পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ তার নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও চোখের চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য ও জার্মানীতে ১১ দিনের সফর শেষে আজ সকালে দেশে ফিরেছেন।
প্রেসিডেন্টের উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ জানান, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইট (বিজি২০২) প্রেসিডেন্ট ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে আজ সকাল ১০টা ২৬ মিনিটে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক, কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, কূটনৈতিক কোরের ডিন ও বাংলাদেশে নিযুক্ত ভ্যাটিকানের রাষ্ট্রদূত আর্চবিশপ জর্জ কোচারি, ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন, বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত পিটার ফারেনহোল্টজ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম, তিন বাহিনীর প্রধানগণ, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের (পিএমও)’র মুখ্য সচিব, পররাষ্ট্র সচিব, পুলিশের প্রধান পরিদর্শক (আইজিপি) এবং উচ্চপদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা বিমানবন্দরে প্রেসিডেন্টকে অভ্যর্থনা জানান।
প্রেসিডেন্ট স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বুপা ক্রোমওয়েল হাসপাতালে এবং চোখের চিকিৎসার জন্য লন্ডনের মুরফিল্ডস আই হাসপাতালে যান। এছাড়াও তিনি স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য জার্মানীর ফ্রাঙ্কফুর্টে যান।
এর আগে প্রেসিডেন্ট লন্ডন সময় ১৯.০২ টায় ঢাকার উদ্দেশে লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। এ সময় বিমানবন্দরে যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনীম ও লন্ডনে বাংলাদেশ মিশনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা তাকে বিদায় জানান।
গত ১৫ মে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাবাহী একটি বিমানযোগে প্রেসিডেন্ট ও তার সফরসঙ্গীরা লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন।
এর আগে গত বছরের জুলাই মাসে লন্ডনে ৭৫ বছর বয়সী প্রেসিডেন্ট হামিদ তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়েছিলেন।
আব্দুল হামিদ দীর্ঘদিন ধরেই চোখে গ্লুকোমার সমস্যায় ভুগছেন। তিনি জাতীয় সংসদের স্পিকার থাকার সময় থেকেই লন্ডনে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাচ্ছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।