মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
গণনার শুরুতে আসানসোলের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী মুনমুন সেনকে পিছনে ফেলে এগিয়ে রয়েছেন বিজেপি প্রার্থী বাবুল সুপ্রিয়৷ এক্সিট পোলে যখন মুনমুনকে সম্ভাব্য জয়ী বলা হয়েছিল, তখনই বাবুল বলেছিলেন এটা ‘গলতি সে মিসটেক’, জিতবেন তিনিই। আপাতত ৫০,০০০-এ বেশি ভোটে এগিয়ে বাবুল।
এদিকে, সকাল সকাল নিজের কেন্দ্রে পৌঁছে গিয়েছেন মুনমুন সেন৷ বুথে বুথে ঘুরে দেখছেন তিনি৷
তার মাঝখানে তিনি সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বলেন, ‘‘ফলাফল বিষয়ে আমি জানি না৷ তবে এটা জানি আমি জিতব৷’’ কত ভোটে জিতবেন এই প্রশ্নের উত্তরে তৃণমূল প্রার্থী বলেন, ‘‘কতটা জিতব আমি জানি না৷ তবে আমি জিতছি এটা জানি৷’’ দিদি কতটা টেনশন হচ্ছে এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘‘না, কিন্তু বুকটা একটু ধড়ফড় করছে৷’’
বুথ ফেরত সমীক্ষার সার্বিক ফলাফলে তাঁর বিশ্বাস নেই৷ অথচ তাঁর নির্বাচনী কেন্দ্র আসানসোলের বুথ ফেরত সমীক্ষায় তাঁর একশো ভাগ ভরসা রয়েছে৷ এমনটাই জানিয়েছিলেন সুচিত্রা কন্যা তথা আসানসোলের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী মুনমুন সেন৷
মুনমুন সেনের প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপি প্রার্থী বাবুল সুপ্রিয়ও তাঁর জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত ছিলেন৷ বুথ ফেরৎ সমীক্ষা দেখেই তিনি ট্যুইট করে বলেছেন, এবিপি-এসি নিয়েলসেনের এটা ‘গলতি সে মিসটেক’৷ তিনি জিতছেন৷ মুনমুন প্রথম থেকেই বলে এসেছেন বাবুলকে তিনি চ্যালেঞ্জ হিসেবেই মনে করেন না। কিন্তু ট্রেন্ড দেখেই স্পষ্ট যে ঠিক কতটা চ্যালেঞ্জ ছিলেন বাবুল।
ভোটের আবহে একাধিক বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন মুনমুন৷ যেমন আসানসোলের ভোটে বিক্ষিপ্ত অশান্তি নিয়ে তাঁর বক্তব্য ছিল, তিনি কিছুই জানেন না৷ কারণ দেরিতে বেড-টি আসায় ঘুম ভাঙতে তাঁর দেরি হয়েছে৷ আবার তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙাকে ‘ছোট্ট ঘটনা’ বলেছেন৷
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।