Inqilab Logo

রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সুই-সুতা নিয়েই কাটে দিনরাত

আসলাম পারভেজ, হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) থেকে : | প্রকাশের সময় : ১৯ মে, ২০১৯, ১২:০৪ এএম

ঈদকে রঙিন করে তুলতে বৈচিত্র্য সন্ধানী মানুষের ছোটাছুটির শেষ নেই। ফ্যাশনে নিজস্ব রুচির ছাপ দিতে অনেকে ছুটছেন দর্জি বাড়ির দরজায়। উচ্চ, মধ্য ও নিম্ন-মধ্যবিত্ত কেউ যেন পিছিয়ে নেই। যাদের রুচি মূলত বুটিক নির্ভর নয়, তাদের বেশির ভাগই পা পড়েছে দর্জি বাড়ির দরজায়।
সেলাইয়ের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির পরও ফ্যাশনে নিজস্ব রুচির ছাপ দিতে ভিড় বাড়ছে দর্জির দোকানে। চাহিদা মেটাতে সকাল থেকে সাহরী পর্যন্ত দর্জিরা সুই-সুঁতা নিয়ে যুদ্ধ করছে অনবরত। অধিক মুনাফা খাটিয়ে অনিদ্রা ও ক্লান্ত শরীর নিয়ে কাজ করার পরও সঠিক সময়ে সব অর্ডার সরবরাহের ব্যাপারে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন দর্জিরা। টেইলারিং সংশিষ্ট জিনিসের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন তারা।
সরোজমিনে দেখা গেছে, হাটহাজারীর সকল দর্জি দোকানগুলোতে চলছে এখন হইচই কারবার। ঈদের বাকি মাত্র আরও প্রায় এক ম্সা এখনো পর্যন্ত অর্ডার নিচ্ছেন দর্জিরা। তবে কয়েকদিন পর বন্ধ হয়ে যাবে অর্ডার নেওয়া। হাটহাজারী পাঞ্জবি পাড়ায় আসছে পাশ্ববর্তী রাউজান, ফটিকছড়ি, রাঙ্গুনিয়াসহ বেশ কয়েকটি উপজেলার পাঞ্জাবি ক্রেতাগণ। হাটহাজারী পাঞ্জাবি পাড়া পাঞ্জাবি সেলাই সুন্দর ও মুজবুদ বলে উত্তর চট্টলার বেশ কয়েকটি উপজেলার লোকজন এখানে এসে ভিড় জমায়।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সুই-সুতা
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ