পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি গ্রহণযোগ্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে সোমবার গণভবনে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেছেন।
শেখ হাসিনা বলেন, এ দেশে বসবাসকারী সবাই সম্মানের সঙ্গে স্বাধীনভাবে নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে, এটিই তার সরকারের চাওয়া।
এ সময় তিনি সব ধর্মের মানুষ যেন শান্তিপূর্ণভাবে, সম্মানের সঙ্গে, স্বাধীনভাবে ধর্ম পালন করতে পারে তা নিশ্চিত করতে সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ ও সফলতার কথা তুলে ধরেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব ধর্মই শান্তির কথা বলে। এটাই বিশ্বাস করি যে, ধর্ম যার যার, উৎসব সবার এবং এভাবেই বাংলাদেশে উৎসবগুলো পালন করা হয়। যে ধর্মের উৎসবই হোক, সবাই মিলেই কিন্তু সেটা উদযাপন করে।
তিনি বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বাংলাদেশ বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। সহনশীলতা ও এই ভাতৃত্ববোধ সবার মাঝে থাকুক। যেকোনো সম্প্রদায় যেন নিজেদের অবহেলিত মনে না করে।
সন্ত্রাসী ও জঙ্গি কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ এগুলো এখন সারা বিশ্বে সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। আসলে জঙ্গি জঙ্গিই, তাদের কোনো ধর্ম নাই, দেশ নাই, সমাজ নাই। তারা জঙ্গিই এটিই হলো বাস্তবতা। সেই জায়গা থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত রেখে আমরা অর্থনৈতিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে চাই।
বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করা, ধর্ম-বর্ণ, দলমত নির্বিশেষে সব মানুষেরই জীবনমান উন্নত হোক সেটিই আমরা চাই।
দেশকে পুরোপুরিভাবে দারিদ্র্যমুক্ত তার সরকার কাজ করে যাচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।