মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে বিরাট জয়ের পরের প্রথমেই নিজের প্রথম গন্তব্য হিসেবে বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা লালকৃষ্ণ আদভানি এবং মুরলীমনোহর যোশীর বাসভবনকেই বেছে নিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই দুই নেতার সঙ্গে সকালেই বৈঠক করে নিজের কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘গুরুজনদের সঙ্গে সাক্ষাৎ আর তাদের আশীর্বাদ নেওয়াটাই ভারতীয় জনতা পার্টির পরম্পরা।’
যে ভাবে এই নির্বাচনের ময়দান থেকে লালকৃষ্ণ আদভানি এবং মুরলীমনোহর যোশীকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, তা নিয়ে ক্ষুব্ধ ছিলেন দলের এই দুই অন্যতম বর্ষীয়ান নেতাই। গুজরাতের গান্ধীনগর কেন্দ্রের ছ’বারের সাংসদ লালকৃষ্ণ আদভানির জায়গায় প্রার্থী হয়েছিলেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। কিন্তু যে পথে এগোচ্ছে তার প্রতিষ্ঠা করা ভারতীয় জনতা পার্টি, তা নিয়ে যে খুশি ছিলেন না আদভানি, তা নিজের ব্লগে লিখে জানিয়েছিলেন তিনি নিজেই। অন্য দিকে কানপুরে থেকে তাকে সরিয়ে দেওয়া নিয়েও নিজের ক্ষোভ প্রকাশ্যে এনেছিলেন মুরলীমনোহর যোশী।
বৃহষ্পতিবারের বিরাট জয়ের পরের সকালেই অবশ্য নয়াদিল্লিতে বিজেপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য লালকৃষ্ণ আদভানির বাড়িতে হাজির হন নরেন্দ্র মোদী এবং দলের সভাপতি অমিত শাহ। আদভানির বাড়িতে গিয়ে তাঁর আশীর্বাদ নেন তারা। পরে নিজেই সেই ছবি টুইট করে তিনি বলেন, ‘আদভানিজির সঙ্গে কথা বলেছি আমি। বিজেপির আজকের সাফল্য সম্ভব হয়েছে তার মতো মহান ব্যক্তিদের অবদানের জন্যই। দশকের পর দশক ধরে পরিশ্রম করে তারা এই দল তৈরি করেছেন।’
এর পরই তিনি যান আরেক বর্ষীয়ান নেতা মুরলীমনোহর যোশীর বাড়িতে। সেই সাক্ষাতের কথা জানিয়ে টুইট করে তিনি বলেন, ‘ডক্টর মুরলীমনোহর যোশী অত্যন্ত উঁচু মানের জ্ঞানী এবং বিদ্বজ্জন। ভারতের শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতিতে ওর অবদান স্মরণীয়। বিজেপিকে শক্তিশালী করতে উনি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন। অনেক সংগঠককেও উনি নিজে হাতে তৈরি করেছেন, যার মধ্যে পড়ি আমিও।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।