পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
সুদানে সেনা কর্তৃত্বের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে গণতন্ত্রপন্থী আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক সুদানিজ প্রফেশনালস অ্যাসোসিয়েশন (এসপিএ)। রবিবার থেকে এ অসহযোগ আন্দোলন শুরু হবে এবং সুদানে বেসামরিক সরকার না আসা পর্যন্ত তা চলতে থাকবে। মধ্যস্থতা প্রচেষ্টায় জড়িত থাকা তিন বিরোধীদলীয় নেতাকে আটকের পর এ ঘোষণা দেওয়া হলো। সুদানের দীর্ঘদিনের প্রেসিডেন্ট ওমর আল বশিরকে উৎখাতের জন্য গত বছরের ডিসেম্বর থেকে সেদেশে বিক্ষোভ শুরু হয়। ওই বিক্ষোভের মুখে গত ১১ এপ্রিল ক্ষমতাচ্যুত হন তিনি। তখন থেকে সুদানের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনা পরিচালিত ট্রানজিশনাল মিলিটারি কাউন্সিল (টিএমসি)। সুদানে বেসামরিক সরকারের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় সেনাবাহিনী। তবে ক্ষমতা কাঠামো থেকে বশির ঘনিষ্ঠদের সরানো এবং বেসামরিক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিক্ষোভকারীরা খার্তুমে অবস্থান ধর্মঘট চালিয়ে যেতে থাকে। সোমবার (৩১ মে) বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালায় নিরাপত্তা বাহিনী। দেশজুড়ে চালানো সেনা অভিযানে নিহত হয় শতাধিক মানুষ। আর শুক্র (৭ জুন) ও শনিবার (৮ জুন) গ্রেফতার হন বিরোধীদলীয় তিন রাজনীতিবিদ। এর পরপরই সেনা কর্তৃত্বের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয় সুদানিজ প্রফেশনালস অ্যাসোসিয়েশন (এসপিএ)। সংগঠনের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রবিবার থেকে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হবে। সুদানে একটি বেসামরিক সরকার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে নিজেদের ক্ষমতায় আসীন হওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পরই এ আন্দোলন শেষ হবে।’ রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।