মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতের পাঞ্জাবের গুরুদাসপুর থেকে লোকসভা নির্বাচন করেছেন বলিউডের নায়ক সানি দেওল। বিজেপির এই প্রার্থী প্রাথমিকভাবে কমপক্ষে ২১ হাজার ভোটের ব্যবধানে এগিয়ে আছেন। স্থানীয় সময় সকাল ১০টা পর্যন্ত প্রাপ্ত ফল এটা। এখানে সানি দেওল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন কংগ্রেস নেতা সুনীল জাখারের সঙ্গে। এই আসনটি কংগ্রেসের কাছ থেকে ফিরে পেতে বিজেপি ৬২ বছর বয়সী সানি দেওলকে বেছে নেয়। এ আসনে আরো বড় যেসব প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন তার মধ্যে রয়েছেন আম আদমি পার্টির (আপ) পিটার মানিশ। ২০১৪ সালের নির্বাচনে পাঞ্জাবের ১৩টি আসনের মধ্যে ৪টি আসনে জয় পেয়েছিল আপ।
গুরুদাসপুর আসনটি বিজেপির শক্ত ঘাঁটি বলে পরিচিত। এ আসন চারবার এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন অভিনেতা থেকে রাজনীতিক হয়ে ওঠা বিনোদ খান্না। তিনি ১৯৯৮, ১৯৯৯, ২০০৪ ও ২০১৪ সালে এখানে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার মৃত্যুর পরে জল্পনা হয়েছিল যে, তার স্ত্রী কবিতা খান্নাকে এই আসনে মনোনয়ন দেয়া হতে পারে। কিন্তু মনোনয়ন দেয়া হয়েছে সানি দেওলকে। এতে বেশ হতাশা প্রকাশ করেন কবিতা খান্না। পরে তিনি দলের সিদ্ধান্ত মেনে নেন। তবে তার অবস্থার পরিষ্কার করেন নি। তিনি বলেছেন, বিজেপি এবং আমার প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমার সমর্থন রয়েছে। একই সাথে বলবো, আমার সঙ্গে যা ঘটেছে তা যেন আর কখনো না ঘটে।
গুরুদাসপুরে প্রচারণা চালানোর সময় সানি দেওল স্বীকার করে নিয়েছেন রাজনীতিতে তিনি নতুন। বলেন, বালাকোট হামলা অথবা পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের মতো ইস্যুগুলোতে আমি খুব একটা জানি না। আমি এই আসনে এসেছি মানুষের সেবা করার জন্য। যদি বিজয়ী হই তাহলে আমার একটি মত প্রকাশের সুযোগ থাকবে। এখন তো সেটা নেই।
সানি দেওল হলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা ও বিজেপির সাবেক এমপি ধর্মেন্দ্রর ছেলে। তিনি এর আগে বলেছিলেন, পাঞ্জাবের গুরুদাসপুর থেকে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে অনুমতি দেবেন না ছেলে সানি দেওলকে। ওই আসনে কংগ্রেসের বর্তমান এমপি সুনীল জাখার। কেন তিনি সুনীলের বিরুদ্ধে ছেলেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দিতে চান নি সে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন ধর্মেন্দ্র। তিনি বলেছেন, বলরাম জাখার আমার ভাইয়ের মতো। তার ছেলে সুনীল জাখার। তিনি গুরুদাসপুর থেকে নির্বাচন করছেন। তাই আমি সানিকে সেখানে নির্বাচন করতে অনুমতি দেবো না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।