমুদউল্লাহ, লিটস দাস, মোসাদ্দেক হোসেন, মেহেদি হাসান মিরাজ, মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন, মাশরাফি মুর্তজা (অধিনায়ক), মুস্তাফিজুর রহমান।
ঘুরে দাঁড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বিশ্বকাপের ২৩তম ম্যাচে বাংলাদেশের মুখোমুখি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশ সময় দুপুর সাড়ে তিনটায় টন্টনে খেলাটি অনুষ্ঠিত হবে। চার ম্যাচে ১ জয়ে তিন পয়েন্ট নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের অবস্থান চয়। সমান ম্যাচে সমান পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশের অবন্থান আট। তাই দুই দলের জন্যই ঘুরে দাঁড়ানোর ম্যাচ এটি। সেমির লক্ষ্য পূরণ করতে জয়ের কোন বিকল্প নেই।
পরিসংখ্যান:
দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বিশ্বকাপেও এগিয়ে ক্যারিবিয়রা। তবে সাম্প্রতি সময়ে তাদের বিরুদ্ধে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফিইনালে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ।
ওয়ানডেতে:
ম্যাচ: ৩৭
ওয়েস্ট ইন্ডিজ জয়ী: ২১
বাংলাদেশ জয়ী: ১৪
বিশ্বকাপে:
ম্যাচ: ৪
ওয়েস্ট ইন্ডিজ জয়ী: ৩
বাংলাদেশ জয়ী: ০
পরিত্যক্ত: ১
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।