মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
যৌন হেনস্থার প্রতিবাদে একজোট হয়ে ‘মি টু’-তে শামিল হয়েছিলেন বিশ্বের হাজার হাজার নারী। একের পর এক অভিযোগে রীতিমতো তোলপাড় হয় বিভিন্ন মহল। বিতর্কে নাম জড়ায় বহু বিশিষ্ট ও বিখ্যাত ব্যক্তির। এ বার ‘মি টু’-র মতোই অন্য একটি আন্দোলনে শামিল হয়েছেন ২০ হাজারেরও বেশি নারী। এ প্রতিবাদের নাম হ্যাশ ‘কু টু’। ‘কু টু’নামের এ প্রতিবাদ আসলে হাইহিল পরে অফিসে আসার অলিখিত ‘বাধ্যতামূলক’ নিয়মের বিরুদ্ধে। আর এ হ্যাশ কু টুতে শামিল হয়েছেন ২০ হাজারেরও বেশি জাপানী নারী। ২৫ হাজারেরও বেশি মানুষ সমর্থন জানিয়েছেন এ প্রতিবাদকে। কাজের জায়গায় পোশাক বিধিতে নারীদের হাইহিল পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, জাপানের বেশির ভাগ কর্পোরেট সংস্থায়। আর এ ‘ড্রেস কোড’-এর ঠেলায় নিয়মিত হাই হিল জুতো পরে ক্রমশ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন অসংখ্য নারী। ঘণ্টার পর ঘণ্টা হিল পরার ফলে গোড়ালি, হাঁটু, পিঠ বা মেরুদণ্ডের নানা সমস্যায় ভুগছেন অনেকে। কাজের জায়গায় পুরুষদের জুতা নিয়ে যখন কোনও বিধি-নিষেধ নেই, তাহলে নারীদের হাইহিল পরা বাধ্যতামূলক হবে কেন? কাজের জায়গায় এ লিঙ্গ বৈষম্যের বিরুদ্ধেই সরব হয়েছেন হাজার হাজার নারী। কাজের জায়গায় হাইহিল পরা এবং তার জন্য নানা শরীরিক অসুস্থতা নিয়ে প্রথম সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হন জাপানের এক লেখিকা, ইউমি ইশিকাওয়া। নিজের অনলাইন পিটিশনে তিনি লিখেছেন, কত ক্ষণে কাজ শেষ হবে আর পা থেকে হাইহিল জুতা খোলা যাবে, এ অপেক্ষাতেই থাকেন সকলে (নারীরা)। ইন্টারনেট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।