নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
স্পোর্টস রিপোর্টার : জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক মামুনুল ইসলাম ও ফরোয়ার্ড সোহেল রানার পর এবার ক্ষমা পেলেন মিডফিল্ডার জাহিদ হোসেন। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) জাতীয় দল কমিটি অবশেষে জাহিদের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। রোববার কমিটির এক জরুরী সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সভা শেষে কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও বাফুফের সহ-সভাপতি তাবিথ আউয়াল বলেন,‘জাহিদের আবেদনের প্রেক্ষিতেই তার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়েছে। এখন থেকে তার আর জাতীয় দলে খেলতে কোন বাধা রইলো না। দলের ডাচ কোচ লোডভিক ডি ক্রুইফ প্রয়োজন মনে করলে জাহিদকে ক্যাম্পে ডাকতে পারেন।’
প্রায় তিন মাস আগে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় দল থেকে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন চার ফুটবলার মামুনুল, জাহিদ, সোহেল রানা ও ইয়াসিন খান। ক’দিন আগে মামুনুল ও সোহেল রানা নিজেদের ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চেয়ে জাতীয় দল কমিটির কাছে আবেদন করেন শাস্তি প্রত্যাহার করে নেয়ার। তাদের আবেদনে সারা দিয়ে বাফুফে শাস্তি প্রত্যাহার করে নেয়। তবে ক্যান্সারে আক্রান্ত বাবাকে নিয়ে ব্যস্ত থাকায় জাহিদ ক্ষমা চেয়ে আবেদন করতে কয়েকদিন দেরি করেন। মামুনুল ও সোহেলের শাস্তি প্রত্যাহার হওয়ার পর দিনই তারা ক্যাম্পে যোগ দেন। কিন্তু জাহিদ এখনো ক্যাম্পে ডাক পাননি। আজ অথবা আগামীকাল অসুস্থ বাবাকে নিয়ে তার ভারত যাওয়ার কথা। সেখানে তিনি বাবাকে রেখেই দেশে ফিরে আসবেন। এ প্রসঙ্গে জাহিদের কথা,‘জাতীয় দলের ক্যাম্পে ডাক পেলে বাবাকে ভারতে রেখে দেশে ফিরেই অনুশীলনে যোগ দেবো।’
সাফ ও বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে জাহিদ ও মামুনুল জাতীয় দল থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। সঙ্গে ডিফেন্ডার ইয়াসিন খান ও ফরোয়ার্ড সোহেল রানা ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ হন। চার জনের মধ্যে তিন জন আবেদন করে ক্ষমা পেলেও শেখ জামালের ডিফিন্ডার ইয়াসিন খান ক্ষমা চাইবেন না বলে জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।